alt

জাতীয়

‘হয়রানি করতে’ খালেদাকে নাইকো মামলায় জড়ানো হয় : আদালত

খালেদাসহ সবাই খালাস

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে ‘রাজনৈতিক কারণে হয়রানি করার জন্য’ নাইকো মামলায় জড়ানো হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আদালত। বুধবার নাইকো দুর্নীতি মামলার রায় ঘোষণার সময় ঢাকার চতুর্থ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক রবিউল আলম তার পর্যবেক্ষণে এ কথা বলেন। রায়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আট আসামির সবাইকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়। খালেদা জিয়া বর্তমানে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে রয়েছেন। তার পক্ষে আইনজীবী রায়ের সময় আদালতে হাজিরা দেন। খালেদা জিয়া ২০০১-২০০৬ মেয়াদে যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, সে সময় দুর্নীতির অভিযোগ এনে ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থার সময় এ মামলা দায়ের করা হয়েছিল। খালাস পাওয়া বাকি সাতজন হলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ। রায়ে আগে বিচারক বলেন, ‘প্রশ্ন হতে পারে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে কীভাবে আসামির আত্মপক্ষ শুনানি করা হচ্ছে। ডিএলআরের ১৭ থেকে ২১ পর্যন্ত এ বিষয়ে বলা আছে। কোনো আসামি আইনজীবীর মাধ্যমে হাজিরায় থাকলে তার অনুপস্থিতিতে আত্মপক্ষ শুনানি করা যায়। আবার রায়ও দেয়া যায়। সেই অনুযায়ী রায় দেয়া হচ্ছে।’

পর্যবেক্ষণে তিনি বলেন, ‘একই ধরনের মামলা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধেও ছিল। যেহেতু সেই মামলা চলে নাই, তবুও এ মামলার ফুল ট্রায়াল হয়েছে। আসামি সেলিম ভূঁইয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এর আগে তিনি চার দিনের রিমান্ডে ছিলেন। তাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আদায় করা হয়। পরে অবশ্য তা প্রত্যাহারের আবেদন করা হয়। সেখানেও তিনি শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করার কথা বলেছেন।’

বিচারক বলেন, ‘মামলা তেজগাঁও থানার। কিন্তু তাকে (সেলিম ভূঁইয়া) রাখা হয় গুলশান থানায়। সেখানে নির্যাতনের পর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে ডিনাই করছে। তাদের এটা জানাও নাই।’

‘রেকর্ডে দেখা গেছে, তাকে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল, বহির্বিভাগের টিকিটও আছে। তাকে বাইরে থেকে ওষুধও কিনে দেয়া হয়, এর রসিদও আছে।’

বিচারক বলেন, ‘সেলিম ভূঁইয়াকে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করে ফোর্সফুলি ১৬৪ নেয়া হয়েছে। সে কারণে এই ১৬৪ কে ট্রু বলার সুযোগ নাই। গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, কাশেম শরীফসহ অন্যদের জড়িত করার জন্য জোরপূর্বক এ ১৬৪ গ্রহণ করা হয়েছে। রাজনৈতিক কারণে

এবং হয়রানি করার জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ অপর আসামিদের জড়িত করা হয়েছে।’

এ মামলায় আসামিদের সবাই খালাস পাওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন তাদের আইনজীবীরা। কানাডীয় কোম্পানি নাইকোর সঙ্গে ‘অস্বচ্ছ’ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতি ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর ১১ জনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম। পরের বছর ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। সেখানে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি করার অভিযোগ আনা হয় আসামিদের বিরুদ্ধে।

ওই ১১ জনের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলা থেকে তাদের অব্যাহতি দেয়া হয়। খালেদা জিয়াসহ আট আসামির বিরুদ্ধে ২০২৩ সালের ১৯ মার্চ অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান। এ মামলার বিচার চলাকালে ৬৮ সাক্ষীর মধ্যে ৩৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। বাদী ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি মামলাটি রায়ের পর্যায়ে আসে।

ছবি

ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন বিজিবি মহাপরিচালক

ছবি

ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

ছবি

এবার বেনাপোল সীমান্তে বসছে না দুই বাংলার মিলনমেলা

ছবি

একুশের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন

ছবি

অমর একুশে ফেব্রুয়ারি আজ, শ্রদ্ধাবনত জাতি

ছবি

কুয়েট প্রশাসন ও ছাত্র রাজনীতিকে লাল কার্ড দেখালেন শিক্ষার্থীরা

একুশে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা: আমরা এখন অতীতের চাইতে বেশি শক্তিশালী, উদ্যমী

জনগণের সহযোগিতা ছাড়া কোনো সরকারই সংস্কার করতে পারবে না: সারজিস

আমি প্রদেশের পক্ষে না, বললেন স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রধান

ছবি

ফেইসবুকে ‘মন্তব্য করায়’ এমসি কলেজের শিক্ষার্থীকে পেটাল ‘ছাত্রশিবির

তিন সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ২২ ডিসিকে বাধ্যতামূলক অবসর

ছবি

মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান, গুলিতে নিহত ২

ছবি

অপারেশন ডেভিল হান্ট: ১২ দিনে গ্রেপ্তার ১৮ হাজারের বেশি

ছবি

ভারত থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার

ছবি

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক উন্নয়নে আলোচনায় অগ্রগতি

ছবি

সরকারি ১৮ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

ছবি

প্রদেশ গঠন ও জেলা পরিষদ বিলুপ্তির প্রস্তাব সমর্থন করেন না তোফায়েল আহমেদ

ছবি

বিস্কুটে ভ্যাট কমিয়ে অর্ধেক করল এনবিআর

ছবি

আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ দুই পুলিশ কর্মকর্তা এক দিনের রিমান্ডে

