সাম্প্রতিক সময়ে নারীদের ফুটবল ম্যাচে বাধা দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ ঘটনার নিন্দা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি মেয়েদের দুটি ফুটবল ম্যাচ পরিচালনায় বাধা দেওয়া হয়েছে, যা উদ্বেগজনক। নারীরা বাংলাদেশের নাগরিক এবং পুরুষদের মতোই সমানভাবে মানবিক ও নাগরিক অধিকার ভোগ করে। কেউ যদি নারীদের অধিকার লঙ্ঘন করে বা বেআইনি বিধিনিষেধ আরোপের সঙ্গে যুক্ত হয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার তিলকপুর উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ঘেরাও করা টিনের বেড়া ভাঙচুরের পর নারীদের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ বাতিল করা হয়। এর আগের দিন দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার বাউনা গ্রামে আরেকটি প্রীতি ম্যাচ বন্ধ করে দেওয়া হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার যেকোনো গোষ্ঠীর নাগরিকদের প্রতি বৈষম্য বা নিপীড়নের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ইতোমধ্যে দিনাজপুর ও জয়পুরহাট জেলা প্রশাসনকে স্থগিত হওয়া ম্যাচগুলো পুনরায় চালুর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছে। জেলা প্রশাসকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁদের জেলায় নারীদের ফুটবল, ক্রিকেট ও কাবাডি ম্যাচের আয়োজন করা হয়েছে, যেখানে শত শত মানুষ অংশগ্রহণ ও উপভোগ করেছেন।
বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, গত এক মাসে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দেশের অন্যতম বৃহত্তম যুব উৎসব আয়োজন করেছে, যেখানে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে নারী খেলোয়াড়দের জন্য ফুটবল, ক্রিকেট ও কাবাডির মতো বিভিন্ন ইভেন্ট অন্তর্ভুক্ত ছিল। গ্রামীণ এলাকাতেও হাজার হাজার মেয়ে এসব খেলায় অংশ নিয়েছে।
প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, অধ্যাপক ইউনূস আজীবন নারী অধিকারের পক্ষে কাজ করে গেছেন। সম্প্রতি তিনি ফিফার সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোর সঙ্গে দেখা করে বাংলাদেশে নারী ফুটবলারদের জন্য অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫
সাম্প্রতিক সময়ে নারীদের ফুটবল ম্যাচে বাধা দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ ঘটনার নিন্দা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি মেয়েদের দুটি ফুটবল ম্যাচ পরিচালনায় বাধা দেওয়া হয়েছে, যা উদ্বেগজনক। নারীরা বাংলাদেশের নাগরিক এবং পুরুষদের মতোই সমানভাবে মানবিক ও নাগরিক অধিকার ভোগ করে। কেউ যদি নারীদের অধিকার লঙ্ঘন করে বা বেআইনি বিধিনিষেধ আরোপের সঙ্গে যুক্ত হয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার তিলকপুর উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ঘেরাও করা টিনের বেড়া ভাঙচুরের পর নারীদের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ বাতিল করা হয়। এর আগের দিন দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার বাউনা গ্রামে আরেকটি প্রীতি ম্যাচ বন্ধ করে দেওয়া হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার যেকোনো গোষ্ঠীর নাগরিকদের প্রতি বৈষম্য বা নিপীড়নের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ইতোমধ্যে দিনাজপুর ও জয়পুরহাট জেলা প্রশাসনকে স্থগিত হওয়া ম্যাচগুলো পুনরায় চালুর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছে। জেলা প্রশাসকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁদের জেলায় নারীদের ফুটবল, ক্রিকেট ও কাবাডি ম্যাচের আয়োজন করা হয়েছে, যেখানে শত শত মানুষ অংশগ্রহণ ও উপভোগ করেছেন।
বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, গত এক মাসে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দেশের অন্যতম বৃহত্তম যুব উৎসব আয়োজন করেছে, যেখানে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে নারী খেলোয়াড়দের জন্য ফুটবল, ক্রিকেট ও কাবাডির মতো বিভিন্ন ইভেন্ট অন্তর্ভুক্ত ছিল। গ্রামীণ এলাকাতেও হাজার হাজার মেয়ে এসব খেলায় অংশ নিয়েছে।
প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, অধ্যাপক ইউনূস আজীবন নারী অধিকারের পক্ষে কাজ করে গেছেন। সম্প্রতি তিনি ফিফার সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোর সঙ্গে দেখা করে বাংলাদেশে নারী ফুটবলারদের জন্য অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন।