আন্তঃমন্ত্রণালয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতি
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের খসড়া সুপারিশে সরকারের উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের বাইরে অন্যান্য ক্যাডারের ৫০ শতাংশ অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি পুনর্বিবেচনার অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃমন্ত্রণালয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন। বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা এ অনুরোধ জানায়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘দীর্ঘ ১০ বছর মামলা চলমান থাকার পর আপিল বিভাগে বিষয়টি নিষ্পত্তি হওয়া সত্ত্বেও আপিল বিভাগের রায়কে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশে চরম অবজ্ঞা প্রদর্শন করা হয়েছে। দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্যই আপিল বিভাগের একটি মীমাংসিত ইস্যুর বাইরে গিয়ে এ ধরনের মনগড়া ও কাল্পনিক সুপারিশ করা হয়েছে।’
বিসিএস পরীক্ষায় মেধা ও ক্যাডার চয়েসের ভিত্তিতে বিষয়টি সমাধান করা বিষয় হওয়া সত্ত্বেও উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের বাইরে অন্যান্য ক্যাডারের ৫০ শতাংশ অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি উদ্দেশ্যমূলক, প্রতিহিংসামূলক, অনভিপ্রেত ও অযৌক্তিক মন্তব্য করে তা দ্রুত সমাধান করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি অনুরোধ জানানো হয় বিবৃতিতে।
আন্তঃমন্ত্রণালয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের মুখপাত্র মো. নজরুল ইসলাম বিবৃতিতে বলেন, ‘জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশে উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের বাইরে অন্যান্য ক্যাডারের ৫০ শতাংশ অন্তর্ভুক্তি করা হলে রাষ্ট্রের প্রশাসন কাঠামোতে অস্থিরতা বাড়বে। আন্তঃক্যাডারের মধ্যে পরস্পর বিপরীতমুখী আত্মঘাতী কর্মকাণ্ড বাড়বে। রাষ্ট্রের গতিশীলতা শ্লথ হয়ে যাবে। এর ফলে জুলাই বিপ্লব পরবর্তী সময়ে একটি দক্ষ, জবাবদিহিতামূলক, জনমুখী জনপ্রশাসন গড়ে তোলার জন্য হাজারো ছাত্র-জনতার রক্ত বিনিময়ে গড়া ওঠা স্বপ্ন মুহূর্তেই ধূলিসাৎ হয়ে যাবে।’
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সরকারের উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের বাইরে অন্যান্য ক্যাডারের ২৫ শতাংশ আগের মতো বহাল রাখাসহ ক্যাডারগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে আন্তঃমন্ত্রণালয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন।
আন্তঃমন্ত্রণালয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতি
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের খসড়া সুপারিশে সরকারের উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের বাইরে অন্যান্য ক্যাডারের ৫০ শতাংশ অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি পুনর্বিবেচনার অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃমন্ত্রণালয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন। বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা এ অনুরোধ জানায়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘দীর্ঘ ১০ বছর মামলা চলমান থাকার পর আপিল বিভাগে বিষয়টি নিষ্পত্তি হওয়া সত্ত্বেও আপিল বিভাগের রায়কে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশে চরম অবজ্ঞা প্রদর্শন করা হয়েছে। দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্যই আপিল বিভাগের একটি মীমাংসিত ইস্যুর বাইরে গিয়ে এ ধরনের মনগড়া ও কাল্পনিক সুপারিশ করা হয়েছে।’
বিসিএস পরীক্ষায় মেধা ও ক্যাডার চয়েসের ভিত্তিতে বিষয়টি সমাধান করা বিষয় হওয়া সত্ত্বেও উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের বাইরে অন্যান্য ক্যাডারের ৫০ শতাংশ অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি উদ্দেশ্যমূলক, প্রতিহিংসামূলক, অনভিপ্রেত ও অযৌক্তিক মন্তব্য করে তা দ্রুত সমাধান করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি অনুরোধ জানানো হয় বিবৃতিতে।
আন্তঃমন্ত্রণালয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের মুখপাত্র মো. নজরুল ইসলাম বিবৃতিতে বলেন, ‘জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশে উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের বাইরে অন্যান্য ক্যাডারের ৫০ শতাংশ অন্তর্ভুক্তি করা হলে রাষ্ট্রের প্রশাসন কাঠামোতে অস্থিরতা বাড়বে। আন্তঃক্যাডারের মধ্যে পরস্পর বিপরীতমুখী আত্মঘাতী কর্মকাণ্ড বাড়বে। রাষ্ট্রের গতিশীলতা শ্লথ হয়ে যাবে। এর ফলে জুলাই বিপ্লব পরবর্তী সময়ে একটি দক্ষ, জবাবদিহিতামূলক, জনমুখী জনপ্রশাসন গড়ে তোলার জন্য হাজারো ছাত্র-জনতার রক্ত বিনিময়ে গড়া ওঠা স্বপ্ন মুহূর্তেই ধূলিসাৎ হয়ে যাবে।’
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সরকারের উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের বাইরে অন্যান্য ক্যাডারের ২৫ শতাংশ আগের মতো বহাল রাখাসহ ক্যাডারগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে আন্তঃমন্ত্রণালয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন।