রাষ্ট্র পরিচালনার চার মূলনীতির মধ্যে তিনটি—ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদ—বাদ দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংবিধান সংস্কার কমিশন। এর পরিবর্তে গণতন্ত্র বহাল রেখে নতুন পাঁচটি মূলনীতি প্রস্তাব করা হয়েছে। এগুলো হলো সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, বহুত্ববাদ ও গণতন্ত্র।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ এবং ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলনস্বরূপ নতুন এই মূলনীতি প্রস্তাব করা হয়েছে।
কমিশন সংবিধানের ৮, ৯, ১০ ও ১২ অনুচ্ছেদ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করেছে, যেখানে ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদকে রাষ্ট্রের মূলনীতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে গণভোট এবং দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ চালুর প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন।
বুধবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে কমিশন প্রতিবেদন জমা দেয়। এ সময় কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ সুপারিশের সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন।
তিনি জানান, তাঁরা সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে গণভোটের সুপারিশ করেছেন। এ ছাড়া দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ চালুর সুপারিশ করেছেন।
সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ নিয়ে এখন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই আলোচনার মাধ্যমে যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে, সেসব সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা হবে।
ফেব্রুয়ারিতে এই প্রস্তাব নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হবে। ঐকমত্য হলে সংশোধনী বাস্তবায়ন করা হবে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এ দিন আরও তিনটি কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। এগুলো হলো নির্বাচন ব্যবস্থা, দুর্নীতি দমন ও পুলিশ সংস্কার কমিশন।
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
রাষ্ট্র পরিচালনার চার মূলনীতির মধ্যে তিনটি—ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদ—বাদ দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংবিধান সংস্কার কমিশন। এর পরিবর্তে গণতন্ত্র বহাল রেখে নতুন পাঁচটি মূলনীতি প্রস্তাব করা হয়েছে। এগুলো হলো সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, বহুত্ববাদ ও গণতন্ত্র।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ এবং ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলনস্বরূপ নতুন এই মূলনীতি প্রস্তাব করা হয়েছে।
কমিশন সংবিধানের ৮, ৯, ১০ ও ১২ অনুচ্ছেদ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করেছে, যেখানে ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদকে রাষ্ট্রের মূলনীতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে গণভোট এবং দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ চালুর প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন।
বুধবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে কমিশন প্রতিবেদন জমা দেয়। এ সময় কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ সুপারিশের সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন।
তিনি জানান, তাঁরা সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে গণভোটের সুপারিশ করেছেন। এ ছাড়া দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ চালুর সুপারিশ করেছেন।
সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ নিয়ে এখন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই আলোচনার মাধ্যমে যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে, সেসব সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা হবে।
ফেব্রুয়ারিতে এই প্রস্তাব নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হবে। ঐকমত্য হলে সংশোধনী বাস্তবায়ন করা হবে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এ দিন আরও তিনটি কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। এগুলো হলো নির্বাচন ব্যবস্থা, দুর্নীতি দমন ও পুলিশ সংস্কার কমিশন।