ডেপুটি কমিশনার (ডিসি) নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে সরকার তিন সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে। আজ বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। এই কমিটি ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়ায় উত্থাপিত ঘুষ ও অনিয়মের অভিযোগ খতিয়ে দেখবে এবং ১০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে।
আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুলকে কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে। কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এই কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা প্রদান করবে।
সম্প্রতি একটি দৈনিকে প্রকাশিত রিপোর্টে দাবি করা হয়, ডিসি নিয়োগ নিয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে ঘুষের লেনদেনের বিষয়ে কথোপকথন ফাঁস হয়েছে। প্রতিবেদনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান এবং একজন যুগ্ম সচিবের মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপে ঘুষের কথোপকথনের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়।
সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই অভিযোগের বিষয়ে উত্থাপিত সব বিষয় খতিয়ে দেখতে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উপদেষ্টা কমিটি দৈনিক ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ওপর ভিত্তি করে তদন্ত পরিচালনা করবে এবং প্রয়োজনে কমিটিতে আরও সদস্য যুক্ত করতে পারবে।
এই তদন্ত কমিটি গঠনের মাধ্যমে সরকার ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর, এবং অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সরকারি সূত্রে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪
ডেপুটি কমিশনার (ডিসি) নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে সরকার তিন সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে। আজ বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। এই কমিটি ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়ায় উত্থাপিত ঘুষ ও অনিয়মের অভিযোগ খতিয়ে দেখবে এবং ১০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে।
আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুলকে কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে। কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এই কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা প্রদান করবে।
সম্প্রতি একটি দৈনিকে প্রকাশিত রিপোর্টে দাবি করা হয়, ডিসি নিয়োগ নিয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে ঘুষের লেনদেনের বিষয়ে কথোপকথন ফাঁস হয়েছে। প্রতিবেদনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান এবং একজন যুগ্ম সচিবের মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপে ঘুষের কথোপকথনের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়।
সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই অভিযোগের বিষয়ে উত্থাপিত সব বিষয় খতিয়ে দেখতে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উপদেষ্টা কমিটি দৈনিক ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ওপর ভিত্তি করে তদন্ত পরিচালনা করবে এবং প্রয়োজনে কমিটিতে আরও সদস্য যুক্ত করতে পারবে।
এই তদন্ত কমিটি গঠনের মাধ্যমে সরকার ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর, এবং অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সরকারি সূত্রে জানা গেছে।