ছবি

সাবেক গভর্নর আতিউর রহমানসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ছবি

বিতর্কিত তিন নির্বাচনের ২২ সাবেক ডিসি বাধ্যতামূলক অবসরে

ছবি

৪০তম বিসিএসে পুলিশ ক্যাডারে প্রথমসহ ৬ জনের অপসারণ

ছবি

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার খবর অতিরঞ্জিত : বিজিবি প্রধান

ছবি

একুশে পদক পেলেন নারী ফুটবল দলসহ ১৮ ব্যক্তি

ছবি

১৮ বছর আগে চাকরিচ্যুত উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা পদে ফিরতে পারবেন কি না, জানা যাবে ২৫ ফেব্রুয়ারি

ছবি

এবার সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকদের ১৩ দফা, না মানলে বিআরটিএ ঘেরাও

ছবি

দুবাইগামী বিমানের নাগপুরে জরুরি অবতরণ

ছবি

আমরা এখন অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী : প্রধান উপদেষ্টা

ছবি

২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ

ধনী দেশগুলোর কাছে ৫.৮ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থ পাওনা বাংলাদেশ: একশনএইড

ছবি

আইএসপিএবি’র ২২তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

ছবি

রামগঞ্জের শহীদ পরিবারের পাশে স্মার্ট ফাউন্ডেশন

ছবি

একাদশ সংসদ নির্বাচনের ৩৩ রিটার্নিং কর্মকর্তা ওএসডি

ছবি

সড়কে আলু ফেলে চাষিদের বিক্ষোভ

ছবি

সরকারে থেকে দল গোছানোর কৌশল নিতে দেব না: ফখরুল

সাবেক আইজিপি শহীদুলের ‘দুই বস্তা’ নথি জব্দ

tab

জাতীয়

‘হয়রানি করতে’ খালেদাকে নাইকো মামলায় জড়ানো হয় : আদালত

খালেদাসহ সবাই খালাস

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে ‘রাজনৈতিক কারণে হয়রানি করার জন্য’ নাইকো মামলায় জড়ানো হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আদালত। বুধবার নাইকো দুর্নীতি মামলার রায় ঘোষণার সময় ঢাকার চতুর্থ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক রবিউল আলম তার পর্যবেক্ষণে এ কথা বলেন। রায়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আট আসামির সবাইকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়। খালেদা জিয়া বর্তমানে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে রয়েছেন। তার পক্ষে আইনজীবী রায়ের সময় আদালতে হাজিরা দেন। খালেদা জিয়া ২০০১-২০০৬ মেয়াদে যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, সে সময় দুর্নীতির অভিযোগ এনে ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থার সময় এ মামলা দায়ের করা হয়েছিল। খালাস পাওয়া বাকি সাতজন হলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ। রায়ে আগে বিচারক বলেন, ‘প্রশ্ন হতে পারে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে কীভাবে আসামির আত্মপক্ষ শুনানি করা হচ্ছে। ডিএলআরের ১৭ থেকে ২১ পর্যন্ত এ বিষয়ে বলা আছে। কোনো আসামি আইনজীবীর মাধ্যমে হাজিরায় থাকলে তার অনুপস্থিতিতে আত্মপক্ষ শুনানি করা যায়। আবার রায়ও দেয়া যায়। সেই অনুযায়ী রায় দেয়া হচ্ছে।’

পর্যবেক্ষণে তিনি বলেন, ‘একই ধরনের মামলা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধেও ছিল। যেহেতু সেই মামলা চলে নাই, তবুও এ মামলার ফুল ট্রায়াল হয়েছে। আসামি সেলিম ভূঁইয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এর আগে তিনি চার দিনের রিমান্ডে ছিলেন। তাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আদায় করা হয়। পরে অবশ্য তা প্রত্যাহারের আবেদন করা হয়। সেখানেও তিনি শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করার কথা বলেছেন।’

বিচারক বলেন, ‘মামলা তেজগাঁও থানার। কিন্তু তাকে (সেলিম ভূঁইয়া) রাখা হয় গুলশান থানায়। সেখানে নির্যাতনের পর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে ডিনাই করছে। তাদের এটা জানাও নাই।’

‘রেকর্ডে দেখা গেছে, তাকে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল, বহির্বিভাগের টিকিটও আছে। তাকে বাইরে থেকে ওষুধও কিনে দেয়া হয়, এর রসিদও আছে।’

বিচারক বলেন, ‘সেলিম ভূঁইয়াকে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করে ফোর্সফুলি ১৬৪ নেয়া হয়েছে। সে কারণে এই ১৬৪ কে ট্রু বলার সুযোগ নাই। গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, কাশেম শরীফসহ অন্যদের জড়িত করার জন্য জোরপূর্বক এ ১৬৪ গ্রহণ করা হয়েছে। রাজনৈতিক কারণে

এবং হয়রানি করার জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ অপর আসামিদের জড়িত করা হয়েছে।’

এ মামলায় আসামিদের সবাই খালাস পাওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন তাদের আইনজীবীরা। কানাডীয় কোম্পানি নাইকোর সঙ্গে ‘অস্বচ্ছ’ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতি ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর ১১ জনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম। পরের বছর ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। সেখানে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি করার অভিযোগ আনা হয় আসামিদের বিরুদ্ধে।

ওই ১১ জনের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলা থেকে তাদের অব্যাহতি দেয়া হয়। খালেদা জিয়াসহ আট আসামির বিরুদ্ধে ২০২৩ সালের ১৯ মার্চ অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান। এ মামলার বিচার চলাকালে ৬৮ সাক্ষীর মধ্যে ৩৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। বাদী ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি মামলাটি রায়ের পর্যায়ে আসে।

back to top