সিলেটের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল রাতের আঁধারে ভেঙে ফেলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে কে বা কারা ম্যুরালটি ভেঙে ফেলে। এর আগে ম্যুরালটি অপসারণে ‘তৌহিদী জনতা’র ব্যানারে তিনদিনের আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার বিকেলে এই আল্টিমেটাম শেষ হওয়ার পর রাতেই ম্যুরালটি ভেঙে ফেলা হয়।
জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিশাল একটি প্রতিকৃতি স্থাপন করা হয়। বিভিন্ন দিবসে এই প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হতো। ৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর ম্যুরালটি সাদা কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। এরপর থেকে ম্যুরালটি অপসারণের দাবি ওঠে। গত ৯ জানুয়ারি ‘তৌহিদী জনতা’র ব্যানারে প্রথমে ম্যুরালটি অপসারণের দাবি ওঠে। এরপর গত সোমবার তিনদিনের আল্টিমেটাম দেয় তৌহিদী জনতা। ম্যুরাল অপসারণের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন নগরের জামেয়া মাদানিয়া কাজির বাজার বাজার মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা শাহ মমশাদ আহমদ ও মহানগর ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা হাবিব আহমদ শিহাব। বৃহস্পতিবার বিকেলে আল্টিমেটামের সময় শেষ হলে রাতেই কে বা কারা ম্যুরালটি ভেঙে ফেলে।
এ বিষয়ে সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ গণমাধ্যমকে বলেন, রাতের আধাঁরে কে বা কারা এটি ভেঙে দিয়েছেন। এটা খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।
শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫
সিলেটের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল রাতের আঁধারে ভেঙে ফেলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে কে বা কারা ম্যুরালটি ভেঙে ফেলে। এর আগে ম্যুরালটি অপসারণে ‘তৌহিদী জনতা’র ব্যানারে তিনদিনের আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার বিকেলে এই আল্টিমেটাম শেষ হওয়ার পর রাতেই ম্যুরালটি ভেঙে ফেলা হয়।
জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিশাল একটি প্রতিকৃতি স্থাপন করা হয়। বিভিন্ন দিবসে এই প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হতো। ৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর ম্যুরালটি সাদা কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। এরপর থেকে ম্যুরালটি অপসারণের দাবি ওঠে। গত ৯ জানুয়ারি ‘তৌহিদী জনতা’র ব্যানারে প্রথমে ম্যুরালটি অপসারণের দাবি ওঠে। এরপর গত সোমবার তিনদিনের আল্টিমেটাম দেয় তৌহিদী জনতা। ম্যুরাল অপসারণের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন নগরের জামেয়া মাদানিয়া কাজির বাজার বাজার মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা শাহ মমশাদ আহমদ ও মহানগর ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা হাবিব আহমদ শিহাব। বৃহস্পতিবার বিকেলে আল্টিমেটামের সময় শেষ হলে রাতেই কে বা কারা ম্যুরালটি ভেঙে ফেলে।
এ বিষয়ে সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ গণমাধ্যমকে বলেন, রাতের আধাঁরে কে বা কারা এটি ভেঙে দিয়েছেন। এটা খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।