বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিনিয়োগ বাড়ানোর উদ্দেশ্যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ (ইউরোচেম) আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে। মঙ্গলবার ঢাকার হোটেল র্যাডিসনে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে সরকারি ও বেসরকারি খাতের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে চেম্বারের আত্মপ্রকাশ হয়।
ইউরোচেমের চেয়ারপারসন নুরিয়া লোপেজ বলেছেন, ইউরোচেম বাংলাদেশে ব্র্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে ইউরোপীয় বিনিয়োগ আকর্ষণ করবে, এবং এখানে সুশাসন ও টেকসই প্রবৃদ্ধির মডেল তৈরি করবে।
এ চেম্বারের প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ককে আরও জোরালো করবে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নয়নে কাজ করবে ইউরোচেম।
অনুষ্ঠানে ইউরোচেমের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের মধ্যে বাংলাদেশের ফোরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স, আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশের মতো সংগঠনও রয়েছে। ইউরোপীয় বিজনেস অর্গানাইজেশনের (ইবিও) অংশ হিসেবে ৫৪টি দেশের বাজারে প্রতিনিধিত্বকারী ইউরোচেম ইউরোপীয় কোম্পানির পাশাপাশি ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বড় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কাজ করবে।
অনুষ্ঠানে লুৎফে সিদ্দিকী, অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত, বলেন, "বাংলাদেশের সত্যিকারের চ্যালেঞ্জ ও অর্জনের পূর্বাভাস দেয়া জরুরি, এবং সরকার চায় সব পক্ষের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করতে।"
এদিকে, ইউরোচেমের সহায়তায় বাংলাদেশে ব্যবসায়িক পরিবেশ আরও উন্নত হবে এবং ইউরোপীয় ও বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোকে আসন্ন ইউরোপীয় বিধিনিষেধ সম্পর্কে উপদেশ দেওয়া হবে।
অনুষ্ঠানে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মুলার বলেন, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে ইউরোচেমের সঙ্গে কাজ করবেন।
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিনিয়োগ বাড়ানোর উদ্দেশ্যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ (ইউরোচেম) আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে। মঙ্গলবার ঢাকার হোটেল র্যাডিসনে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে সরকারি ও বেসরকারি খাতের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে চেম্বারের আত্মপ্রকাশ হয়।
ইউরোচেমের চেয়ারপারসন নুরিয়া লোপেজ বলেছেন, ইউরোচেম বাংলাদেশে ব্র্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে ইউরোপীয় বিনিয়োগ আকর্ষণ করবে, এবং এখানে সুশাসন ও টেকসই প্রবৃদ্ধির মডেল তৈরি করবে।
এ চেম্বারের প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ককে আরও জোরালো করবে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নয়নে কাজ করবে ইউরোচেম।
অনুষ্ঠানে ইউরোচেমের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের মধ্যে বাংলাদেশের ফোরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স, আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশের মতো সংগঠনও রয়েছে। ইউরোপীয় বিজনেস অর্গানাইজেশনের (ইবিও) অংশ হিসেবে ৫৪টি দেশের বাজারে প্রতিনিধিত্বকারী ইউরোচেম ইউরোপীয় কোম্পানির পাশাপাশি ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বড় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কাজ করবে।
অনুষ্ঠানে লুৎফে সিদ্দিকী, অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত, বলেন, "বাংলাদেশের সত্যিকারের চ্যালেঞ্জ ও অর্জনের পূর্বাভাস দেয়া জরুরি, এবং সরকার চায় সব পক্ষের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করতে।"
এদিকে, ইউরোচেমের সহায়তায় বাংলাদেশে ব্যবসায়িক পরিবেশ আরও উন্নত হবে এবং ইউরোপীয় ও বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোকে আসন্ন ইউরোপীয় বিধিনিষেধ সম্পর্কে উপদেশ দেওয়া হবে।
অনুষ্ঠানে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মুলার বলেন, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে ইউরোচেমের সঙ্গে কাজ করবেন।