শপথ নিয়েই ‘ভালো নির্বাচনের’ প্রতিশ্রুতি দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রথমবারের মত বৈঠকে বসছে।
সোমবার বেলা ১১টায় ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এম এম নাসির উদ্দীনের সভাপতিত্বে এই সভা শুরু হয়।
চার নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবদুর রহমানেল মাসুদ, তহমিদা আহমদ ও আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহও বৈঠকে উপস্থিত রয়েছেন।
নির্বাচন কমিশন (কার্যপ্রণালী) বিধিমালার ৩(২) বিধি অনুযায়ী কমিশনের বিভিন্ন কার্যক্রম নিষ্পন্নের জন্য চারজন নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে পৃথক চারটি কমিটি গঠনের কথা রয়েছে এ সভায়।
এছাড়া ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি প্রণয়ন এবং জাতীয় সংসদের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে পাওয়া আপত্তিগুলোর বিষয়ে নতুন কমিশনকে অবহিত করা হবে।
ক্ষমতার পালাবদলের পর এমন এক সময়ে নাসির কমিশন দায়িত্ব নিয়েছেন, যখন রাষ্ট্র সংস্কার করে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে গঠিত কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর গত ৫ সেপ্টেম্বর পদত্যাগ করে।
এরপর নতুন কমিশন গঠনে আইন অনুযায়ী সার্চ কমিটি গঠন করা হয়। সার্চ কমিটি প্রস্তাবিত তালিকা থেকে পাঁচজনকে বেছে নিয়ে গত ২১ নভেম্বর নতুন এই কমিশন গঠন করে দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
২৪ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট জাজেজ লাউঞ্জে নাসির উদ্দীন নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনকে শপথ পড়ান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
সেদিন সাংবাদিকদের সামনে হাজির হয়ে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে জনগণের সহযোগিতা কামনা করেন নতুন সিইসি।
তিনি বলেন, “জনগণের সহযোগিতা লাগবে, রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা লাগবে। সবার সহযোগিতা নিয়ে আমরা এই জাতিকে একটা ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল (বিশ্বাসযোগ্য) নির্বাচন আমরা করব।”
সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪
শপথ নিয়েই ‘ভালো নির্বাচনের’ প্রতিশ্রুতি দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রথমবারের মত বৈঠকে বসছে।
সোমবার বেলা ১১টায় ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এম এম নাসির উদ্দীনের সভাপতিত্বে এই সভা শুরু হয়।
চার নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবদুর রহমানেল মাসুদ, তহমিদা আহমদ ও আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহও বৈঠকে উপস্থিত রয়েছেন।
নির্বাচন কমিশন (কার্যপ্রণালী) বিধিমালার ৩(২) বিধি অনুযায়ী কমিশনের বিভিন্ন কার্যক্রম নিষ্পন্নের জন্য চারজন নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে পৃথক চারটি কমিটি গঠনের কথা রয়েছে এ সভায়।
এছাড়া ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি প্রণয়ন এবং জাতীয় সংসদের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে পাওয়া আপত্তিগুলোর বিষয়ে নতুন কমিশনকে অবহিত করা হবে।
ক্ষমতার পালাবদলের পর এমন এক সময়ে নাসির কমিশন দায়িত্ব নিয়েছেন, যখন রাষ্ট্র সংস্কার করে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে গঠিত কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর গত ৫ সেপ্টেম্বর পদত্যাগ করে।
এরপর নতুন কমিশন গঠনে আইন অনুযায়ী সার্চ কমিটি গঠন করা হয়। সার্চ কমিটি প্রস্তাবিত তালিকা থেকে পাঁচজনকে বেছে নিয়ে গত ২১ নভেম্বর নতুন এই কমিশন গঠন করে দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
২৪ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট জাজেজ লাউঞ্জে নাসির উদ্দীন নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনকে শপথ পড়ান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
সেদিন সাংবাদিকদের সামনে হাজির হয়ে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে জনগণের সহযোগিতা কামনা করেন নতুন সিইসি।
তিনি বলেন, “জনগণের সহযোগিতা লাগবে, রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা লাগবে। সবার সহযোগিতা নিয়ে আমরা এই জাতিকে একটা ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল (বিশ্বাসযোগ্য) নির্বাচন আমরা করব।”