চলতি মাসে পুলিশের বহরে যুক্ত হচ্ছে রাশিয়ার ওই হেলিকপ্টার। কার্গো বিমান প্রাপ্তি সাপেক্ষে আগামী ২০ থেকে ২৫ জানুয়ারির মধ্যে হেলিকপ্টারটি ঢাকা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছবার কথা রয়েছে। আইনশৃক্সক্ষলার কাজে দেশের দূর্গম অঞ্চলে জরুরি ফোর্স পাঠাতে এটি ব্যবহার করা হবে। আগামী এপ্রিল মাসে আরও একটি হেলিকপ্টার আসবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ নিয়ে ব্যাপক প্রস্তুতিও নিয়েছে পুলিশ হেডকোয়াটার্সের এভিয়েশন শাখা। পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর সেখানকার আনুষ্ঠানিকতা শেষে হেলিকপ্টারটির পরবর্তী কার্যক্রম শুরু হবে।
হেলিকপ্টারটি পরিচালনায় পুলিশের একজন নারী পাইলটসহ ৭ জন পাইলটকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। তাদের হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য রাশিয়া থেকে পাইলট, ক্রু ও টেকনিশিয়ানসহ ৩৬ জন বাংলাদেশে আসবেন। তারা বাংলাদেশের পাইলটদের এক বছর প্রশিক্ষণ দেবেন।
আরও জানা গেছে, পুলিশ এভিয়েশনে প্রাথমিকভাবে ৭৫ থেকে ৮০ জনের জনবল তৈরি করা হচ্ছে। সে লক্ষ্যেই বর্তমানে আর্মি এভিয়েশন গ্রুপের সহায়তায় পুলিশ এভিয়েশনের কর্মকর্তা ও ষ্টাফদেরকে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।
পুলিশ সূত্র গুলো জানায়, ৪২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে রাশিয়া থেকে ২৬ সিট বিশিষ্ট এই ২টি হেলিকপ্টার আনা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ২৯৮ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। বাকি টাকাও শিগগিরই দেয়া হবে।
হেলিকপ্টার দুইটি ম্যানুফ্যাকচারিং কার্যক্রম দেখার জন্য সম্প্রতি স্বরাস্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে ৮ সদস্যের টিম রাশিয়া সফর করেছেন। সেখান থেকে দেশে ফিরে তাদের প্রতিবেদন দাখিল করেন। এরপর হেলিকপ্টারটি আনার চুড়ান্ত তৎপরতা শুরু হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক তথ্যে জানা গেছে, পুলিশের জন্য জি-টু-জি পদ্ধতিতে রাশিয়া থেকে এ ২টি হেলিকপ্টার কেনার জন্য ২০২১ সালে ১৯ নভেম্বর রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান (জেএসসি রাশিয়ান হেলিকপ্টার মস্কো) থেকে চুক্তি হয়েছে।
পুলিশ হেডকোয়াটার্স থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, পুলিশ এভিয়েশন গঠনের ও কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিভিন্ন পদবীর ৩৯৫টি পদ সৃষ্টিসহ বিভিন্ন ধরনের ৯১টি যানবাহন ও ৪৬টি যন্ত্রপাতি অন্তভূক্তি করার কথা উল্লেখ রয়েছে।
সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো তথ্যে বলা হয়েছে, ২টি হেলিকপ্টার কেনার বিষয়ে অর্থ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন থাকলেও রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে প্রক্রিয়াটি কিছুদিন পিছিয়ে ছিল। প্রস্তাবিক পদগুলোর অনুমোদন হলে পুলিশ এভিয়েশনের জন্য বার্ষিক অন্তত ১৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয় হবে।
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫
চলতি মাসে পুলিশের বহরে যুক্ত হচ্ছে রাশিয়ার ওই হেলিকপ্টার। কার্গো বিমান প্রাপ্তি সাপেক্ষে আগামী ২০ থেকে ২৫ জানুয়ারির মধ্যে হেলিকপ্টারটি ঢাকা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছবার কথা রয়েছে। আইনশৃক্সক্ষলার কাজে দেশের দূর্গম অঞ্চলে জরুরি ফোর্স পাঠাতে এটি ব্যবহার করা হবে। আগামী এপ্রিল মাসে আরও একটি হেলিকপ্টার আসবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ নিয়ে ব্যাপক প্রস্তুতিও নিয়েছে পুলিশ হেডকোয়াটার্সের এভিয়েশন শাখা। পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর সেখানকার আনুষ্ঠানিকতা শেষে হেলিকপ্টারটির পরবর্তী কার্যক্রম শুরু হবে।
হেলিকপ্টারটি পরিচালনায় পুলিশের একজন নারী পাইলটসহ ৭ জন পাইলটকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। তাদের হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য রাশিয়া থেকে পাইলট, ক্রু ও টেকনিশিয়ানসহ ৩৬ জন বাংলাদেশে আসবেন। তারা বাংলাদেশের পাইলটদের এক বছর প্রশিক্ষণ দেবেন।
আরও জানা গেছে, পুলিশ এভিয়েশনে প্রাথমিকভাবে ৭৫ থেকে ৮০ জনের জনবল তৈরি করা হচ্ছে। সে লক্ষ্যেই বর্তমানে আর্মি এভিয়েশন গ্রুপের সহায়তায় পুলিশ এভিয়েশনের কর্মকর্তা ও ষ্টাফদেরকে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।
পুলিশ সূত্র গুলো জানায়, ৪২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে রাশিয়া থেকে ২৬ সিট বিশিষ্ট এই ২টি হেলিকপ্টার আনা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ২৯৮ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। বাকি টাকাও শিগগিরই দেয়া হবে।
হেলিকপ্টার দুইটি ম্যানুফ্যাকচারিং কার্যক্রম দেখার জন্য সম্প্রতি স্বরাস্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে ৮ সদস্যের টিম রাশিয়া সফর করেছেন। সেখান থেকে দেশে ফিরে তাদের প্রতিবেদন দাখিল করেন। এরপর হেলিকপ্টারটি আনার চুড়ান্ত তৎপরতা শুরু হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক তথ্যে জানা গেছে, পুলিশের জন্য জি-টু-জি পদ্ধতিতে রাশিয়া থেকে এ ২টি হেলিকপ্টার কেনার জন্য ২০২১ সালে ১৯ নভেম্বর রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান (জেএসসি রাশিয়ান হেলিকপ্টার মস্কো) থেকে চুক্তি হয়েছে।
পুলিশ হেডকোয়াটার্স থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, পুলিশ এভিয়েশন গঠনের ও কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিভিন্ন পদবীর ৩৯৫টি পদ সৃষ্টিসহ বিভিন্ন ধরনের ৯১টি যানবাহন ও ৪৬টি যন্ত্রপাতি অন্তভূক্তি করার কথা উল্লেখ রয়েছে।
সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো তথ্যে বলা হয়েছে, ২টি হেলিকপ্টার কেনার বিষয়ে অর্থ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন থাকলেও রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে প্রক্রিয়াটি কিছুদিন পিছিয়ে ছিল। প্রস্তাবিক পদগুলোর অনুমোদন হলে পুলিশ এভিয়েশনের জন্য বার্ষিক অন্তত ১৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয় হবে।