দক্ষিণ এশীয় জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ঢাকায় বসছে ‘দ্বিতীয় সাউথ এশিয়ান কনফারেন্স, ২০২৪’ আগামীকাল শনিবার শুরু হচ্ছে। দুইদিনব্যাপী সম্মেলনটি রবিবার শেষ হবে। সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলি পরিবেশগত সমস্যা মোকাবেলার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হবে।
আলোচনায় কৃষি, পানিসম্পদ, জনস্বাস্থ্য, আর্থ সামাজিক গতিশীলতা, লিঙ্গ বৈষম্য, নবায়নযোগ্য শক্তি, টেকসই উন্নত শহর, মানুষের স্থানান্তর এবং স্থানচ্যুতি ভবিষ্যতের জন্য পরিবেশগত শিক্ষা বিষয়গুলি গুরুত্বসহকারে তুলে ধরা হবে।
রাজধানীর প্রেস ইনস্টিটিউটে শুরু হওয়া সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ার শতাধিক জলবায়ু গবেষক, বিজ্ঞানীরা থাকবেন। সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তন সমাধানে দক্ষিণ এশিয়ার মুল এজেন্ডা তৈরীতে তারা একমত হবেন।
এছাড়াও সম্মেলনে তারা অভিযোযন প্রশমন, রূপান্তরকারী শক্তির ব্যবহার, খাদ্য নিরাপত্তা, পরিবহনসহ শক্তি সমাধান, জলবায়ু অর্থায়ন, জলবায়ু অর্থায়ন, অভিবাসন ও দক্ষিণ এশিয়ার জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে সহযোগিতার বিষয় আলোচনা হবে।
সেন্টার ফর পিপল অ্যান্ড এনভায়রন (সিপিই) আয়োজনে সম্মেলনটি আয়োজক হিসেবে থাকবে অক্সফাম বাংলাদেশ, গ্লোবাল ফোরাম ফর সাসটেইনেবেল রুরাল ডেভেলপমেন্ট, গ্লোবাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্চ এন্ড এনভায়রনমেন্ট, রিভার এন্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টার, উন্নয়ন সংগঠন লিডার্স, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
এই সম্মলনে সিপিই এর উদ্যোগে প্রথমবারের মত আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা জার্ণাল `ইন্টারন্যামশনাল জার্ণাল অন ক্লাইমেট সায়েন্স এন্ড পলিসি’র মোড়ক উন্মোচন করবে। পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ার যুব জলবায়ু গবেষকদের গবেষণা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনকে সহযোগীতা করার জন্য ‘সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাব’ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হবে।
সম্মেলনের বিষয়ে দেশের ‘শীর্ষস্থানীয়’ জলবায়ু গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিই এর পরিচালক ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞ মুহম্মদ আবদুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো জলবায়ু ঝুঁকিতে সবচেয়ে উপরের দিকে থাকলেও এখানে জলবায়ু গবেষনকের সংখ্যা খুবই কম। এমন কি এখানকার গবেষকদের বিজ্ঞানভিত্তিক প্রকাশনার সংখ্যাও হাতেগোণা। তাই দক্ষিণ এশিয়ার যুব জলবায়ু গবেষকদের গবেষণাকে বিশ্ব পর্যায়ে তুলে ধরার জন্য আমরা সাউথ এশিয়ান কনফারেন্স, ইন্টারন্যামশনাল জার্ণাল অন ক্লাইমেট সায়েন্স এন্ড পলিসি এবং সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাব প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করি।’
তিনি বলেন, ‘খুব স্বল্প আঙ্গিকে আগামী বছর থেকে আমরা সাউথ এশিয়ার যুব গবেষকদের প্রণোদনা দিতে এবং সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাব থেকে স্মল গ্রান্ট দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
তিনি আশা করেন, আগামী দিনে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে জলবায়ু সহিষ্ণুতা অর্জনে এই উদ্যোগের সাথে অনেকেই এগিয়ে আসবে।
শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪
