সচিবালয়ে নিরাপত্তা বিভাগের দায়িত্বে থাকা উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) এম তানভীর আহমেদকে বদলি করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তিনি এখন থেকে ডিএমপির পিওএম (পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট) দক্ষিণ বিভাগের ডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ অনুযায়ী, তানভীর আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন পিওএম দক্ষিণ বিভাগের ডিসি মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন। এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
গত বুধবার রাতে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডের পর বদলির সিদ্ধান্ত এল। বড়দিনের ছুটির দিন গভীর রাতে লাগা এই আগুনে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, স্থানীয় সরকার, ডাক ও টেলিযোগাযোগ, যুব ও ক্রীড়া, এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে যায়।
এ ছাড়া পুড়ে কয়লা হয়ে গেছে কম্পিউটার, আসবাবপত্র এবং ভবনের বিভিন্ন অংশ। আপাতত ভবনের ক্ষতিগ্রস্ত তলাগুলো ব্যবহার করা সম্ভব নয় বলে বিকল্প অফিস পরিচালনা করছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো।
এই ঘটনার পরপরই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবের নেতৃত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
তদন্ত কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যেকোনো অবহেলা খতিয়ে দেখবে। সচিবালয়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থার ত্রুটি ও ভবিষ্যতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে সুপারিশ দেওয়ার জন্য কমিটিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
সচিবালয়ে নিরাপত্তা বিভাগের দায়িত্বে থাকা উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) এম তানভীর আহমেদকে বদলি করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তিনি এখন থেকে ডিএমপির পিওএম (পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট) দক্ষিণ বিভাগের ডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ অনুযায়ী, তানভীর আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন পিওএম দক্ষিণ বিভাগের ডিসি মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন। এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
গত বুধবার রাতে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডের পর বদলির সিদ্ধান্ত এল। বড়দিনের ছুটির দিন গভীর রাতে লাগা এই আগুনে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, স্থানীয় সরকার, ডাক ও টেলিযোগাযোগ, যুব ও ক্রীড়া, এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে যায়।
এ ছাড়া পুড়ে কয়লা হয়ে গেছে কম্পিউটার, আসবাবপত্র এবং ভবনের বিভিন্ন অংশ। আপাতত ভবনের ক্ষতিগ্রস্ত তলাগুলো ব্যবহার করা সম্ভব নয় বলে বিকল্প অফিস পরিচালনা করছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো।
এই ঘটনার পরপরই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবের নেতৃত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
তদন্ত কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যেকোনো অবহেলা খতিয়ে দেখবে। সচিবালয়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থার ত্রুটি ও ভবিষ্যতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে সুপারিশ দেওয়ার জন্য কমিটিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।