প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, সংস্কারের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচনের সময়সীমা নির্ধারণ করা হবে। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি রিফর্ম কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম গত বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় বলেন, নির্বাচন কবে হবে তা নির্ভর করছে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের ওপর। তিনি আরো উল্লেখ করেন যে, যদি সংস্কারের পরিমাণ কম হয়, তবে আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। তবে, যদি রাজনৈতিক দলগুলো আরও সংস্কার চাই, তখন নির্বাচন ২০২৫ সালের জুন মাসে হতে পারে।
শফিকুল আলম বলেন, "আমরা বারবার আমাদের অবস্থান পরিষ্কার করেছি। যদি কম রিফর্ম হয়, তবে এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। তবে, যদি আরও রিফর্মের দাবি ওঠে, তাহলে নির্বাচন পেছানো হতে পারে। এটি আগামী বছরের জুনের মধ্যে হতে পারে।"
প্রেস সচিবের বক্তব্যে পরিষ্কার হয়ে যায় যে, নির্বাচন কবে হবে, তা কেবল বর্তমান সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে না, বরং রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ঐকমত্যে পৌঁছানোর ওপরও নির্ভর করবে। তাঁর মতে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং প্রধান উপদেষ্টা বারবার এ বিষয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন।
ব্রিফিংয়ে, সাংবাদিকরা আওয়ামী লীগের প্রতিবাদ কর্মসূচি এবং সরকারের সাতটি কলেজের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন করেন। এ সময়, শফিকুল আলম নির্বাচন সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়েও সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন।
প্রধান উপদেষ্টা শফিকুল আলম আরো বলেন, "নির্বাচন কমিশন একটি স্বাধীন সংস্থা। তারা তাদের মতামত জানাবে, এবং পরবর্তী সময়ে এর ওপর আরও আলোচনা হবে। তবে, নির্বাচনের আগে যা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তা হলো সংস্কার।" তিনি আরও জানান, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদন প্রদান করবে, এবং প্রতিবেদন পাওয়ার পর নির্বাচন কমিশন কনসেনসাস বা ঐকমত্যে পৌঁছে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচনের তারিখ সম্পর্কে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার আগে দেশের বিভিন্ন খাতে সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা ব্যাপকভাবে অনুভূত হচ্ছে। পুলিশ, প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, অর্থনীতি এবং সংবিধানসহ বিভিন্ন খাতে সংস্কার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন এবং তার প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়। মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে এই সরকার গঠন হয়, যার পর থেকেই বিভিন্ন খাতে সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। এই সময়ের মধ্যে, নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি দেশের অন্যান্য সংস্থা এবং রাজনৈতিক দলগুলোর তরফ থেকে নানা ধরনের মন্তব্য আসতে থাকে, যার মধ্যে নির্বাচনের সময়সীমা এবং সংস্কারের গুরুত্ব নিয়ে বারবার আলোচনা হয়।
গত পাঁচ মাসে নির্বাচনের তারিখ বা অন্তর্বর্তী সরকারের সময়সীমা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও এখনো স্পষ্ট কোনও সিদ্ধান্ত আসেনি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল দ্রুত সংস্কার সম্পন্ন করে নির্বাচন করার দাবি জানাচ্ছে। বিএনপি নেতাকর্মীরা এখন আরও জোরালোভাবে নির্বাচনের দাবি জানাচ্ছে।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম নির্বাচন কমিশনকে একটি স্বাধীন সংস্থা হিসেবে বর্ণনা করেন এবং জানান যে, তারা নিজেদের মতামত প্রকাশ করবে। তবে, তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণের আগে সংস্কার প্রয়োজন। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, রিফর্ম কমিশন তাদের প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে দেবে, এবং প্রতিবেদন পাওয়ার পর একটি ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সংস্কার প্রক্রিয়া যদি দ্রুত বাস্তবায়ন হয়, তবে নির্বাচন দ্রুত হতে পারে। তবে, যদি দলের মধ্যে আরও আলোচনা এবং সংস্কারের দাবি ওঠে, তাহলে নির্বাচনের সময়সীমা পেছানো হতে পারে।
