রাষ্ট্রপতি মো. শাহাবুদ্দিনকে অপসারণসহ চার দফা দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে সার্বভৌমত্ব রক্ষা কমিটি নামের এক প্ল্যাটফর্ম।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ঘণ্টাব্যাপী এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
তাদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ফ্যাসিবাদের দোসর অবৈধ রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ করা; সংবিধান বাতিল করা; বিপ্লবী জাতীয় সরকার গঠন করা এবং আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও ১৪ দলকে নিষিদ্ধ করা।
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা কমিটির (স্বারক) নাগরিক কমিটির সদস্য মোহাম্মদ রফিক খান বলেন, আমরা দীর্ঘ একটি সময় রক্তক্ষরণের মাধ্যমে আমাদের এই স্বাধীনতা অর্জন করেছি; এই স্বাধীনতা রক্ষা করতে আমরা এখনও রাজপথে আছি। স্বৈরাচার আমাদের এই স্বাধীনতাকে বিভিন্নভাবে কলুষিত করার জন্য পাঁয়তারা করে আমাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বিব্রত করছে। তারা একের পর এক অযৌক্তিক দাবি তুলে আমাদের এই রক্তে কেনা স্বাধীনতাকে কলঙ্কিত করছে। এসবের মূল ইন্ধনদাতা খুনি হাসিনার অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত বর্তমান রাষ্ট্রপতি; যে কি না আমাদের রক্তের উপর বসে এখনো হোলি খেলছে। আমরা এটা আর হতে দিতে পারি না।
আইন উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, আসিফ নজরুল স্যারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যারা একাধিক হত্যা মামলার আসামি- তারা কী করে বুক ফুলিয়ে বাইরে চলাফেরা করছে; তারা এখনো চাঁদাবাজি করছে। আর এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনো উপদেষ্টার উপর যদি স্বৈরাচার ভর করে; তাহলে সেটি হবে চরম থেকে চরম ভুল। ছাত্র-জনতা তাকেও ছেড়ে দেবে না।
স্বারক সদস্য মনিরুজ্জামান বলেন, জুলাই-অগাস্টের অভ্যুত্থানের ছাত্র-জনতার রক্ত এখনও শুকায় নাই। কিন্তু ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রধানমন্ত্রী খুনি হাসিনার অবৈধ রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পু এখনো বাহাল তবিয়তে আছেন। তাকে পদত্যাগ করতে হবে এবং বিচারের আওতায় আনতে হবে। যেহেতু ১৯৭২ সালের লেখা সংবিধানকে দেখিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার স্বৈরাচারিতা দেখিয়েছে, সেই সংবিধানকে পরিবর্তন করতে হবে।
তিনি বলেন, যেহেতু একটি গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে এ সরকার গঠন করা হয়েছে- এটি একটি বিপ্লবী সরকার, এটি কোনোভাবেই সাংবিধানিক সরকার নয়। বিপ্লবী সরকার হলে বিগত সবকিছুরই পরিবর্তন হবে। গত তিনটি নির্বাচন অবৈধ ঘোষণা হলে তখন রাষ্ট্রপতিকেও পদত্যাগ করে বিচারের আওতায় আনা যাবে।
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪
রাষ্ট্রপতি মো. শাহাবুদ্দিনকে অপসারণসহ চার দফা দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে সার্বভৌমত্ব রক্ষা কমিটি নামের এক প্ল্যাটফর্ম।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ঘণ্টাব্যাপী এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
তাদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ফ্যাসিবাদের দোসর অবৈধ রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ করা; সংবিধান বাতিল করা; বিপ্লবী জাতীয় সরকার গঠন করা এবং আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও ১৪ দলকে নিষিদ্ধ করা।
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা কমিটির (স্বারক) নাগরিক কমিটির সদস্য মোহাম্মদ রফিক খান বলেন, আমরা দীর্ঘ একটি সময় রক্তক্ষরণের মাধ্যমে আমাদের এই স্বাধীনতা অর্জন করেছি; এই স্বাধীনতা রক্ষা করতে আমরা এখনও রাজপথে আছি। স্বৈরাচার আমাদের এই স্বাধীনতাকে বিভিন্নভাবে কলুষিত করার জন্য পাঁয়তারা করে আমাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বিব্রত করছে। তারা একের পর এক অযৌক্তিক দাবি তুলে আমাদের এই রক্তে কেনা স্বাধীনতাকে কলঙ্কিত করছে। এসবের মূল ইন্ধনদাতা খুনি হাসিনার অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত বর্তমান রাষ্ট্রপতি; যে কি না আমাদের রক্তের উপর বসে এখনো হোলি খেলছে। আমরা এটা আর হতে দিতে পারি না।
আইন উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, আসিফ নজরুল স্যারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যারা একাধিক হত্যা মামলার আসামি- তারা কী করে বুক ফুলিয়ে বাইরে চলাফেরা করছে; তারা এখনো চাঁদাবাজি করছে। আর এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনো উপদেষ্টার উপর যদি স্বৈরাচার ভর করে; তাহলে সেটি হবে চরম থেকে চরম ভুল। ছাত্র-জনতা তাকেও ছেড়ে দেবে না।
স্বারক সদস্য মনিরুজ্জামান বলেন, জুলাই-অগাস্টের অভ্যুত্থানের ছাত্র-জনতার রক্ত এখনও শুকায় নাই। কিন্তু ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রধানমন্ত্রী খুনি হাসিনার অবৈধ রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পু এখনো বাহাল তবিয়তে আছেন। তাকে পদত্যাগ করতে হবে এবং বিচারের আওতায় আনতে হবে। যেহেতু ১৯৭২ সালের লেখা সংবিধানকে দেখিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার স্বৈরাচারিতা দেখিয়েছে, সেই সংবিধানকে পরিবর্তন করতে হবে।
তিনি বলেন, যেহেতু একটি গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে এ সরকার গঠন করা হয়েছে- এটি একটি বিপ্লবী সরকার, এটি কোনোভাবেই সাংবিধানিক সরকার নয়। বিপ্লবী সরকার হলে বিগত সবকিছুরই পরিবর্তন হবে। গত তিনটি নির্বাচন অবৈধ ঘোষণা হলে তখন রাষ্ট্রপতিকেও পদত্যাগ করে বিচারের আওতায় আনা যাবে।