গণফোরাম রাষ্ট্র সংস্কার, সংবিধান, বিচার বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা, নির্বাচন কমিশন এবং দ্রব্যমূল্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সংলাপে পরামর্শ দিয়েছে। শনিবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।
গণফোরামের সমন্বয় কমিটির চেয়ারম্যান মোস্তফা মহসীন মন্টু সাংবাদিকদের জানান, “পতিত স্বৈরাচার ও তাদের বিদেশি সহযোগীরা বাংলাদেশকে ধ্বংস করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। এ থেকে রক্ষা পেতে জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে আমাদের কাজ করতে হবে।”
নির্বাচন কমিশন সংস্কারের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “স্বাধীন ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়ে একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। অতীতের ভুলগুলো যেন পুনরাবৃত্তি না হয়, সে বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।” তিনি আরও জানান, গণফোরাম নির্ধারিত তারিখের কথা উল্লেখ না করে রাষ্ট্র সংস্কারের পর দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছে।
গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল এই সংলাপে অংশ নেয়। আলোচনার পরে মিজানুর রহমান বলেন, “নির্বাচন ব্যবস্থা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, আইনশৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার এবং নির্বাচন কমিশন সংস্কারের বিষয়ে আমরা পরামর্শ দিয়েছি, যা সরকার ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছে।”
এ সংলাপ অন্তর্বর্তী সরকারের চতুর্থ দফা সংলাপ। এর আগে ৫ অক্টোবর আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
সংলাপ শেষে মন্টু বলেন, “এ সরকার জনগণের সরকার এবং দেশের উন্নতির জন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। দেশের অর্থনীতি বিপর্যস্ত অবস্থায় রয়েছে। এটি পুনরুদ্ধারের জন্য জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে কাজ করতে হবে।”
তিনি আরও জানান, সংবিধান সংশোধনের বিষয়ে গণফোরাম কিছু প্রস্তাব লিখিত আকারে শীঘ্রই দাখিল করবে।
শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪
গণফোরাম রাষ্ট্র সংস্কার, সংবিধান, বিচার বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা, নির্বাচন কমিশন এবং দ্রব্যমূল্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সংলাপে পরামর্শ দিয়েছে। শনিবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।
গণফোরামের সমন্বয় কমিটির চেয়ারম্যান মোস্তফা মহসীন মন্টু সাংবাদিকদের জানান, “পতিত স্বৈরাচার ও তাদের বিদেশি সহযোগীরা বাংলাদেশকে ধ্বংস করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। এ থেকে রক্ষা পেতে জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে আমাদের কাজ করতে হবে।”
নির্বাচন কমিশন সংস্কারের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “স্বাধীন ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়ে একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। অতীতের ভুলগুলো যেন পুনরাবৃত্তি না হয়, সে বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।” তিনি আরও জানান, গণফোরাম নির্ধারিত তারিখের কথা উল্লেখ না করে রাষ্ট্র সংস্কারের পর দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছে।
গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল এই সংলাপে অংশ নেয়। আলোচনার পরে মিজানুর রহমান বলেন, “নির্বাচন ব্যবস্থা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, আইনশৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার এবং নির্বাচন কমিশন সংস্কারের বিষয়ে আমরা পরামর্শ দিয়েছি, যা সরকার ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছে।”
এ সংলাপ অন্তর্বর্তী সরকারের চতুর্থ দফা সংলাপ। এর আগে ৫ অক্টোবর আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
সংলাপ শেষে মন্টু বলেন, “এ সরকার জনগণের সরকার এবং দেশের উন্নতির জন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। দেশের অর্থনীতি বিপর্যস্ত অবস্থায় রয়েছে। এটি পুনরুদ্ধারের জন্য জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে কাজ করতে হবে।”
তিনি আরও জানান, সংবিধান সংশোধনের বিষয়ে গণফোরাম কিছু প্রস্তাব লিখিত আকারে শীঘ্রই দাখিল করবে।