সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৭ নম্বর ভবনটি মেরামত করে পুনরায় ব্যবহারোপযোগী করা যাবে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে গণপূর্ত বিভাগ।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া।
তিনি জানান, উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি ভবনের বর্তমান অবস্থা পর্যালোচনা করছে। বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলীদের সমন্বয়ে গঠিত টিম ভবনটি পর্যবেক্ষণ করে একটি প্রতিবেদন দেবে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের বড় বড় ডিজাইনার ও বুয়েটের বিশেষজ্ঞরা ভবনটি পরীক্ষা করছেন। তাদের প্রাথমিক ধারণা অনুযায়ী, ভবনটি মেরামত করা সম্ভব। তবে সঠিক সিদ্ধান্ত তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর নেওয়া হবে।’
গত বুধবার গভীর রাতে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে ভয়াবহ আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের দশ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুনে ভবনের ষষ্ঠ থেকে নবম তলা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষ করে অষ্টম ও নবম তলায় থাকা গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে যায়।
দশ তলা ভবনের প্রতিটি ফ্লোরে ৪০ থেকে ৫০টি কক্ষ রয়েছে। চারটি ফ্লোরে ছয়টি মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম পরিচালিত হতো। এই মন্ত্রণালয়গুলোর অফিস সরিয়ে আপাতত বিকল্প জায়গায় কাজ চালানো হচ্ছে। ভবনটি এখনো পুলিশের হেফাজতে রয়েছে এবং গণপূর্ত বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি।
প্রকৌশলী মান্নান বলেন, হস্তান্তরের পর মেরামতের সময়সীমা নির্ধারণ করতে পারব। কী ধরনের ক্ষতি হয়েছে তা তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পরই নিশ্চিত হওয়া যাবে।
অগ্নিকাণ্ডের সম্ভাব্য কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটি নির্ধারণের দায়িত্ব ফায়ার সার্ভিস ও তদন্ত কমিটির।
সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৭ নম্বর ভবনটি মেরামত করে পুনরায় ব্যবহারোপযোগী করা যাবে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে গণপূর্ত বিভাগ।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া।
তিনি জানান, উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি ভবনের বর্তমান অবস্থা পর্যালোচনা করছে। বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলীদের সমন্বয়ে গঠিত টিম ভবনটি পর্যবেক্ষণ করে একটি প্রতিবেদন দেবে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের বড় বড় ডিজাইনার ও বুয়েটের বিশেষজ্ঞরা ভবনটি পরীক্ষা করছেন। তাদের প্রাথমিক ধারণা অনুযায়ী, ভবনটি মেরামত করা সম্ভব। তবে সঠিক সিদ্ধান্ত তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর নেওয়া হবে।’
গত বুধবার গভীর রাতে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে ভয়াবহ আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের দশ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুনে ভবনের ষষ্ঠ থেকে নবম তলা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষ করে অষ্টম ও নবম তলায় থাকা গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে যায়।
দশ তলা ভবনের প্রতিটি ফ্লোরে ৪০ থেকে ৫০টি কক্ষ রয়েছে। চারটি ফ্লোরে ছয়টি মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম পরিচালিত হতো। এই মন্ত্রণালয়গুলোর অফিস সরিয়ে আপাতত বিকল্প জায়গায় কাজ চালানো হচ্ছে। ভবনটি এখনো পুলিশের হেফাজতে রয়েছে এবং গণপূর্ত বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি।
প্রকৌশলী মান্নান বলেন, হস্তান্তরের পর মেরামতের সময়সীমা নির্ধারণ করতে পারব। কী ধরনের ক্ষতি হয়েছে তা তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পরই নিশ্চিত হওয়া যাবে।
অগ্নিকাণ্ডের সম্ভাব্য কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটি নির্ধারণের দায়িত্ব ফায়ার সার্ভিস ও তদন্ত কমিটির।