দেশজুড়ে যৌথবাহিনীর পরিচালিত ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এর ১২ দিনে গ্রেপ্তার সংখ্যা ১৮ হাজার ৩৮৪ জনে পৌঁছেছে।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) পুলিশ সদরদপ্তর এক বার্তায় জানিয়েছে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেভিল হান্ট অভিযানে ৪৯২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পাশাপাশি, বিভিন্ন মামলা ও পরোয়ানায় আরও ১ হাজার ২৬০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযানে পাইপ গান, কার্তুজ, চাপাতি ও রামদা জব্দের কথাও জানিয়েছে পুলিশ।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি রাতে গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন। এর পর ৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যার পর থেকে দেশজুড়ে বিশেষ অভিযান চালানোর ঘোষণা দেয় সরকার।
প্রথম ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১ হাজার ৩০৮ জন গ্রেপ্তারের তথ্য জানানো হলেও ডেভিল হান্ট অভিযানে কতজন ধরা পড়েছে, সে বিষয়ে তখন আলাদা তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে পরদিন থেকে পুলিশ অপারেশন ডেভিল হান্ট এবং অন্যান্য মামলায় গ্রেপ্তারের হিসাব আলাদাভাবে প্রকাশ করছে।
অভিযানের মধ্যে বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) গভীর রাতে মোহাম্মদপুরের চাঁদ উদ্যান এলাকায় পুলিশের গুলিতে দুজন নিহত হন। নিহতরা স্থানীয় চিহ্নিত সন্ত্রাসী জুম্মন ও মিরাজ বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আইএসপিআর জানিয়েছে, “চাঁদ উদ্যান এলাকায় ছিনতাইয়ের প্রস্তুতির তথ্যের ভিত্তিতে যৌথ বাহিনী রাত সাড়ে ১২টার দিকে অভিযান চালায়। অভিযানের সময় সন্ত্রাসীরা একটি একতলা ভবনের ছাদ থেকে যৌথ বাহিনীর ওপর অতর্কিত গুলি চালায়। আত্মরক্ষার্থে বাহিনীর সদস্যরাও পাল্টা ব্যবস্থা নেয় এবং ৫ জনকে অস্ত্রসহ আটক করে।”
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, “পরে ওই বাড়ির ছাদে তল্লাশি চালিয়ে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে পিস্তল, গুলি ও চাপাতি উদ্ধার করা হয়েছে।”
শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
দেশজুড়ে যৌথবাহিনীর পরিচালিত ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এর ১২ দিনে গ্রেপ্তার সংখ্যা ১৮ হাজার ৩৮৪ জনে পৌঁছেছে।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) পুলিশ সদরদপ্তর এক বার্তায় জানিয়েছে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেভিল হান্ট অভিযানে ৪৯২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পাশাপাশি, বিভিন্ন মামলা ও পরোয়ানায় আরও ১ হাজার ২৬০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযানে পাইপ গান, কার্তুজ, চাপাতি ও রামদা জব্দের কথাও জানিয়েছে পুলিশ।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি রাতে গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন। এর পর ৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যার পর থেকে দেশজুড়ে বিশেষ অভিযান চালানোর ঘোষণা দেয় সরকার।
প্রথম ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১ হাজার ৩০৮ জন গ্রেপ্তারের তথ্য জানানো হলেও ডেভিল হান্ট অভিযানে কতজন ধরা পড়েছে, সে বিষয়ে তখন আলাদা তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে পরদিন থেকে পুলিশ অপারেশন ডেভিল হান্ট এবং অন্যান্য মামলায় গ্রেপ্তারের হিসাব আলাদাভাবে প্রকাশ করছে।
অভিযানের মধ্যে বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) গভীর রাতে মোহাম্মদপুরের চাঁদ উদ্যান এলাকায় পুলিশের গুলিতে দুজন নিহত হন। নিহতরা স্থানীয় চিহ্নিত সন্ত্রাসী জুম্মন ও মিরাজ বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আইএসপিআর জানিয়েছে, “চাঁদ উদ্যান এলাকায় ছিনতাইয়ের প্রস্তুতির তথ্যের ভিত্তিতে যৌথ বাহিনী রাত সাড়ে ১২টার দিকে অভিযান চালায়। অভিযানের সময় সন্ত্রাসীরা একটি একতলা ভবনের ছাদ থেকে যৌথ বাহিনীর ওপর অতর্কিত গুলি চালায়। আত্মরক্ষার্থে বাহিনীর সদস্যরাও পাল্টা ব্যবস্থা নেয় এবং ৫ জনকে অস্ত্রসহ আটক করে।”
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, “পরে ওই বাড়ির ছাদে তল্লাশি চালিয়ে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে পিস্তল, গুলি ও চাপাতি উদ্ধার করা হয়েছে।”