সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর তিন প্রধান। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটায় বঙ্গভবনে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, এবং বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানিয়েছেন, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতিকে তিন বাহিনীর প্রধানেরা তাঁদের কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন সশস্ত্র বাহিনীর সকল সদস্য ও তাঁদের পরিবারকে দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা ও দায়িত্ব
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে ওঠা সশস্ত্র বাহিনীকে গর্বের প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। এছাড়াও, বিদেশে শান্তি মিশনে অংশগ্রহণ করে তাঁরা দেশের সুনাম বৃদ্ধিতে অবদান রাখছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন–পরবর্তী দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা করে রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ভবিষ্যতে তাঁরা দেশের উন্নয়নে আরও অবদান রাখতে সক্ষম হবেন।
সাক্ষাতের সময় বঙ্গভবনের সংশ্লিষ্ট সচিবরাও উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর তিন প্রধান। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটায় বঙ্গভবনে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, এবং বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানিয়েছেন, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতিকে তিন বাহিনীর প্রধানেরা তাঁদের কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন সশস্ত্র বাহিনীর সকল সদস্য ও তাঁদের পরিবারকে দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা ও দায়িত্ব
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে ওঠা সশস্ত্র বাহিনীকে গর্বের প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। এছাড়াও, বিদেশে শান্তি মিশনে অংশগ্রহণ করে তাঁরা দেশের সুনাম বৃদ্ধিতে অবদান রাখছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন–পরবর্তী দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা করে রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ভবিষ্যতে তাঁরা দেশের উন্নয়নে আরও অবদান রাখতে সক্ষম হবেন।
সাক্ষাতের সময় বঙ্গভবনের সংশ্লিষ্ট সচিবরাও উপস্থিত ছিলেন।