ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছর এ পর্যন্ত ৯৫ হাজার ৭০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ১৮৬ জন এবং মারা গেছেন তিনজন। এ নিয়ে ২০২৪ সালে ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫১৭ জনে।
নতুন ভর্তি রোগীদের মধ্যে ঢাকায় ১০৯ জন এবং ঢাকার বাইরে ৭৭ জন। ঢাকার বাইরের রোগীদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৪০ জন, ময়মনসিংহে ১০ জন, চট্টগ্রামে পাঁচজন, খুলনায় ১৭ জন, বরিশালে চারজন এবং সিলেটে একজন ভর্তি হয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় যারা মারা গেছেন, তারা সবাই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
দেশজুড়ে বর্তমানে ২ হাজার ৩৫৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে ৯৫৩ জন ঢাকার হাসপাতালে এবং ১ হাজার ৪০১ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ডিসেম্বরের প্রথম ছয় দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ হাজার ৬০১ জন, মৃত্যু হয়েছে ২৯ জনের। এ বছর অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ ৩০ হাজার ৮৭৯ জন রোগী ভর্তি হন এবং ১৩৫ জন মারা যান। তবে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয় নভেম্বরে, যেখানে ২৯ হাজার ৬৫২ জন আক্রান্তের মধ্যে ১৭৩ জন মারা যান।
শুরুর মাসগুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। জানুয়ারিতে ১ হাজার ৫৫ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৩৯ জন, মার্চে ৩১১ জন, এপ্রিল মাসে ৫০৪ জন, মে মাসে ৬৪৪ জন এবং জুন মাসে ৭৯৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন।
জুলাই মাস থেকে ডেঙ্গু সংক্রমণ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়তে শুরু করে। জুলাইতে ২ হাজার ৬৬৯ জন আক্রান্ত হন এবং অগাস্টে এ সংখ্যা দাঁড়ায় ৬ হাজার ৫২১ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, ২০০০ সাল থেকে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা লিপিবদ্ধ করা হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বছর ছিল ২০২৩, যখন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হন এবং ১ হাজার ৭০৫ জন মারা যান।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জনসচেতনতা ও মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছর এ পর্যন্ত ৯৫ হাজার ৭০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ১৮৬ জন এবং মারা গেছেন তিনজন। এ নিয়ে ২০২৪ সালে ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫১৭ জনে।
নতুন ভর্তি রোগীদের মধ্যে ঢাকায় ১০৯ জন এবং ঢাকার বাইরে ৭৭ জন। ঢাকার বাইরের রোগীদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৪০ জন, ময়মনসিংহে ১০ জন, চট্টগ্রামে পাঁচজন, খুলনায় ১৭ জন, বরিশালে চারজন এবং সিলেটে একজন ভর্তি হয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় যারা মারা গেছেন, তারা সবাই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
দেশজুড়ে বর্তমানে ২ হাজার ৩৫৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে ৯৫৩ জন ঢাকার হাসপাতালে এবং ১ হাজার ৪০১ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ডিসেম্বরের প্রথম ছয় দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ হাজার ৬০১ জন, মৃত্যু হয়েছে ২৯ জনের। এ বছর অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ ৩০ হাজার ৮৭৯ জন রোগী ভর্তি হন এবং ১৩৫ জন মারা যান। তবে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয় নভেম্বরে, যেখানে ২৯ হাজার ৬৫২ জন আক্রান্তের মধ্যে ১৭৩ জন মারা যান।
শুরুর মাসগুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। জানুয়ারিতে ১ হাজার ৫৫ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৩৯ জন, মার্চে ৩১১ জন, এপ্রিল মাসে ৫০৪ জন, মে মাসে ৬৪৪ জন এবং জুন মাসে ৭৯৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন।
জুলাই মাস থেকে ডেঙ্গু সংক্রমণ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়তে শুরু করে। জুলাইতে ২ হাজার ৬৬৯ জন আক্রান্ত হন এবং অগাস্টে এ সংখ্যা দাঁড়ায় ৬ হাজার ৫২১ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, ২০০০ সাল থেকে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা লিপিবদ্ধ করা হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বছর ছিল ২০২৩, যখন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হন এবং ১ হাজার ৭০৫ জন মারা যান।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জনসচেতনতা ও মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।