দক্ষিণ এশীয় জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ঢাকায় বসছে ‘দ্বিতীয় সাউথ এশিয়ান কনফারেন্স, ২০২৪’ আগামীকাল শনিবার শুরু হচ্ছে। দুইদিনব্যাপী সম্মেলনটি রবিবার শেষ হবে। সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলি পরিবেশগত সমস্যা মোকাবেলার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হবে।
আলোচনায় কৃষি, পানিসম্পদ, জনস্বাস্থ্য, আর্থ সামাজিক গতিশীলতা, লিঙ্গ বৈষম্য, নবায়নযোগ্য শক্তি, টেকসই উন্নত শহর, মানুষের স্থানান্তর এবং স্থানচ্যুতি ভবিষ্যতের জন্য পরিবেশগত শিক্ষা বিষয়গুলি গুরুত্বসহকারে তুলে ধরা হবে।
রাজধানীর প্রেস ইনস্টিটিউটে শুরু হওয়া সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ার শতাধিক জলবায়ু গবেষক, বিজ্ঞানীরা থাকবেন। সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তন সমাধানে দক্ষিণ এশিয়ার মুল এজেন্ডা তৈরীতে তারা একমত হবেন।
এছাড়াও সম্মেলনে তারা অভিযোযন প্রশমন, রূপান্তরকারী শক্তির ব্যবহার, খাদ্য নিরাপত্তা, পরিবহনসহ শক্তি সমাধান, জলবায়ু অর্থায়ন, জলবায়ু অর্থায়ন, অভিবাসন ও দক্ষিণ এশিয়ার জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে সহযোগিতার বিষয় আলোচনা হবে।
সেন্টার ফর পিপল অ্যান্ড এনভায়রন (সিপিই) আয়োজনে সম্মেলনটি আয়োজক হিসেবে থাকবে অক্সফাম বাংলাদেশ, গ্লোবাল ফোরাম ফর সাসটেইনেবেল রুরাল ডেভেলপমেন্ট, গ্লোবাল সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্চ এন্ড এনভায়রনমেন্ট, রিভার এন্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টার, উন্নয়ন সংগঠন লিডার্স, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
এই সম্মলনে সিপিই এর উদ্যোগে প্রথমবারের মত আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা জার্ণাল `ইন্টারন্যামশনাল জার্ণাল অন ক্লাইমেট সায়েন্স এন্ড পলিসি’র মোড়ক উন্মোচন করবে। পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ার যুব জলবায়ু গবেষকদের গবেষণা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনকে সহযোগীতা করার জন্য ‘সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাব’ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হবে।
সম্মেলনের বিষয়ে দেশের ‘শীর্ষস্থানীয়’ জলবায়ু গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিই এর পরিচালক ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞ মুহম্মদ আবদুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো জলবায়ু ঝুঁকিতে সবচেয়ে উপরের দিকে থাকলেও এখানে জলবায়ু গবেষনকের সংখ্যা খুবই কম। এমন কি এখানকার গবেষকদের বিজ্ঞানভিত্তিক প্রকাশনার সংখ্যাও হাতেগোণা। তাই দক্ষিণ এশিয়ার যুব জলবায়ু গবেষকদের গবেষণাকে বিশ্ব পর্যায়ে তুলে ধরার জন্য আমরা সাউথ এশিয়ান কনফারেন্স, ইন্টারন্যামশনাল জার্ণাল অন ক্লাইমেট সায়েন্স এন্ড পলিসি এবং সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাব প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করি।’
তিনি বলেন, ‘খুব স্বল্প আঙ্গিকে আগামী বছর থেকে আমরা সাউথ এশিয়ার যুব গবেষকদের প্রণোদনা দিতে এবং সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাব থেকে স্মল গ্রান্ট দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
তিনি আশা করেন, আগামী দিনে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে জলবায়ু সহিষ্ণুতা অর্জনে এই উদ্যোগের সাথে অনেকেই এগিয়ে আসবে।