এ বছরের উচ্চমাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষার (এইচএসসি) সূচি প্রকাশ করেছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড। এই সূচি অনুযায়ী আগামী ২৬ জুন সকাল ১০টায় বাংলা (আবশ্যিক) প্রথমপত্রের পরীক্ষা শুরু হবে। এরপর তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে ১০ আগস্ট এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা ১১ আগস্ট শুরু হয়ে শেষ হবে ২১ আগস্ট।
বুধবার আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এসএম কামাল উদ্দিন হায়দার স্বাক্ষরিত এই রুটিন প্রকাশ করা হয়। ২০২৫ সালের এই রুটিন শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ হয়েছে।
২০২৩ সালের সংক্ষিপ্ত ও পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসে এবারের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে। সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও পূর্ণ সময়ে এ পরীক্ষা নেয়া হবে।
এই পরীক্ষা উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের জন্য কয়েকটি নির্দেশনা দিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড। এগুলো হলো-পরীক্ষা শুরু ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে; প্রথমে বহুনির্বাচনী ও পরে সৃজনশীল-রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে; ৩০ নম্বরের বহুনির্বাচনী (এমসিকিউ) পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ৩০ মিনিট এবং ৭০ নম্বরের সৃজনশীল (সিকিউ) পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট।
ব্যবহারিক বিষয়-সংবলিত পরীক্ষার ক্ষেত্রে ২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২৫ মিনিট এবং ৫০ নম্বরের সৃজনশীল পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট। এমসিকিউ ও সিকিউ উভয় অংশের পরীক্ষার মধ্যে কোনো বিরতি
থাকবে না। সকাল ১০টা থেকে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষার ক্ষেত্রে সকাল সাড়ে ৯টায় অলিখিত উত্তরপত্র ও বহুনির্বাচনী ওএমআর শিট বিতরণ সকাল ১০টায় বহুনির্বাচনী প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে এবং সকাল সাড়ে ১০টায় বহুনির্বাচনী উত্তরপত্র সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে। (২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ক্ষেত্রে এ সময় ১০.২৫ মিনিট)।
আর দুপুর ২টা থেকে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষার ক্ষেত্রে দুপুর দেড়টায় অলিখিত উত্তরপত্র ও বহুনির্বাচনী ওএমআর শিট বিতরণ এবং দুপুর ২টা বহুনির্বাচনী প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে। দুপুর আড়াইটায় বহুনির্বাচনী উত্তরপত্র সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে। (২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ক্ষেত্রে এ সময় ২.২৫ মিনিট)
এ ছাড়া প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা নেয়া এবং পরীক্ষার্থীরা তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছ থেকে সংগ্রহ করবে।
প্রত্যেক পরীক্ষার্থী সরবরাহকৃত উত্তরপত্রে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি ওএমআর ফরমে যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করবে এবং কোনো অবস্থাতেই মার্জিনের মধ্যে লেখা কিংবা অন্য কোনো প্রয়োজনে উত্তরপত্র ভাজ করা যাবে না।
পরীক্ষার্থীকে তত্ত্বীয়, বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক অংশে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পৃথকভাবে পাস করতে হবে এবং প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবল রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশ পত্রে উল্লিখিত বিষয়/বিষয়সমূহের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে।
কোনো পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নিজ কলেজ বা প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে না এবং পরীক্ষার্থী স্থানান্তরের মাধ্যমে আসন বিন্যাস করতে হবে।
পরীক্ষায় সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে এবং প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না। পরীক্ষা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না।
এসএসসির একটি পরীক্ষার সূচি পরিবর্তন:
আগামী ১০ এপ্রিল এবারের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হবে। সূচি অনুযায়ী, ১৩ এপ্রিল বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ওইদিন বৈসাবি উৎসব পড়ায় সূচি পরিবর্তনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষাটি পেছানো হয়েছে।
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ১৩ এপ্রিলের বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা পিছিয়ে আগামী ১৩ মে অনুষ্ঠিত হবে। তা এ ছাড়া ব্যবহারিক পরীক্ষার সময়সূচিও পরিবর্তন করা হয়েছে।
বুধবার আন্তঃশিক্ষা প্রকাশিত সংশোধিত সময়সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৫ মে থেকে ২২ মে পর্যন্ত সব ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে ১২ ডিসেম্বর প্রকাশিত পরীক্ষার সূচিতে ১০ মে থেকে ১৮ মে পর্যন্ত সব ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো।
বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
এ বছরের উচ্চমাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষার (এইচএসসি) সূচি প্রকাশ করেছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড। এই সূচি অনুযায়ী আগামী ২৬ জুন সকাল ১০টায় বাংলা (আবশ্যিক) প্রথমপত্রের পরীক্ষা শুরু হবে। এরপর তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে ১০ আগস্ট এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা ১১ আগস্ট শুরু হয়ে শেষ হবে ২১ আগস্ট।
বুধবার আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এসএম কামাল উদ্দিন হায়দার স্বাক্ষরিত এই রুটিন প্রকাশ করা হয়। ২০২৫ সালের এই রুটিন শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ হয়েছে।
২০২৩ সালের সংক্ষিপ্ত ও পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসে এবারের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে। সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও পূর্ণ সময়ে এ পরীক্ষা নেয়া হবে।
এই পরীক্ষা উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের জন্য কয়েকটি নির্দেশনা দিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড। এগুলো হলো-পরীক্ষা শুরু ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে; প্রথমে বহুনির্বাচনী ও পরে সৃজনশীল-রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে; ৩০ নম্বরের বহুনির্বাচনী (এমসিকিউ) পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ৩০ মিনিট এবং ৭০ নম্বরের সৃজনশীল (সিকিউ) পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট।
ব্যবহারিক বিষয়-সংবলিত পরীক্ষার ক্ষেত্রে ২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২৫ মিনিট এবং ৫০ নম্বরের সৃজনশীল পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট। এমসিকিউ ও সিকিউ উভয় অংশের পরীক্ষার মধ্যে কোনো বিরতি
থাকবে না। সকাল ১০টা থেকে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষার ক্ষেত্রে সকাল সাড়ে ৯টায় অলিখিত উত্তরপত্র ও বহুনির্বাচনী ওএমআর শিট বিতরণ সকাল ১০টায় বহুনির্বাচনী প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে এবং সকাল সাড়ে ১০টায় বহুনির্বাচনী উত্তরপত্র সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে। (২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ক্ষেত্রে এ সময় ১০.২৫ মিনিট)।
আর দুপুর ২টা থেকে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষার ক্ষেত্রে দুপুর দেড়টায় অলিখিত উত্তরপত্র ও বহুনির্বাচনী ওএমআর শিট বিতরণ এবং দুপুর ২টা বহুনির্বাচনী প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে। দুপুর আড়াইটায় বহুনির্বাচনী উত্তরপত্র সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে। (২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ক্ষেত্রে এ সময় ২.২৫ মিনিট)
এ ছাড়া প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা নেয়া এবং পরীক্ষার্থীরা তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছ থেকে সংগ্রহ করবে।
প্রত্যেক পরীক্ষার্থী সরবরাহকৃত উত্তরপত্রে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি ওএমআর ফরমে যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করবে এবং কোনো অবস্থাতেই মার্জিনের মধ্যে লেখা কিংবা অন্য কোনো প্রয়োজনে উত্তরপত্র ভাজ করা যাবে না।
পরীক্ষার্থীকে তত্ত্বীয়, বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক অংশে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পৃথকভাবে পাস করতে হবে এবং প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবল রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশ পত্রে উল্লিখিত বিষয়/বিষয়সমূহের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে।
কোনো পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নিজ কলেজ বা প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে না এবং পরীক্ষার্থী স্থানান্তরের মাধ্যমে আসন বিন্যাস করতে হবে।
পরীক্ষায় সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে এবং প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না। পরীক্ষা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না।
এসএসসির একটি পরীক্ষার সূচি পরিবর্তন:
আগামী ১০ এপ্রিল এবারের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হবে। সূচি অনুযায়ী, ১৩ এপ্রিল বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ওইদিন বৈসাবি উৎসব পড়ায় সূচি পরিবর্তনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষাটি পেছানো হয়েছে।
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ১৩ এপ্রিলের বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা পিছিয়ে আগামী ১৩ মে অনুষ্ঠিত হবে। তা এ ছাড়া ব্যবহারিক পরীক্ষার সময়সূচিও পরিবর্তন করা হয়েছে।
বুধবার আন্তঃশিক্ষা প্রকাশিত সংশোধিত সময়সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৫ মে থেকে ২২ মে পর্যন্ত সব ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে ১২ ডিসেম্বর প্রকাশিত পরীক্ষার সূচিতে ১০ মে থেকে ১৮ মে পর্যন্ত সব ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো।