সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের আওতায় থাকা চারটি মহাসড়ক ও আটটি সেতুর নাম পরিবর্তন করেছে সরকার। সোমবার সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
নতুন নামকরণের তালিকায় ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের যাত্রাবাড়ী ইন্টারসেকশন থেকে মাওয়া পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার এবং পাঁচ্চর থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার জাতীয় মহাসড়ক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। পূর্বের ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়ে’র নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে’।
সিলেট জেলার বিমানবন্দর বাইপাস ইন্টারসেকশন-লালবাগ-সালুটিকর-কোম্পানিগঞ্জ-ভোলাগঞ্জ জাতীয় মহাসড়কও নাম পরিবর্তনের তালিকায় রয়েছে। এটি আগে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়ক’ নামে পরিচিত ছিল।
মাদারীপুর (মোস্তফাপুর) থেকে কাজীরটেক ব্রিজ হয়ে শরীয়তপুর পর্যন্ত ২২২ কিলোমিটার মহাসড়কের বর্তমান ‘শেখ হাসিনা মহাসড়ক’ নাম পরিবর্তন করে ‘কাজীরটেক ব্রিজ শরীয়তপুর মহাসড়ক’ রাখা হয়েছে।
চট্টগ্রাম সড়ক বিভাগের অধীন বড়তাকিয়া (আবুতোরাব)-মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল সংযোগ সড়কটির নাম ‘শেখ হাসিনা সরণি’ পরিবর্তন করে ‘বড়তাকিয়া (আবুতোরাব)-মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল সংযোগ সড়ক’ করা হয়েছে।
সেতুর মধ্যে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার কাঁচদহঘাট এলাকায় করতোয়া নদীর ওপর নির্মিত ‘ওয়াজেদ মিয়া সেতু’র নতুন নাম হয়েছে ‘কাঁচদহ সেতু’।
পটুয়াখালী-কুয়াকাটা আঞ্চলিক মহাসড়কের আন্ধারমানিক নদীর উপর নির্মিত ‘শেখ কামাল সেতু’র নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘আন্দারমানিক সেতু’।
একই মহাসড়কের সোনাতলা নদীর ওপর নির্মিত ‘শেখ জামাল সেতু’ নতুন করে ‘সোনাতলা সেতু’ নামে পরিচিত হবে।
খাপড়াভাঙ্গা নদীর ওপর নির্মিত ‘শেখ রাসেল সেতু’র নতুন নাম হয়েছে ‘খাপড়াভাঙ্গা সেতু’।
পিরোজপুরের জিয়ানগরে বলেশ্বর নদীর ওপর নির্মিত ‘শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি সেতু’ নাম পরিবর্তন করে ‘ইন্দুরকানি সেতু’ রাখা হয়েছে।
পিরোজপুর জেলার রাজাপুর-নৈকাঠী-বেকুটিয়া-পিরোজপুর জেলা মহাসড়কের বেকুটিয়া পয়েন্টে কঁচা নদীর ওপর নির্মিত ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব ৮ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু’র নতুন নামকরণ হয়েছে ‘বেকুটিয়া সেতু’।
নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগের আওতাধীন ২য় শীতলক্ষ্যা সেতুর নাম পরিবর্তন করে ‘সুলতানা কামাল সেতু’র পরিবর্তে ‘ডেমরা সেতু’ রাখা হয়েছে।
বরিশাল জেলার ‘শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সেতু’ এখন থেকে ‘দপদপিয়া সেতু’ নামে পরিচিত হবে।
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের আওতায় থাকা চারটি মহাসড়ক ও আটটি সেতুর নাম পরিবর্তন করেছে সরকার। সোমবার সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
নতুন নামকরণের তালিকায় ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের যাত্রাবাড়ী ইন্টারসেকশন থেকে মাওয়া পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার এবং পাঁচ্চর থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার জাতীয় মহাসড়ক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। পূর্বের ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়ে’র নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে’।
সিলেট জেলার বিমানবন্দর বাইপাস ইন্টারসেকশন-লালবাগ-সালুটিকর-কোম্পানিগঞ্জ-ভোলাগঞ্জ জাতীয় মহাসড়কও নাম পরিবর্তনের তালিকায় রয়েছে। এটি আগে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়ক’ নামে পরিচিত ছিল।
মাদারীপুর (মোস্তফাপুর) থেকে কাজীরটেক ব্রিজ হয়ে শরীয়তপুর পর্যন্ত ২২২ কিলোমিটার মহাসড়কের বর্তমান ‘শেখ হাসিনা মহাসড়ক’ নাম পরিবর্তন করে ‘কাজীরটেক ব্রিজ শরীয়তপুর মহাসড়ক’ রাখা হয়েছে।
চট্টগ্রাম সড়ক বিভাগের অধীন বড়তাকিয়া (আবুতোরাব)-মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল সংযোগ সড়কটির নাম ‘শেখ হাসিনা সরণি’ পরিবর্তন করে ‘বড়তাকিয়া (আবুতোরাব)-মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল সংযোগ সড়ক’ করা হয়েছে।
সেতুর মধ্যে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার কাঁচদহঘাট এলাকায় করতোয়া নদীর ওপর নির্মিত ‘ওয়াজেদ মিয়া সেতু’র নতুন নাম হয়েছে ‘কাঁচদহ সেতু’।
পটুয়াখালী-কুয়াকাটা আঞ্চলিক মহাসড়কের আন্ধারমানিক নদীর উপর নির্মিত ‘শেখ কামাল সেতু’র নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘আন্দারমানিক সেতু’।
একই মহাসড়কের সোনাতলা নদীর ওপর নির্মিত ‘শেখ জামাল সেতু’ নতুন করে ‘সোনাতলা সেতু’ নামে পরিচিত হবে।
খাপড়াভাঙ্গা নদীর ওপর নির্মিত ‘শেখ রাসেল সেতু’র নতুন নাম হয়েছে ‘খাপড়াভাঙ্গা সেতু’।
পিরোজপুরের জিয়ানগরে বলেশ্বর নদীর ওপর নির্মিত ‘শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি সেতু’ নাম পরিবর্তন করে ‘ইন্দুরকানি সেতু’ রাখা হয়েছে।
পিরোজপুর জেলার রাজাপুর-নৈকাঠী-বেকুটিয়া-পিরোজপুর জেলা মহাসড়কের বেকুটিয়া পয়েন্টে কঁচা নদীর ওপর নির্মিত ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব ৮ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু’র নতুন নামকরণ হয়েছে ‘বেকুটিয়া সেতু’।
নারায়ণগঞ্জ সড়ক বিভাগের আওতাধীন ২য় শীতলক্ষ্যা সেতুর নাম পরিবর্তন করে ‘সুলতানা কামাল সেতু’র পরিবর্তে ‘ডেমরা সেতু’ রাখা হয়েছে।
বরিশাল জেলার ‘শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সেতু’ এখন থেকে ‘দপদপিয়া সেতু’ নামে পরিচিত হবে।