সাক্ষ্যগ্রহণে ট্রাইব্যুনালের স্বাধীনতা বৃদ্ধি এবং তদন্ত কর্মকর্তার তল্লাশি ও আলামত জব্দের ক্ষমতা বাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন সংশোধন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সংশোধিত আইনটি অধ্যাদেশ আকারে জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন।
সোমবার এটির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচারে গঠিত ট্রাইব্যুনালে জুলাই অভ্যুত্থান দমাতে সংঘটিত গণহত্যার অভিযোগ বিচারাধীন অবস্থায় এই সংশোধন আনা হলো।
‘ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনাল) (অ্যামেন্ডমেন্ট) অর্ডিন্যান্স ২০২৫’ নামের এই আইনের ৪, ৮, ৯, ১১, ১২ ও ১৯ নম্বর ধারা সংশোধন করা হয়েছে, যা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
সংশোধিত ৪ নম্বর ধারায় আগ্রাসনকে শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। ৮ নম্বর ধারার (৩এ) উপধারায় ট্রাইব্যুনালের অনুমতি ছাড়াই তদন্ত কর্মকর্তাকে তল্লাশি ও আলামত জব্দের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
৯ নম্বর ধারার (৩) উপধারায় বিচার শুরুর ছয় সপ্তাহ আগে সাক্ষীর তালিকা দাখিলের সময়সীমা কমিয়ে তিন সপ্তাহ করা হয়েছে।
১১ নম্বর ধারায় নতুন (৯) উপধারা যুক্ত করে ট্রাইব্যুনালকে আসামির সম্পদ অবরুদ্ধ, জব্দ এবং ক্ষতিপূরণ হিসেবে বাজেয়াপ্ত করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
১২ নম্বর ধারার (৩) উপধারায় মামলার প্রতিবেদনসহ নথি গোপনীয় থাকার বিধান ছিল, এখন সেখানে অভিযোগকেও যুক্ত করা হয়েছে।
১৯ নম্বর ধারার নতুন (৫) উপধারায় ট্রাইব্যুনালকে সাক্ষ্যের কারিগরি নিয়ম দ্বারা আবদ্ধ না থেকে দ্রুত ও কার্যকর পদ্ধতি গ্রহণের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
অধ্যাদেশটি গত ২০ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদন পায়। জাতীয় সংসদ চলমান না থাকায় এটি রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশের মাধ্যমে কার্যকর করা হলো।
মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সাক্ষ্যগ্রহণে ট্রাইব্যুনালের স্বাধীনতা বৃদ্ধি এবং তদন্ত কর্মকর্তার তল্লাশি ও আলামত জব্দের ক্ষমতা বাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন সংশোধন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সংশোধিত আইনটি অধ্যাদেশ আকারে জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন।
সোমবার এটির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচারে গঠিত ট্রাইব্যুনালে জুলাই অভ্যুত্থান দমাতে সংঘটিত গণহত্যার অভিযোগ বিচারাধীন অবস্থায় এই সংশোধন আনা হলো।
‘ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনাল) (অ্যামেন্ডমেন্ট) অর্ডিন্যান্স ২০২৫’ নামের এই আইনের ৪, ৮, ৯, ১১, ১২ ও ১৯ নম্বর ধারা সংশোধন করা হয়েছে, যা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
সংশোধিত ৪ নম্বর ধারায় আগ্রাসনকে শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। ৮ নম্বর ধারার (৩এ) উপধারায় ট্রাইব্যুনালের অনুমতি ছাড়াই তদন্ত কর্মকর্তাকে তল্লাশি ও আলামত জব্দের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
৯ নম্বর ধারার (৩) উপধারায় বিচার শুরুর ছয় সপ্তাহ আগে সাক্ষীর তালিকা দাখিলের সময়সীমা কমিয়ে তিন সপ্তাহ করা হয়েছে।
১১ নম্বর ধারায় নতুন (৯) উপধারা যুক্ত করে ট্রাইব্যুনালকে আসামির সম্পদ অবরুদ্ধ, জব্দ এবং ক্ষতিপূরণ হিসেবে বাজেয়াপ্ত করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
১২ নম্বর ধারার (৩) উপধারায় মামলার প্রতিবেদনসহ নথি গোপনীয় থাকার বিধান ছিল, এখন সেখানে অভিযোগকেও যুক্ত করা হয়েছে।
১৯ নম্বর ধারার নতুন (৫) উপধারায় ট্রাইব্যুনালকে সাক্ষ্যের কারিগরি নিয়ম দ্বারা আবদ্ধ না থেকে দ্রুত ও কার্যকর পদ্ধতি গ্রহণের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
অধ্যাদেশটি গত ২০ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদন পায়। জাতীয় সংসদ চলমান না থাকায় এটি রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশের মাধ্যমে কার্যকর করা হলো।