নারায়ণগঞ্জে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমান, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের, মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুসহ ১৪৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত এক ব্যক্তি।
শুক্রবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় মামলাটি রুজু করা হয় বলে জানান এই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহীনূর আলম।
মামলায় আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি অজ্ঞাত আরও ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদী আরিফ মিয়া (৩২) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলের বাসিন্দা, থাকেন নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার রঘুনাথপুর এলাকায়।
ওসি শাহীনূর বলেন, “নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেলায়েত হোসেনের আদালতে মামলাটির আবেদন করেন আরিফ মিয়া। পরে আদালত মামলাটি থানায় রেকর্ড করার জন্য নির্দেশ দেন। আদালতের নির্দেশনায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়েছে।”
মামলায় বাদীর অভিযোগ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন গত ১৯ জুলাই সিদ্ধিরগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় সশস্ত্র হামলায় গুলিবিদ্ধ হন বাদী আরিফ মিয়া। হাটু ও শরীরের কয়েকটি স্থানে গুলি লাগার পর তিনি অচেতন হয়ে রাস্তায় পড়েছিলেন। স্থানীয় লোকজন তাকে অচেতন অবস্থাতে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে তাকে মুগদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে তার অস্ত্রোপচার হয়।
শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
নারায়ণগঞ্জে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমান, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের, মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুসহ ১৪৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত এক ব্যক্তি।
শুক্রবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় মামলাটি রুজু করা হয় বলে জানান এই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহীনূর আলম।
মামলায় আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি অজ্ঞাত আরও ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদী আরিফ মিয়া (৩২) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলের বাসিন্দা, থাকেন নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার রঘুনাথপুর এলাকায়।
ওসি শাহীনূর বলেন, “নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেলায়েত হোসেনের আদালতে মামলাটির আবেদন করেন আরিফ মিয়া। পরে আদালত মামলাটি থানায় রেকর্ড করার জন্য নির্দেশ দেন। আদালতের নির্দেশনায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়েছে।”
মামলায় বাদীর অভিযোগ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন গত ১৯ জুলাই সিদ্ধিরগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় সশস্ত্র হামলায় গুলিবিদ্ধ হন বাদী আরিফ মিয়া। হাটু ও শরীরের কয়েকটি স্থানে গুলি লাগার পর তিনি অচেতন হয়ে রাস্তায় পড়েছিলেন। স্থানীয় লোকজন তাকে অচেতন অবস্থাতে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে তাকে মুগদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে তার অস্ত্রোপচার হয়।