ঢাকা: আগামী বছরের নির্বাচিত সরকার সম্পর্কে শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের দেওয়া মন্তব্যকে ‘ব্যক্তিগত’ বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর। রোববার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর এ কথা জানান।
অপূর্ব জাহাঙ্গীর বলেন, “শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের নির্বাচন সংক্রান্ত বক্তব্য তার ব্যক্তিগত মতামত। প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে এখনো নির্বাচনের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি। সঠিক সময়ে এ ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমেই আসবে।”
নির্বাচনের ঘোষণার সম্ভাব্য তারিখ নিয়ে প্রশ্নে তিনি বলেন, “যখন ঘোষণা আসবে, সবার আগে আপনারা তা জানতে পারবেন।”
এর আগে, অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও সেনাপ্রধানও নির্বাচন সম্পর্কে ব্যক্তিগত মতামত দিয়েছিলেন। এসব মতামতকে সরকারের নীতিগত অবস্থান নয় বলে জানিয়েছিল প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর।
৮ আগস্ট মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পরও নির্বাচনের কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা ঘোষণা করা হয়নি। সংবিধান অনুযায়ী, সংসদ ভেঙে যাওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও, বিশেষ পরিস্থিতিতে তা পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে করার বিধান রয়েছে।
বিএনপি প্রথমদিকে সরকারকে সংস্কারের সময় দিলেও এখন দ্রুত নির্বাচন এবং তার সময়সূচি ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছে।
এ প্রসঙ্গে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ শনিবার বিআইডিএস-এর এক সেমিনারে বলেন, “আগামী বছরই রাজনৈতিকভাবে নির্বাচিত একটি সরকার দেখা যেতে পারে।” তবে তিনি একইসঙ্গে বলেন, “এটি আমার ব্যক্তিগত মতামত, নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না।”
নির্বাচন প্রশ্নে সরকারের পক্ষ থেকে বারবার পরিষ্কার করা হয়েছে যে উপদেষ্টাদের ব্যক্তিগত মত সরকারিভাবে গ্রহণযোগ্য নয় এবং যথাসময়ে নির্বাচন সম্পর্কিত আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হবে।
রোববার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪
ঢাকা: আগামী বছরের নির্বাচিত সরকার সম্পর্কে শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের দেওয়া মন্তব্যকে ‘ব্যক্তিগত’ বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর। রোববার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর এ কথা জানান।
অপূর্ব জাহাঙ্গীর বলেন, “শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের নির্বাচন সংক্রান্ত বক্তব্য তার ব্যক্তিগত মতামত। প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে এখনো নির্বাচনের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি। সঠিক সময়ে এ ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমেই আসবে।”
নির্বাচনের ঘোষণার সম্ভাব্য তারিখ নিয়ে প্রশ্নে তিনি বলেন, “যখন ঘোষণা আসবে, সবার আগে আপনারা তা জানতে পারবেন।”
এর আগে, অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও সেনাপ্রধানও নির্বাচন সম্পর্কে ব্যক্তিগত মতামত দিয়েছিলেন। এসব মতামতকে সরকারের নীতিগত অবস্থান নয় বলে জানিয়েছিল প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর।
৮ আগস্ট মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পরও নির্বাচনের কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা ঘোষণা করা হয়নি। সংবিধান অনুযায়ী, সংসদ ভেঙে যাওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও, বিশেষ পরিস্থিতিতে তা পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে করার বিধান রয়েছে।
বিএনপি প্রথমদিকে সরকারকে সংস্কারের সময় দিলেও এখন দ্রুত নির্বাচন এবং তার সময়সূচি ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছে।
এ প্রসঙ্গে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ শনিবার বিআইডিএস-এর এক সেমিনারে বলেন, “আগামী বছরই রাজনৈতিকভাবে নির্বাচিত একটি সরকার দেখা যেতে পারে।” তবে তিনি একইসঙ্গে বলেন, “এটি আমার ব্যক্তিগত মতামত, নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না।”
নির্বাচন প্রশ্নে সরকারের পক্ষ থেকে বারবার পরিষ্কার করা হয়েছে যে উপদেষ্টাদের ব্যক্তিগত মত সরকারিভাবে গ্রহণযোগ্য নয় এবং যথাসময়ে নির্বাচন সম্পর্কিত আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হবে।