বিএনপির পক্ষ থেকে নির্বাচন নিয়ে জোরালো দাবি উঠেছে। তাদের দাবি, সরকার দ্রুত নির্বাচন আয়োজন করুক, এবং নির্বাচনকে প্রভাবমুক্ত ও সুষ্ঠু করার জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার দ্রুত করা হোক। তারা অভিযোগ করেছেন যে, সরকার এখনও নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারের দিকে সেভাবে মনোযোগ দেয়নি।
বিএনপি নেতারা বলছেন, "দেশের জনগণ এখনো সরকারের দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা এবং নানান অপশাসনের কারণে ক্ষুব্ধ। জনগণের ক্ষোভের প্রতিফলন ঘটাতে নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সরকারের পথে হাঁটার জন্য সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হবে।"
এদিকে, আওয়ামী লীগ এবং তাদের সমর্থকরা নির্বাচন পরিচালনায় সরকারের প্রস্তুতি বিষয়ে আশাবাদী। তারা দাবি করেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হবে এবং সব দলের সমান সুযোগ থাকবে অংশগ্রহণের।
এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন খাতে সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বিশেষ করে, বিচারব্যবস্থা, পুলিশ, প্রশাসন, অর্থনীতি এবং সংবিধানে সংস্কারের প্রক্রিয়া চলছে। সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে একাধিক বার বলা হয়েছে, দেশে বৃহত্তর সংস্কারের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, যা গণতন্ত্রের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনবে এবং নির্বাচন প্রক্রিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে।
আন্তর্জাতিক পর্যায়েও নির্বাচন প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা এবং সুষ্ঠুতা নিয়ে আলোচনা চলছে। বিশেষ করে, উন্নয়নশীল দেশের নির্বাচনী পরিস্থিতি এবং সরকারের সংস্কারের অগ্রগতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নজর কাড়ছে।
প্রধান উপদেষ্টা শফিকুল আলম পরিষ্কারভাবে জানিয়েছেন যে, নির্বাচন কবে হবে তা সংস্কারের ওপর নির্ভর করছে। যদি সংস্কারের প্রক্রিয়া দ্রুত শেষ হয়, তবে নির্বাচন দ্রুত অনুষ্ঠিত হতে পারে। তবে, যদি রাজনৈতিক দলগুলো আরও সংস্কারের দাবি করে, তাহলে নির্বাচনের তারিখ পেছানো হতে পারে। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে রিফর্ম কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশের পর, নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসবে।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, সংস্কারের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচনের সময়সীমা নির্ধারণ করা হবে। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি রিফর্ম কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে।
বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম গত বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় বলেন, নির্বাচন কবে হবে তা নির্ভর করছে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের ওপর। তিনি আরো উল্লেখ করেন যে, যদি সংস্কারের পরিমাণ কম হয়, তবে আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। তবে, যদি রাজনৈতিক দলগুলো আরও সংস্কার চাই, তখন নির্বাচন ২০২৫ সালের জুন মাসে হতে পারে।
শফিকুল আলম বলেন, "আমরা বারবার আমাদের অবস্থান পরিষ্কার করেছি। যদি কম রিফর্ম হয়, তবে এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। তবে, যদি আরও রিফর্মের দাবি ওঠে, তাহলে নির্বাচন পেছানো হতে পারে। এটি আগামী বছরের জুনের মধ্যে হতে পারে।"
প্রেস সচিবের বক্তব্যে পরিষ্কার হয়ে যায় যে, নির্বাচন কবে হবে, তা কেবল বর্তমান সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে না, বরং রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ঐকমত্যে পৌঁছানোর ওপরও নির্ভর করবে। তাঁর মতে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং প্রধান উপদেষ্টা বারবার এ বিষয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন।
ব্রিফিংয়ে, সাংবাদিকরা আওয়ামী লীগের প্রতিবাদ কর্মসূচি এবং সরকারের সাতটি কলেজের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন করেন। এ সময়, শফিকুল আলম নির্বাচন সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়েও সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন।
