নৌ-পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, আমরা কোন দলভূক্ত না। আমাদের নির্বাচন করার কোন ইচ্ছাও নাই। নির্বাচন যদি কেউ করতে চায় তবে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যত উপদেষ্টা আছেন তার কোন দলের নয়। সবাই যদি মনে করে নির্বাচনে নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার করবে তাহলে সেটিও দেখা হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ম্যান্ডেট আছে সংস্কার শেষে নির্বাচন করার। তবে সময় হলে সব পরিষ্কার হবে।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে সিলেট তামাবিল স্থলবন্দর পরিদর্শন শেষে তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুতে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিয়মে আছে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন করা। তবে সে সময় বাধা থাকবে কি না তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যাপারে আর আদালতের যাওয়া হবে না।
উপদেষ্টা আরও বলেন, আমাদের দেশে এখনো নির্বাচনের পরিবশে আসে নি। গত কয়েকবার মানুষ কোন ভোট দিতে পারিনি। সেগুলো থেকে আমাদের বের হতে হবে। আদালত থেকে যে রায় এসেছে সেটি দরকার ছিল।
এর আগে সকালে তামাবিল স্থলবন্দর পরিদর্শনে গিয়ে বিভিন্ন স্থাপনা ঘুরে দেখেন উপদেষ্টা। ব্যবসায়ী ও যাত্রীদের নানা সমস্যার কথা শুনেন।
বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
নৌ-পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, আমরা কোন দলভূক্ত না। আমাদের নির্বাচন করার কোন ইচ্ছাও নাই। নির্বাচন যদি কেউ করতে চায় তবে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যত উপদেষ্টা আছেন তার কোন দলের নয়। সবাই যদি মনে করে নির্বাচনে নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার করবে তাহলে সেটিও দেখা হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ম্যান্ডেট আছে সংস্কার শেষে নির্বাচন করার। তবে সময় হলে সব পরিষ্কার হবে।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে সিলেট তামাবিল স্থলবন্দর পরিদর্শন শেষে তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুতে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিয়মে আছে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন করা। তবে সে সময় বাধা থাকবে কি না তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যাপারে আর আদালতের যাওয়া হবে না।
উপদেষ্টা আরও বলেন, আমাদের দেশে এখনো নির্বাচনের পরিবশে আসে নি। গত কয়েকবার মানুষ কোন ভোট দিতে পারিনি। সেগুলো থেকে আমাদের বের হতে হবে। আদালত থেকে যে রায় এসেছে সেটি দরকার ছিল।
এর আগে সকালে তামাবিল স্থলবন্দর পরিদর্শনে গিয়ে বিভিন্ন স্থাপনা ঘুরে দেখেন উপদেষ্টা। ব্যবসায়ী ও যাত্রীদের নানা সমস্যার কথা শুনেন।