বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন দমাতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্তে গঠিত ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের প্রতিবেদনের কাজ চূড়ান্ত পর্বে রয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার ফলকার টুর্ক।
তিনি বলেছেন, আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ে এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।
সুইজারল্যান্ডের ডাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক সম্মেলনের ফাঁকে বুধবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বাসস।
টুর্ক বলেছেন, জেনিভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয় থেকে প্রতিবেদনটি প্রকাশের আগে তা বাংলাদেশকে দেখানো হবে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত অপরাধ তদন্তের জন্য জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়কে ধন্যবাদ জানিয়ে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ সরকারের গঠিত প্রধান ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনও প্রায় একই সময়ে প্রকাশিত হবে।
“এসব প্রতিবেদন একে অপরের পরিপূরক হতে পারে।”
মিয়ানমার থেকে নতুন করে হাজার হাজার শরণার্থী আসার পর সাম্প্রতিক মাসগুলোতে যে সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে, তা সমাধানে সহযোগিতার জন্য জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধানের প্রতি আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা।
পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে টুর্ক বলেন, এ বিষয়ে তিনি জাতিসংঘের মিয়ানমার বিষয়ক বিশেষ দূত জুলি বিশপসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলছেন।
অধ্যাপক ইউনূস রোহিঙ্গাদের নতুন করে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে মিয়ানমারের রাখাইন অংশে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে একটি নিরাপদ অঞ্চল তৈরির আহ্বান জানান।
রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে বৃহৎ পরিসরে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের পরিকল্পনা করছে অন্তর্বর্তী সরকার।
উচ্চ পর্যায়ের সেই সম্মেলনের কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস বলেন, এটি যে সবচেয়ে খারাপ মানবিক সংকটগুলোর একটি, সেদিকে ওই সম্মেলন বিশ্বের নজর কাড়বে।
রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের হারানো মনোযোগ ফিরিয়ে আনতে এ ধরনের সম্মেলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেন টুর্ক।
অন্যদের মধ্যে সরকারের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সচিব লামিয়া মোরশেদ, জেনিভায় বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি তারেক আরিফুল ইসলাম বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন দমাতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্তে গঠিত ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের প্রতিবেদনের কাজ চূড়ান্ত পর্বে রয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার ফলকার টুর্ক।
তিনি বলেছেন, আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ে এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।
সুইজারল্যান্ডের ডাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক সম্মেলনের ফাঁকে বুধবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বাসস।
টুর্ক বলেছেন, জেনিভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয় থেকে প্রতিবেদনটি প্রকাশের আগে তা বাংলাদেশকে দেখানো হবে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত অপরাধ তদন্তের জন্য জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়কে ধন্যবাদ জানিয়ে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ সরকারের গঠিত প্রধান ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনও প্রায় একই সময়ে প্রকাশিত হবে।
“এসব প্রতিবেদন একে অপরের পরিপূরক হতে পারে।”
মিয়ানমার থেকে নতুন করে হাজার হাজার শরণার্থী আসার পর সাম্প্রতিক মাসগুলোতে যে সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে, তা সমাধানে সহযোগিতার জন্য জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধানের প্রতি আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা।
পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে টুর্ক বলেন, এ বিষয়ে তিনি জাতিসংঘের মিয়ানমার বিষয়ক বিশেষ দূত জুলি বিশপসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলছেন।
অধ্যাপক ইউনূস রোহিঙ্গাদের নতুন করে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে মিয়ানমারের রাখাইন অংশে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে একটি নিরাপদ অঞ্চল তৈরির আহ্বান জানান।
রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে বৃহৎ পরিসরে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের পরিকল্পনা করছে অন্তর্বর্তী সরকার।
উচ্চ পর্যায়ের সেই সম্মেলনের কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস বলেন, এটি যে সবচেয়ে খারাপ মানবিক সংকটগুলোর একটি, সেদিকে ওই সম্মেলন বিশ্বের নজর কাড়বে।
রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের হারানো মনোযোগ ফিরিয়ে আনতে এ ধরনের সম্মেলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেন টুর্ক।
অন্যদের মধ্যে সরকারের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সচিব লামিয়া মোরশেদ, জেনিভায় বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি তারেক আরিফুল ইসলাম বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।