গত দুই মাসে (নভেম্বর ও ডিসেম্বর) শীত জনিত রোগে দেড় লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। তারমধ্যে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত ৪২০৩৪ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৫০জন। আর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ১০৮,৫৭৬জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ১জন।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ্ ইমার্জেন্সী অপারেশন সেণ্টার ও কন্ট্রোল রুমের দায়িত্ব প্রাপ্ত ডাঃ জাহিদুল ইসলাম এই তথ্য জানিয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, শীতে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে ঢাকা বিভাগে আক্রান্ত ১১,২০৪জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ৬জন। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ১২ হাজার ৯৯৮জন।
ময়মনসিংহ বিভাগে শ্বাসতন্ত্রের রোগে আক্রান্ত ৩,৬২২জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের। আর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৫ হাজার ৬১০জন।
চট্রগ্রাম বিভাগে শীত জনিত রোগে আক্রান্ত ৭০৬৪জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ১০জন। শীত জনিত ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৩০ হাজার ৮৭৪জন। চিকিৎসাধীন অীবস্থায় মারা গেছে ১জন।
রাজশাহী বিভাগে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত ১৯৯৪জন। আর ডায়রিয়া আক্রান্ত ৮,৯৫৩জন। রংপুর বিভাগে শ্বাসতন্ত্রের রোগে আক্রান্ত ৫,১২৪জন। আর শীত জনিত ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ১৯,৯৪৮জন।
খুলনা বিভাগে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহে ৭ হাজার ১৪৭জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ৫জন। শীত জনিত ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে ১৯,৮৪২জন।
বরিশাল বিভাগে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহে আক্রান্ত ২১১৫জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৭,৮৫২জন।
সিলেট বিভাগে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহে আক্রান্ত ৪,৬৭৪জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১জন মারা গেছেন। আর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৫,৪৬৩জন।
এই ভাবে গত পহেলা নভেম্বর থেকে গতকাল ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত শ্বাসতন্ত্রের রোগে আক্রান্ত হয়েছে ৪২০৩৪জন। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৫০জন। ডায়রিয়ায় মোট আক্রান্ত ১,০৮৫৭৬ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ১জন।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষের অনুসসন্ধান পরিসংখ্যানে এই তথ্য জানা গেলেও গ্রামগঞ্জের অনেক খবরই হাসপাতাল পর্যন্ত পৌছেনি। সব তথ্য জানা গেছে এই সংখ্যা আরও অনেক ব্শেী হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষ গত পহেলা নভেম্বর থেকে শুরু করে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ সাল পর্যন্ত দুই মাসের আক্রান্ত ও মৃত্যুর এই পরিসংখ্যান জানা গেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন,তীব্র শীতে দেশের গ্রামগঞ্জে অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছে। শীত ছাড়াও অন্যান্য রোগে আক্রান্তরা শীতের কারনে আরও বেশী অসুস্থ্য হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আবার অনেকেই শ্বাসকষ্টের বা এ্যাজমা রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এই ভাবে প্রতিদিন আক্রান্ত ও মৃত্যু বাড়ছে।
পঞ্চগড়সহ দেশের অনেক জেলায় এখনো তীব্র শীতে মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। অনেকেই হাসপাতালের বহিঃবিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন। অনেকেই হাসপাতালে ভর্তি আছেন। শিশু ও বয়স্করা শীতে বেশী আক্রান্ত হচ্ছে।
বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫
গত দুই মাসে (নভেম্বর ও ডিসেম্বর) শীত জনিত রোগে দেড় লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। তারমধ্যে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত ৪২০৩৪ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৫০জন। আর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ১০৮,৫৭৬জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ১জন।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ্ ইমার্জেন্সী অপারেশন সেণ্টার ও কন্ট্রোল রুমের দায়িত্ব প্রাপ্ত ডাঃ জাহিদুল ইসলাম এই তথ্য জানিয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, শীতে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে ঢাকা বিভাগে আক্রান্ত ১১,২০৪জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ৬জন। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ১২ হাজার ৯৯৮জন।
ময়মনসিংহ বিভাগে শ্বাসতন্ত্রের রোগে আক্রান্ত ৩,৬২২জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের। আর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৫ হাজার ৬১০জন।
চট্রগ্রাম বিভাগে শীত জনিত রোগে আক্রান্ত ৭০৬৪জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ১০জন। শীত জনিত ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৩০ হাজার ৮৭৪জন। চিকিৎসাধীন অীবস্থায় মারা গেছে ১জন।
রাজশাহী বিভাগে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত ১৯৯৪জন। আর ডায়রিয়া আক্রান্ত ৮,৯৫৩জন। রংপুর বিভাগে শ্বাসতন্ত্রের রোগে আক্রান্ত ৫,১২৪জন। আর শীত জনিত ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ১৯,৯৪৮জন।
খুলনা বিভাগে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহে ৭ হাজার ১৪৭জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ৫জন। শীত জনিত ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে ১৯,৮৪২জন।
বরিশাল বিভাগে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহে আক্রান্ত ২১১৫জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৭,৮৫২জন।
সিলেট বিভাগে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহে আক্রান্ত ৪,৬৭৪জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১জন মারা গেছেন। আর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৫,৪৬৩জন।
এই ভাবে গত পহেলা নভেম্বর থেকে গতকাল ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত শ্বাসতন্ত্রের রোগে আক্রান্ত হয়েছে ৪২০৩৪জন। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৫০জন। ডায়রিয়ায় মোট আক্রান্ত ১,০৮৫৭৬ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ১জন।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষের অনুসসন্ধান পরিসংখ্যানে এই তথ্য জানা গেলেও গ্রামগঞ্জের অনেক খবরই হাসপাতাল পর্যন্ত পৌছেনি। সব তথ্য জানা গেছে এই সংখ্যা আরও অনেক ব্শেী হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন ।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষ গত পহেলা নভেম্বর থেকে শুরু করে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ সাল পর্যন্ত দুই মাসের আক্রান্ত ও মৃত্যুর এই পরিসংখ্যান জানা গেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন,তীব্র শীতে দেশের গ্রামগঞ্জে অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছে। শীত ছাড়াও অন্যান্য রোগে আক্রান্তরা শীতের কারনে আরও বেশী অসুস্থ্য হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আবার অনেকেই শ্বাসকষ্টের বা এ্যাজমা রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এই ভাবে প্রতিদিন আক্রান্ত ও মৃত্যু বাড়ছে।
পঞ্চগড়সহ দেশের অনেক জেলায় এখনো তীব্র শীতে মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। অনেকেই হাসপাতালের বহিঃবিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন। অনেকেই হাসপাতালে ভর্তি আছেন। শিশু ও বয়স্করা শীতে বেশী আক্রান্ত হচ্ছে।