বাংলাদেশের মানবাধিকার সমুন্নত থাকবে, সেটি নিশ্চিত করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এ বিষয়ে গতকাল বুধবার ওয়াশিংটনে আয়োজিত নিয়মিত ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন।
ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিক বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সশস্ত্র সংগ্রামের প্রস্তুতির প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ম্যাথু মিলার জানান, এ ধরনের কোনো বক্তব্য তার নজরে আসেনি এবং তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চান না।
আরেকটি প্রশ্নে একজন সাংবাদিক উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন আদালত চত্বরে আইনজীবীদের ওপর হামলার ঘটনা বেড়েছে। তিনি জ্যেষ্ঠ নেতা আমির হোসেন আমুর আইনজীবীর ওপর হামলার ঘটনার প্রসঙ্গও তোলেন এবং জানতে চান যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিকোণ থেকে এর প্রভাব কী হতে পারে। জবাবে মিলার বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান বাংলাদেশের মানবাধিকারের বিষয়ে আগের মতোই আছে। বাংলাদেশের মানুষের মানবাধিকার সুরক্ষিত দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র।
আরেক প্রশ্নে সাংবাদিক জানতে চান, বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দেওয়ার বিষয়ে ভাবছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এ সিদ্ধান্তের ফলে গণতন্ত্র ও সংখ্যালঘুদের অধিকার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। জবাবে ম্যাথু মিলার জানান, এ বিষয়ে তার কোনো মন্তব্য নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এই ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের মানবাধিকার ও আইনের শাসনের প্রতি তাদের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করা হয়।
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের মানবাধিকার সমুন্নত থাকবে, সেটি নিশ্চিত করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এ বিষয়ে গতকাল বুধবার ওয়াশিংটনে আয়োজিত নিয়মিত ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন।
ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিক বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সশস্ত্র সংগ্রামের প্রস্তুতির প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ম্যাথু মিলার জানান, এ ধরনের কোনো বক্তব্য তার নজরে আসেনি এবং তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চান না।
আরেকটি প্রশ্নে একজন সাংবাদিক উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন আদালত চত্বরে আইনজীবীদের ওপর হামলার ঘটনা বেড়েছে। তিনি জ্যেষ্ঠ নেতা আমির হোসেন আমুর আইনজীবীর ওপর হামলার ঘটনার প্রসঙ্গও তোলেন এবং জানতে চান যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিকোণ থেকে এর প্রভাব কী হতে পারে। জবাবে মিলার বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান বাংলাদেশের মানবাধিকারের বিষয়ে আগের মতোই আছে। বাংলাদেশের মানুষের মানবাধিকার সুরক্ষিত দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র।
আরেক প্রশ্নে সাংবাদিক জানতে চান, বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দেওয়ার বিষয়ে ভাবছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এ সিদ্ধান্তের ফলে গণতন্ত্র ও সংখ্যালঘুদের অধিকার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। জবাবে ম্যাথু মিলার জানান, এ বিষয়ে তার কোনো মন্তব্য নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এই ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের মানবাধিকার ও আইনের শাসনের প্রতি তাদের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করা হয়।