জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক প্রজ্ঞাপন থেকে বাদ পড়া ৪৩তম বিসিএসের ২৬৭ জন চাকরিপ্রার্থী সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। আজ বুধবার (১ জানুয়ারি) তাঁরা প্রজ্ঞাপনে পুনঃঅন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন।
৪৩তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্যে ২০২৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর ২ হাজার ১৬৩ জনকে ক্যাডার পদে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়। দীর্ঘ ১০ মাস পর ২০২৪ সালের ১৫ অক্টোবর প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও বাদ পড়েন ৯৯ জন। পরে ৩০ ডিসেম্বর নতুন প্রজ্ঞাপনে আরও ১৬৮ জন বাদ পড়েন। সব মিলিয়ে ২৬৭ জনকে প্রজ্ঞাপনের বাইরে রাখা হয়েছে।
বাদ পড়া একজন চাকরিপ্রার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “চার বছর ধরে পড়ালেখা করে পিএসসির সুপারিশ পাওয়ার পরও গেজেট থেকে বাদ পড়েছি। আমাদের বাদ পড়ার কোনো কারণ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানায়নি।”
আরেক প্রার্থী বলেন, “বৈষম্যহীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখানো হলেও আমরা বৈষম্যের শিকার হয়েছি। আমাদের নামে কোনো মামলা বা অভিযোগ নেই। তাহলে কেন বাদ দেওয়া হলো?”
সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েও বাদ পড়ার ঘটনায় প্রার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এবং দ্রুত তাঁদের পুনঃঅন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন। আন্দোলনকারীরা বলেন, “আমাদের সহযাত্রীরা চাকরিতে যোগ দেবে, আর আমরা কষ্ট পাব—এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।”
বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক প্রজ্ঞাপন থেকে বাদ পড়া ৪৩তম বিসিএসের ২৬৭ জন চাকরিপ্রার্থী সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। আজ বুধবার (১ জানুয়ারি) তাঁরা প্রজ্ঞাপনে পুনঃঅন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন।
৪৩তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্যে ২০২৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর ২ হাজার ১৬৩ জনকে ক্যাডার পদে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়। দীর্ঘ ১০ মাস পর ২০২৪ সালের ১৫ অক্টোবর প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও বাদ পড়েন ৯৯ জন। পরে ৩০ ডিসেম্বর নতুন প্রজ্ঞাপনে আরও ১৬৮ জন বাদ পড়েন। সব মিলিয়ে ২৬৭ জনকে প্রজ্ঞাপনের বাইরে রাখা হয়েছে।
বাদ পড়া একজন চাকরিপ্রার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “চার বছর ধরে পড়ালেখা করে পিএসসির সুপারিশ পাওয়ার পরও গেজেট থেকে বাদ পড়েছি। আমাদের বাদ পড়ার কোনো কারণ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানায়নি।”
আরেক প্রার্থী বলেন, “বৈষম্যহীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখানো হলেও আমরা বৈষম্যের শিকার হয়েছি। আমাদের নামে কোনো মামলা বা অভিযোগ নেই। তাহলে কেন বাদ দেওয়া হলো?”
সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েও বাদ পড়ার ঘটনায় প্রার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এবং দ্রুত তাঁদের পুনঃঅন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন। আন্দোলনকারীরা বলেন, “আমাদের সহযাত্রীরা চাকরিতে যোগ দেবে, আর আমরা কষ্ট পাব—এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।”