প্রধান উপদেষ্টা শফিকুল আলম আরো বলেন, "নির্বাচন কমিশন একটি স্বাধীন সংস্থা। তারা তাদের মতামত জানাবে, এবং পরবর্তী সময়ে এর ওপর আরও আলোচনা হবে। তবে, নির্বাচনের আগে যা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তা হলো সংস্কার।" তিনি আরও জানান, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদন প্রদান করবে, এবং প্রতিবেদন পাওয়ার পর নির্বাচন কমিশন কনসেনসাস বা ঐকমত্যে পৌঁছে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচনের তারিখ সম্পর্কে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার আগে দেশের বিভিন্ন খাতে সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা ব্যাপকভাবে অনুভূত হচ্ছে। পুলিশ, প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, অর্থনীতি এবং সংবিধানসহ বিভিন্ন খাতে সংস্কার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন এবং তার প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়। মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে এই সরকার গঠন হয়, যার পর থেকেই বিভিন্ন খাতে সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। এই সময়ের মধ্যে, নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি দেশের অন্যান্য সংস্থা এবং রাজনৈতিক দলগুলোর তরফ থেকে নানা ধরনের মন্তব্য আসতে থাকে, যার মধ্যে নির্বাচনের সময়সীমা এবং সংস্কারের গুরুত্ব নিয়ে বারবার আলোচনা হয়।
গত পাঁচ মাসে নির্বাচনের তারিখ বা অন্তর্বর্তী সরকারের সময়সীমা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও এখনো স্পষ্ট কোনও সিদ্ধান্ত আসেনি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল দ্রুত সংস্কার সম্পন্ন করে নির্বাচন করার দাবি জানাচ্ছে। বিএনপি নেতাকর্মীরা এখন আরও জোরালোভাবে নির্বাচনের দাবি জানাচ্ছে।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম নির্বাচন কমিশনকে একটি স্বাধীন সংস্থা হিসেবে বর্ণনা করেন এবং জানান যে, তারা নিজেদের মতামত প্রকাশ করবে। তবে, তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণের আগে সংস্কার প্রয়োজন। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, রিফর্ম কমিশন তাদের প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে দেবে, এবং প্রতিবেদন পাওয়ার পর একটি ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সংস্কার প্রক্রিয়া যদি দ্রুত বাস্তবায়ন হয়, তবে নির্বাচন দ্রুত হতে পারে। তবে, যদি দলের মধ্যে আরও আলোচনা এবং সংস্কারের দাবি ওঠে, তাহলে নির্বাচনের সময়সীমা পেছানো হতে পারে।
বিএনপির পক্ষ থেকে নির্বাচন নিয়ে জোরালো দাবি উঠেছে। তাদের দাবি, সরকার দ্রুত নির্বাচন আয়োজন করুক, এবং নির্বাচনকে প্রভাবমুক্ত ও সুষ্ঠু করার জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার দ্রুত করা হোক। তারা অভিযোগ করেছেন যে, সরকার এখনও নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারের দিকে সেভাবে মনোযোগ দেয়নি।
বিএনপি নেতারা বলছেন, "দেশের জনগণ এখনো সরকারের দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা এবং নানান অপশাসনের কারণে ক্ষুব্ধ। জনগণের ক্ষোভের প্রতিফলন ঘটাতে নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সরকারের পথে হাঁটার জন্য সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হবে।"
এদিকে, আওয়ামী লীগ এবং তাদের সমর্থকরা নির্বাচন পরিচালনায় সরকারের প্রস্তুতি বিষয়ে আশাবাদী। তারা দাবি করেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হবে এবং সব দলের সমান সুযোগ থাকবে অংশগ্রহণের।
এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন খাতে সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বিশেষ করে, বিচারব্যবস্থা, পুলিশ, প্রশাসন, অর্থনীতি এবং সংবিধানে সংস্কারের প্রক্রিয়া চলছে। সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে একাধিক বার বলা হয়েছে, দেশে বৃহত্তর সংস্কারের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, যা গণতন্ত্রের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনবে এবং নির্বাচন প্রক্রিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে।
আন্তর্জাতিক পর্যায়েও নির্বাচন প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা এবং সুষ্ঠুতা নিয়ে আলোচনা চলছে। বিশেষ করে, উন্নয়নশীল দেশের নির্বাচনী পরিস্থিতি এবং সরকারের সংস্কারের অগ্রগতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নজর কাড়ছে।
প্রধান উপদেষ্টা শফিকুল আলম পরিষ্কারভাবে জানিয়েছেন যে, নির্বাচন কবে হবে তা সংস্কারের ওপর নির্ভর করছে। যদি সংস্কারের প্রক্রিয়া দ্রুত শেষ হয়, তবে নির্বাচন দ্রুত অনুষ্ঠিত হতে পারে। তবে, যদি রাজনৈতিক দলগুলো আরও সংস্কারের দাবি করে, তাহলে নির্বাচনের তারিখ পেছানো হতে পারে। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে রিফর্ম কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশের পর, নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসবে।