অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনসহ কয়েকটি হলের নাম পরিবর্তনের ঘটনায় তিনি মর্মাহত।
মঙ্গলবার রাজধানীর পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চীন ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে জগদীশ বসুর গল্প শুনেছি। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে জগদীশ চন্দ্র বসু, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্রসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে করা ভবন-স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এটি আমাকে মর্মাহত করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জগদীশ চন্দ্র বসুর নামে করা ভবনের নাম পাল্টানো হবে, এটা কল্পনার বাইরে। আমি আশা করব, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষার্থীরা মিলে এর প্রতিকার করবে। শিক্ষাঙ্গনে অস্থির পরিবেশ তৈরি হোক, তা আমরা চাই না।’
সম্প্রতি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সিন্ডিকেট সভায় কয়েকটি ভবন ও হলের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসনিক ভবনের নাম পরিবর্তন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য গোলাম রহমানের নামে করা হয়।
এছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন হল, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম বিজয় ২৪ হল, সত্যেন্দ্রনাথ বসু একাডেমিক ভবনের নাম একাডেমিক ভবন ১, জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের নাম একাডেমিক ভবন ২, কবি জীবনানন্দ দাশ একাডেমিক ভবনের নাম একাডেমিক ভবন ৩ এবং জয় বাংলা ভবনের নাম একাডেমিক ভবন ৪ করা হয়েছে।
এছাড়া শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ প্রশাসনিক ভবন, শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলীম চৌধুরী চিকিৎসাকেন্দ্র, সুলতানা কামাল জিমনেসিয়াম ও আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. রেজাউল করিম জানিয়েছেন, শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সিন্ডিকেট সভায় এসব নতুন নাম অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনসহ কয়েকটি হলের নাম পরিবর্তনের ঘটনায় তিনি মর্মাহত।
মঙ্গলবার রাজধানীর পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চীন ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে জগদীশ বসুর গল্প শুনেছি। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে জগদীশ চন্দ্র বসু, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্রসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে করা ভবন-স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এটি আমাকে মর্মাহত করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জগদীশ চন্দ্র বসুর নামে করা ভবনের নাম পাল্টানো হবে, এটা কল্পনার বাইরে। আমি আশা করব, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষার্থীরা মিলে এর প্রতিকার করবে। শিক্ষাঙ্গনে অস্থির পরিবেশ তৈরি হোক, তা আমরা চাই না।’
সম্প্রতি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সিন্ডিকেট সভায় কয়েকটি ভবন ও হলের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসনিক ভবনের নাম পরিবর্তন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য গোলাম রহমানের নামে করা হয়।
এছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন হল, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম বিজয় ২৪ হল, সত্যেন্দ্রনাথ বসু একাডেমিক ভবনের নাম একাডেমিক ভবন ১, জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের নাম একাডেমিক ভবন ২, কবি জীবনানন্দ দাশ একাডেমিক ভবনের নাম একাডেমিক ভবন ৩ এবং জয় বাংলা ভবনের নাম একাডেমিক ভবন ৪ করা হয়েছে।
এছাড়া শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ প্রশাসনিক ভবন, শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলীম চৌধুরী চিকিৎসাকেন্দ্র, সুলতানা কামাল জিমনেসিয়াম ও আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. রেজাউল করিম জানিয়েছেন, শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সিন্ডিকেট সভায় এসব নতুন নাম অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।