অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস মানবিক ও ভয়মুক্ত সমাজ গঠনের ওপর জোর দিয়ে সবাইকে ক্ষোভ সংবরণের আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ধর্মীয় সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সমাপণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “আমাদের এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে হবে, যেখানে সম্পর্ক হবে ভয়মুক্ত। একে অপরকে দেখে কিংবা কথা বলতে ভয় পাওয়া যাবে না। মানবিক সম্পর্কই হবে আমাদের আদর্শ।”
উসকানি মোকাবিলা ও ক্ষোভ নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে তিনি বলেন, “ঘটনা ঘটলে উত্তেজিত না হয়ে তা মোকাবিলায় আমাদের শিখতে হবে। ক্ষোভ থেকে আত্মসংবরণ করা অত্যন্ত জরুরি। উসকানির শিকার না হয়ে তা মোকাবিলার পথ বের করতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “বহির্বিশ্বে কিছু ঘটনা আমাদের ক্ষোভ উসকে দেয়। তাদের দেশের সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর হয়রানি কিংবা ব্যবস্থার অভাব আমাদের মধ্যে অস্থিরতা সৃষ্টি করে। এসব থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে।”
সম্প্রীতির প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমাদের মধ্যে ধর্মীয় কোনো সমস্যা নেই। তবে বাইরের চাপ আমাদের বিভ্রান্ত করে। আমরা নতুন বাংলাদেশের পথে এগিয়ে যেতে চাই, যেখানে এ ধরনের বিভ্রান্তি ঠেকানো সম্ভব হবে।”
তিনি সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে ধর্মীয় নেতাদের কাছ থেকে সহযোগিতার আহ্বান জানান।
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “আমাদের কাঠামোগত পরিবর্তন আনতে হবে। বর্তমান ব্যবস্থার কিছু পরিবর্তন নয়, বরং একটি ভয়মুক্ত রাষ্ট্র গড়াই আমাদের লক্ষ্য।”
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব সাজেদুর রহমান, বেফাকের মহাসচিব মাহফুজুল হক, রমনা হরিচাঁদ মন্দিরের অবিনাশ মিত্র, ফাদার অলভার্ট রোজারিওসহ বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা।
তিনি সংলাপের মাধ্যমে পারস্পরিক আস্থা ও সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সমাজকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান।
শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস মানবিক ও ভয়মুক্ত সমাজ গঠনের ওপর জোর দিয়ে সবাইকে ক্ষোভ সংবরণের আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ধর্মীয় সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সমাপণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “আমাদের এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে হবে, যেখানে সম্পর্ক হবে ভয়মুক্ত। একে অপরকে দেখে কিংবা কথা বলতে ভয় পাওয়া যাবে না। মানবিক সম্পর্কই হবে আমাদের আদর্শ।”
উসকানি মোকাবিলা ও ক্ষোভ নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে তিনি বলেন, “ঘটনা ঘটলে উত্তেজিত না হয়ে তা মোকাবিলায় আমাদের শিখতে হবে। ক্ষোভ থেকে আত্মসংবরণ করা অত্যন্ত জরুরি। উসকানির শিকার না হয়ে তা মোকাবিলার পথ বের করতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “বহির্বিশ্বে কিছু ঘটনা আমাদের ক্ষোভ উসকে দেয়। তাদের দেশের সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর হয়রানি কিংবা ব্যবস্থার অভাব আমাদের মধ্যে অস্থিরতা সৃষ্টি করে। এসব থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে।”
সম্প্রীতির প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমাদের মধ্যে ধর্মীয় কোনো সমস্যা নেই। তবে বাইরের চাপ আমাদের বিভ্রান্ত করে। আমরা নতুন বাংলাদেশের পথে এগিয়ে যেতে চাই, যেখানে এ ধরনের বিভ্রান্তি ঠেকানো সম্ভব হবে।”
তিনি সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে ধর্মীয় নেতাদের কাছ থেকে সহযোগিতার আহ্বান জানান।
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “আমাদের কাঠামোগত পরিবর্তন আনতে হবে। বর্তমান ব্যবস্থার কিছু পরিবর্তন নয়, বরং একটি ভয়মুক্ত রাষ্ট্র গড়াই আমাদের লক্ষ্য।”
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব সাজেদুর রহমান, বেফাকের মহাসচিব মাহফুজুল হক, রমনা হরিচাঁদ মন্দিরের অবিনাশ মিত্র, ফাদার অলভার্ট রোজারিওসহ বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা।
তিনি সংলাপের মাধ্যমে পারস্পরিক আস্থা ও সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সমাজকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান।