আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল
জুলাই-আগস্টের গণহত্যার অভিযোগে দায়ের করা এক মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করতে দুই মাস সময় দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের আরেকটি মামলায় ওবায়দুল কাদেরসহ আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীসহ ৪৫ জনের বিষয়েও তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় দুই মাস বাড়ানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার প্রতিবেদন দাখিলে আরও ২ মাস সময় চেয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম। ওই সময় মঞ্জুর করেন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল। ট্রাইব্যুনালের অন্য সদস্যরা হলেন– বিচারপতি শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
এর আগে শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এক মাস সময় দিয়েছিলেন ট্রাইব্যুনাল। আজ সেই প্রতিবেদন দাখিলের কথা ছিল। তবে তা দাখিল করতে পারেনি ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়।
আজ শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালকে বলেন, আসামিদের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ তথ্য-উপাত্ত এসেছে। এসব যাচাই-বাছাইয়ের জন্য আরও দুই মাস সময় প্রয়োজন। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একটি এবং ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আলাদাভাবে দুই মাস করে সময় চান চিফ প্রসিকিউটর। দুটি আবেদনই মঞ্জুর করেন ট্রাইব্যুনাল। আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
এর আগে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জনকে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, মো. আব্দুর রাজ্জাক, কামরুল ইসলাম, মুহাম্মদ ফারুক খান, দীপু মনি, গোলাম দস্তগীর গাজী, শাজাহান খান, সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক সচিব মো. জাহাংগীর আলম ও অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক।
গত ১৮ নভেম্বর ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের গ্রেপ্তার বিষয়ে অগ্রগতি প্রতিবেদন ও তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য এক মাস সময় দিয়েছিলেন।
সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জন আসামিকে আনা হয়েছে ট্রাইব্যুনালে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল
মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
জুলাই-আগস্টের গণহত্যার অভিযোগে দায়ের করা এক মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করতে দুই মাস সময় দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের আরেকটি মামলায় ওবায়দুল কাদেরসহ আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীসহ ৪৫ জনের বিষয়েও তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় দুই মাস বাড়ানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার প্রতিবেদন দাখিলে আরও ২ মাস সময় চেয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম। ওই সময় মঞ্জুর করেন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল। ট্রাইব্যুনালের অন্য সদস্যরা হলেন– বিচারপতি শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
এর আগে শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এক মাস সময় দিয়েছিলেন ট্রাইব্যুনাল। আজ সেই প্রতিবেদন দাখিলের কথা ছিল। তবে তা দাখিল করতে পারেনি ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়।
আজ শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালকে বলেন, আসামিদের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ তথ্য-উপাত্ত এসেছে। এসব যাচাই-বাছাইয়ের জন্য আরও দুই মাস সময় প্রয়োজন। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একটি এবং ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আলাদাভাবে দুই মাস করে সময় চান চিফ প্রসিকিউটর। দুটি আবেদনই মঞ্জুর করেন ট্রাইব্যুনাল। আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
এর আগে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জনকে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, মো. আব্দুর রাজ্জাক, কামরুল ইসলাম, মুহাম্মদ ফারুক খান, দীপু মনি, গোলাম দস্তগীর গাজী, শাজাহান খান, সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক সচিব মো. জাহাংগীর আলম ও অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক।
গত ১৮ নভেম্বর ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের গ্রেপ্তার বিষয়ে অগ্রগতি প্রতিবেদন ও তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য এক মাস সময় দিয়েছিলেন।
সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জন আসামিকে আনা হয়েছে ট্রাইব্যুনালে