মায়ানমার হয়ে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ স্থাপনের গুরুত্ব তুলে ধরে পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, এই ধরনের উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক অনেক সুবিধা অর্জন করা যেতে পারে।
ঢাকায় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে (এনএসইউ) ‘চীন-দক্ষিণ এশিয়া সভ্যতা ও সংযোগ: ইতিহাস ও সমসাময়িক ইস্যু’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
মায়ানমারের স্থিতিশীলতার প্রয়োজনীয়তা ও রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের টেকসই প্রত্যাবাসনের ওপর জোর দিয়ে উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, আমাদের জন্য বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে নির্বিঘ্ন সংযোগ প্রয়োজন এবং এ ক্ষেত্রে মিয়ানমারের মধ্য দিয়ে সবচেয়ে কার্যকর রুটটি করা যেতে পারে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, পূর্ণ অধিকার ও নিরাপত্তা সহ রোহিঙ্গাদের রাখাইন রাজ্যে প্রত্যাবর্তনসহ আমরা শান্তিপূর্ণ মিয়ানমারে স্থিতিশীলতা প্রত্যাশা করি যাতে আমাদের উভয় দেশের জনগণের পারস্পরিক সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য এই সংযোগ স্থাপন করা যায়।
পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা বাংলাদেশের কৌশলগত অবস্থান ও ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে বলেন, কানেক্টিভিটি বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন যা সকল স্টেকহোল্ডারদের উপকার করবে।
তিনি বলেন, এ ধরনের সংযোগ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, দারিদ্র্য হ্রাস ও সাংস্কৃতিক বিনিময় বাড়াতে আমাদেরকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে।
তিনি উল্লেখ করেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আঞ্চলিক সংযোগ ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
তিনি বলেন, বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের এই যুগে, শুধু কৌশলগত অংশীদার হিসাবেই নয়, বরং বন্ধু হিসাবে চীনের সাথে একসঙ্গে কাজ করা আমাদের জন্য অপরিহার্য।
তিনি বলেন, চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) প্রয়াসে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। এই উদ্যোগটি অভিন্ন সমৃদ্ধির চেতনা প্রতিফলিত করে।
তিনি আরো বলেন, এই উদ্যোগের অধীনে অবকাঠামো উন্নয়ন, বাণিজ্য করিডোর ও জনগণের সঙ্গে জনগণের বিনিময় কল্যাণের লক্ষ্যে টেকসই উন্নয়ন ও আঞ্চলিক সংহতির আকাঙ্ক্ষার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
মায়ানমার হয়ে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ স্থাপনের গুরুত্ব তুলে ধরে পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, এই ধরনের উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক অনেক সুবিধা অর্জন করা যেতে পারে।
ঢাকায় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে (এনএসইউ) ‘চীন-দক্ষিণ এশিয়া সভ্যতা ও সংযোগ: ইতিহাস ও সমসাময়িক ইস্যু’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
মায়ানমারের স্থিতিশীলতার প্রয়োজনীয়তা ও রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের টেকসই প্রত্যাবাসনের ওপর জোর দিয়ে উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, আমাদের জন্য বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে নির্বিঘ্ন সংযোগ প্রয়োজন এবং এ ক্ষেত্রে মিয়ানমারের মধ্য দিয়ে সবচেয়ে কার্যকর রুটটি করা যেতে পারে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, পূর্ণ অধিকার ও নিরাপত্তা সহ রোহিঙ্গাদের রাখাইন রাজ্যে প্রত্যাবর্তনসহ আমরা শান্তিপূর্ণ মিয়ানমারে স্থিতিশীলতা প্রত্যাশা করি যাতে আমাদের উভয় দেশের জনগণের পারস্পরিক সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য এই সংযোগ স্থাপন করা যায়।
পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা বাংলাদেশের কৌশলগত অবস্থান ও ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে বলেন, কানেক্টিভিটি বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন যা সকল স্টেকহোল্ডারদের উপকার করবে।
তিনি বলেন, এ ধরনের সংযোগ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, দারিদ্র্য হ্রাস ও সাংস্কৃতিক বিনিময় বাড়াতে আমাদেরকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে।
তিনি উল্লেখ করেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আঞ্চলিক সংযোগ ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
তিনি বলেন, বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের এই যুগে, শুধু কৌশলগত অংশীদার হিসাবেই নয়, বরং বন্ধু হিসাবে চীনের সাথে একসঙ্গে কাজ করা আমাদের জন্য অপরিহার্য।
তিনি বলেন, চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) প্রয়াসে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। এই উদ্যোগটি অভিন্ন সমৃদ্ধির চেতনা প্রতিফলিত করে।
তিনি আরো বলেন, এই উদ্যোগের অধীনে অবকাঠামো উন্নয়ন, বাণিজ্য করিডোর ও জনগণের সঙ্গে জনগণের বিনিময় কল্যাণের লক্ষ্যে টেকসই উন্নয়ন ও আঞ্চলিক সংহতির আকাঙ্ক্ষার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।