শর্ত লঙ্ঘন করায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য-উপাত্ত যাচাইয়ের চুক্তি বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চুক্তি বাতিলের পাশাপশি নির্বাচন কমিশন থেকে বিসিসিকে দেয়া এপিআই সংযোগও বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৫ দিনের মধ্যে ইসির সব পাওনা পরিশোধের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
রোববার জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীরের সই করা ইসি সচিবালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। চুক্তি অনুযায়ী প্রযোজ্য ফি বা চার্জ নির্ধারিত সময়ে বিসিসি পরিশোধ না করা এবং শর্ত লঙ্ঘন করায় ইসির সঙ্গে বিসিসির চুক্তিটি গত শুক্রবার বাতিল করা হয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘নির্বাচন কমিশন হতে ১৮৩টি সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এনআইডি তথ্য-উপাত্ত যাচাই সেবা নিচ্ছে। যার মধ্যে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল অন্যতম। ২০২২ সালের ৪ অক্টোবর ইসির সঙ্গে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের এ বিষয়ে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি সই হয়। চুক্তির শর্তানুযায়ী দ্বিতীয় পক্ষ অর্থাৎ বিসিসি কোনো অবস্থাতেই ইসির তথ্য-উপাত্ত অন্য কোনো ব্যক্তিসত্তা বা প্রতিষ্ঠানকে হস্তান্তর, বিনিময়, বিক্রি কিংবা অন্য কোনো পন্থায় দিতে পারবে না। তারপরও বিসিসি চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করেছে।’
এনআইডি অনুবিভাগের ডিজি এ এস এম হুমায়ুন কবীর বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, ‘চলতি বছরের ৩ সেপ্টেম্বর বিসিসি’র কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হলে প্রতিষ্ঠানটি জবাব দেয়া থেকে বিরত থাকে। পরবর্তীতে গত ৬ অক্টোবর তিন কার্যদিবসের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়। এতে যে জবাব দেয়া হয় তা নির্বাচন কমিশনে সন্তোষজনক নয় মর্মে গণ্য হয়েছে। অন্যদিকে চুক্তি অনুযায়ী ফি বা চার্জ নির্ধারিত সময়ে পরিশোধ না করায় চুক্তি বাতিলযোগ্য হয়েছে বলে কমিশনের কাছে বিবেচিত হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিবন্ধনের মাধ্যমে তথ্য-উপাত্ত যাচাই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বিসিসি-এর সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিটি ২০ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে বাতিল করা হয়েছে। পত্র প্রেরণের ১৫ দিনের মধ্যে সব বকেয়া ফি বা চার্জ পরিশোধপূর্বক চালানের কপি দাখিল করার জন্য বিসিসি-কে অনুরোধ করা হয়েছে।’
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
শর্ত লঙ্ঘন করায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য-উপাত্ত যাচাইয়ের চুক্তি বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চুক্তি বাতিলের পাশাপশি নির্বাচন কমিশন থেকে বিসিসিকে দেয়া এপিআই সংযোগও বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৫ দিনের মধ্যে ইসির সব পাওনা পরিশোধের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
রোববার জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীরের সই করা ইসি সচিবালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। চুক্তি অনুযায়ী প্রযোজ্য ফি বা চার্জ নির্ধারিত সময়ে বিসিসি পরিশোধ না করা এবং শর্ত লঙ্ঘন করায় ইসির সঙ্গে বিসিসির চুক্তিটি গত শুক্রবার বাতিল করা হয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘নির্বাচন কমিশন হতে ১৮৩টি সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এনআইডি তথ্য-উপাত্ত যাচাই সেবা নিচ্ছে। যার মধ্যে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল অন্যতম। ২০২২ সালের ৪ অক্টোবর ইসির সঙ্গে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের এ বিষয়ে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি সই হয়। চুক্তির শর্তানুযায়ী দ্বিতীয় পক্ষ অর্থাৎ বিসিসি কোনো অবস্থাতেই ইসির তথ্য-উপাত্ত অন্য কোনো ব্যক্তিসত্তা বা প্রতিষ্ঠানকে হস্তান্তর, বিনিময়, বিক্রি কিংবা অন্য কোনো পন্থায় দিতে পারবে না। তারপরও বিসিসি চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করেছে।’
এনআইডি অনুবিভাগের ডিজি এ এস এম হুমায়ুন কবীর বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, ‘চলতি বছরের ৩ সেপ্টেম্বর বিসিসি’র কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হলে প্রতিষ্ঠানটি জবাব দেয়া থেকে বিরত থাকে। পরবর্তীতে গত ৬ অক্টোবর তিন কার্যদিবসের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়। এতে যে জবাব দেয়া হয় তা নির্বাচন কমিশনে সন্তোষজনক নয় মর্মে গণ্য হয়েছে। অন্যদিকে চুক্তি অনুযায়ী ফি বা চার্জ নির্ধারিত সময়ে পরিশোধ না করায় চুক্তি বাতিলযোগ্য হয়েছে বলে কমিশনের কাছে বিবেচিত হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিবন্ধনের মাধ্যমে তথ্য-উপাত্ত যাচাই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বিসিসি-এর সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিটি ২০ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে বাতিল করা হয়েছে। পত্র প্রেরণের ১৫ দিনের মধ্যে সব বকেয়া ফি বা চার্জ পরিশোধপূর্বক চালানের কপি দাখিল করার জন্য বিসিসি-কে অনুরোধ করা হয়েছে।’