ঢাকার সাতটি কলেজের জন্য একটি পৃথক বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের লক্ষ্যে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি কাজ করছে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে সরকারি তিতুমীর কলেজের বিষয়টি বিশেষভাবে বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে। এ অবস্থায় তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে সময় বেঁধে আন্দোলন করার যৌক্তিকতা নেই বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
শনিবার এক বিবৃতিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে চলমান আন্দোলনের বিষয়ে সরকার অবহিত রয়েছে। ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি এই বিষয়ে কাজ শুরু করেছে। সাতটি কলেজের শিক্ষার্থীদের সমস্যা ও চাহিদা নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে এবং শিক্ষার মানোন্নয়নকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, শিক্ষার্থীদের জন্য সব ধরনের বিকল্প ব্যবস্থা সরকার বিবেচনা করছে। তাই সময়সীমা বেঁধে আন্দোলন করা যৌক্তিক নয়। একই সঙ্গে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয় বা কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হয়—এমন কর্মসূচি থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় আশ্বস্ত করেছে যে, সরকার সব সময় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ন্যায়সংগত দাবির বিষয়ে সচেতন ও সহানুভূতিশীল।
শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
ঢাকার সাতটি কলেজের জন্য একটি পৃথক বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের লক্ষ্যে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি কাজ করছে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে সরকারি তিতুমীর কলেজের বিষয়টি বিশেষভাবে বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে। এ অবস্থায় তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে সময় বেঁধে আন্দোলন করার যৌক্তিকতা নেই বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
শনিবার এক বিবৃতিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে চলমান আন্দোলনের বিষয়ে সরকার অবহিত রয়েছে। ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি এই বিষয়ে কাজ শুরু করেছে। সাতটি কলেজের শিক্ষার্থীদের সমস্যা ও চাহিদা নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে এবং শিক্ষার মানোন্নয়নকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, শিক্ষার্থীদের জন্য সব ধরনের বিকল্প ব্যবস্থা সরকার বিবেচনা করছে। তাই সময়সীমা বেঁধে আন্দোলন করা যৌক্তিক নয়। একই সঙ্গে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয় বা কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হয়—এমন কর্মসূচি থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় আশ্বস্ত করেছে যে, সরকার সব সময় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ন্যায়সংগত দাবির বিষয়ে সচেতন ও সহানুভূতিশীল।