সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাসপোর্ট বাতিলের তথ্য সব দেশকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে বলে পররাষ্ট্র মন্তনালয়ের মূখপাত্র জানিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান, মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম।
ব্রিফিংয়ে আরেক প্রশ্নের উত্তরে মুখপাত্র জানান, বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের পাসপোর্ট বাতিল হলে আমাদের মিশনের মাধ্যমে সে দেশের সরকারকে জানিয়ে দেওয়া হয়। আর কারও পাসপোর্ট বাতিল হলে তার ভিসার প্রয়োজন হয় না।
অন্য এক প্রশ্নের উত্তরে মুথ্যপাত্র রফিকুল আলম বলেন, শেভ হাসিনাকে বাংলাদেশের কাছে ফেরত দেয়ার জন্য ভারতকে যে কুটনৈতিক পত্র দেয়া হয়েছে তার জবাব এখনো আমরা পাইনি।
ভারতের কাছ থেকে পত্রের উত্তর পাওয়ার জন্য কতদিন অপেক্ষা করতে হবে। এমন প্রশ্নে মূখপাত্র বলেন, এখন আমরা অপেক্ষা করবো। এ বিষয়ে আসলে কোনো ধরা-বাধা নিয়ম নেই। আমরা অপেক্ষা করছি।
গত ৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর পালিয়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। এখনো সেদেশেই আছেন তিনি। তবে বাংলাদেশ সরকার তার পাসপোর্ট বাতিল করেছে বলে জানিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে তিনি কোন মর্যাদায় ভারতে আছেন তা নিয়ে আলোচনা চলছে।
এমন প্রশ্নের উত্তরে মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন,ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফেরানোর ক্ষেত্রে তার স্ট্যাটাস বিবেচ্য বিষয় নয়।
তিনি বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়ার সঙ্গে তার স্ট্যাটাসের কোনো সম্পর্ক নেই। এটা (স্ট্যাটাস) আমাদের কোনো বিবেচ্য বিষয় নয়।
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা সীমিত করেছে ভারত। বাংলাদেশও ভারতের নাগরিকদের জন্য ভিসা সীমিত করবে কি না জানতে চাইলে রফিকুল আলম বলেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাজ। নিশ্চয় মন্ত্রণালয় বিবেচনায় রেখেছে।
বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাসপোর্ট বাতিলের তথ্য সব দেশকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে বলে পররাষ্ট্র মন্তনালয়ের মূখপাত্র জানিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান, মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম।
ব্রিফিংয়ে আরেক প্রশ্নের উত্তরে মুখপাত্র জানান, বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের পাসপোর্ট বাতিল হলে আমাদের মিশনের মাধ্যমে সে দেশের সরকারকে জানিয়ে দেওয়া হয়। আর কারও পাসপোর্ট বাতিল হলে তার ভিসার প্রয়োজন হয় না।
অন্য এক প্রশ্নের উত্তরে মুথ্যপাত্র রফিকুল আলম বলেন, শেভ হাসিনাকে বাংলাদেশের কাছে ফেরত দেয়ার জন্য ভারতকে যে কুটনৈতিক পত্র দেয়া হয়েছে তার জবাব এখনো আমরা পাইনি।
ভারতের কাছ থেকে পত্রের উত্তর পাওয়ার জন্য কতদিন অপেক্ষা করতে হবে। এমন প্রশ্নে মূখপাত্র বলেন, এখন আমরা অপেক্ষা করবো। এ বিষয়ে আসলে কোনো ধরা-বাধা নিয়ম নেই। আমরা অপেক্ষা করছি।
গত ৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর পালিয়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। এখনো সেদেশেই আছেন তিনি। তবে বাংলাদেশ সরকার তার পাসপোর্ট বাতিল করেছে বলে জানিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে তিনি কোন মর্যাদায় ভারতে আছেন তা নিয়ে আলোচনা চলছে।
এমন প্রশ্নের উত্তরে মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন,ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফেরানোর ক্ষেত্রে তার স্ট্যাটাস বিবেচ্য বিষয় নয়।
তিনি বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়ার সঙ্গে তার স্ট্যাটাসের কোনো সম্পর্ক নেই। এটা (স্ট্যাটাস) আমাদের কোনো বিবেচ্য বিষয় নয়।
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা সীমিত করেছে ভারত। বাংলাদেশও ভারতের নাগরিকদের জন্য ভিসা সীমিত করবে কি না জানতে চাইলে রফিকুল আলম বলেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাজ। নিশ্চয় মন্ত্রণালয় বিবেচনায় রেখেছে।