সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার প্রকৃত তথ্য জানতে এবং অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনতে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ধারাবাহিক সংলাপের অংশ হিসেবে এ মতবিনিময়ের আয়োজন করা হয়।
জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “আমরা একটি পরিবার। আমাদের ধর্ম, রীতি বা মতাদর্শ ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু আমরা এক জাতি। সংবিধান আমাদের সবার সমান অধিকার দিয়েছে, এটি নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব।”
সম্প্রতি সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, “বিদেশি গণমাধ্যমে যে খবর প্রচারিত হচ্ছে তা সত্য, নাকি ভুল তথ্য, তা খতিয়ে দেখতে হবে। প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করা গেলে সবাই বুঝবে অভিযোগের প্রতিকার হয়েছে।”
দুর্গাপূজার সময় শান্তিপূর্ণ উৎসব উদযাপনের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, “হাজারো পূজামণ্ডপে শান্তিপূর্ণভাবে উৎসব উদযাপিত হয়েছে। তবে একটি ককটেল হামলার ঘটনা ঘটেছে। এরপরও আমরা ধর্মীয় সম্প্রীতির বার্তা দিতে পেরেছি।”
সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রকৃত কারণ উদঘাটনে সরকারি তথ্যের উপর নির্ভরশীলতার চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “সরকারি তথ্যের মাঝে অনেক সময় অসঙ্গতি থাকে। তাই নির্ভুল তথ্য সংগ্রহের প্রক্রিয়া স্থাপন করতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “সমস্যা ঘটলে তাৎক্ষণিক সমাধান করতে হবে। বর্তমানেই এ সমস্যা নিরসন করা আমাদের দায়িত্ব। ভবিষ্যতের জন্য অপেক্ষা নয়, এখনই কাজ করতে হবে।”
আলোচনার গুরুত্ব তুলে ধরে মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “তথ্য প্রবাহ নিশ্চিত এবং দোষীদের চিহ্নিত করার মাধ্যমে এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে হবে, যেখানে ন্যায্যতা ও সঠিকতা প্রতিষ্ঠিত হবে। এটি আমাদের নতুন বাংলাদেশের লক্ষ্য।”
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার প্রকৃত তথ্য জানতে এবং অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনতে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ধারাবাহিক সংলাপের অংশ হিসেবে এ মতবিনিময়ের আয়োজন করা হয়।
জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “আমরা একটি পরিবার। আমাদের ধর্ম, রীতি বা মতাদর্শ ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু আমরা এক জাতি। সংবিধান আমাদের সবার সমান অধিকার দিয়েছে, এটি নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব।”
সম্প্রতি সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, “বিদেশি গণমাধ্যমে যে খবর প্রচারিত হচ্ছে তা সত্য, নাকি ভুল তথ্য, তা খতিয়ে দেখতে হবে। প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করা গেলে সবাই বুঝবে অভিযোগের প্রতিকার হয়েছে।”
দুর্গাপূজার সময় শান্তিপূর্ণ উৎসব উদযাপনের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, “হাজারো পূজামণ্ডপে শান্তিপূর্ণভাবে উৎসব উদযাপিত হয়েছে। তবে একটি ককটেল হামলার ঘটনা ঘটেছে। এরপরও আমরা ধর্মীয় সম্প্রীতির বার্তা দিতে পেরেছি।”
সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রকৃত কারণ উদঘাটনে সরকারি তথ্যের উপর নির্ভরশীলতার চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “সরকারি তথ্যের মাঝে অনেক সময় অসঙ্গতি থাকে। তাই নির্ভুল তথ্য সংগ্রহের প্রক্রিয়া স্থাপন করতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “সমস্যা ঘটলে তাৎক্ষণিক সমাধান করতে হবে। বর্তমানেই এ সমস্যা নিরসন করা আমাদের দায়িত্ব। ভবিষ্যতের জন্য অপেক্ষা নয়, এখনই কাজ করতে হবে।”
আলোচনার গুরুত্ব তুলে ধরে মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “তথ্য প্রবাহ নিশ্চিত এবং দোষীদের চিহ্নিত করার মাধ্যমে এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে হবে, যেখানে ন্যায্যতা ও সঠিকতা প্রতিষ্ঠিত হবে। এটি আমাদের নতুন বাংলাদেশের লক্ষ্য।”