ছবি: সংগৃহিত
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ১,৪০১ জনকে ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে গেজেট প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আহতদের চিকিৎসা ও শারীরিক অবস্থার ভিত্তিতে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়েছে।
‘ক’ শ্রেণি (অতি গুরুতর আহত): ৪৯৩ জনকে এই ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে, যারা চিকিৎসার পরও সম্পূর্ণ অক্ষম হয়ে পড়েছেন এবং অন্যের সহায়তা ছাড়া চলাফেরা করতে পারেন না। তারা এককালীন ৫ লাখ টাকা সহায়তা পাবেন, যা দুই ধাপে (২০২৪-২৫ অর্থবছরে ২ লাখ এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ৩ লাখ) দেওয়া হবে। পাশাপাশি, তারা মাসিক ২০ হাজার টাকা ভাতা, সরকারি হাসপাতালে আজীবন চিকিৎসা, প্রয়োজনে দেশি-বিদেশি উন্নত চিকিৎসা, কর্মসহায়ক প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন সুবিধা পাবেন।
‘খ’ শ্রেণি (গুরুতর আহত): ৯০৮ জন আহত ব্যক্তি এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন, যারা চিকিৎসার পরও আংশিক অক্ষম এবং স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য অন্যের সহায়তা প্রয়োজন। তারা এককালীন ৩ লাখ টাকা পাবেন, যা দুই ধাপে (২০২৪-২৫ অর্থবছরে ১ লাখ এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ২ লাখ) পরিশোধ করা হবে। এছাড়া, তাদের জন্য মাসিক ১৫ হাজার টাকা ভাতা, কর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ এবং সরকারি বা আধাসরকারি চাকরিতে অগ্রাধিকার সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।
‘গ’ শ্রেণি (সুস্থ হওয়া আহত): চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে ওঠা ১০,৬৪৮ জনকে এই ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে। তারা এককালীন ১ লাখ টাকা সহায়তা পাবেন, মাসিক ১০ হাজার টাকা ভাতা ও পুনর্বাসনের সুবিধা পাবেন। তবে তাদের তালিকা এখনো গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়নি।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত গেজেটে আহতদের মেডিকেল কেইস আইডি, নাম, বাবা-মায়ের নাম ও স্থায়ী ঠিকানা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
তাদের পরিচয়পত্র দেওয়া হবে। সেটি দেখিয়ে তারা সরকারি বিভিন্ন সুবিধা পাবেন।
এর আগে, গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জনের তালিকা প্রকাশ করে সরকার, যাদের পরিবারকে এককালীন ৩০ লাখ টাকা সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি মাসিক ২০ হাজার টাকা ভাতা ও চাকরিতে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
ছবি: সংগৃহিত
শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ১,৪০১ জনকে ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে গেজেট প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আহতদের চিকিৎসা ও শারীরিক অবস্থার ভিত্তিতে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়েছে।
‘ক’ শ্রেণি (অতি গুরুতর আহত): ৪৯৩ জনকে এই ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে, যারা চিকিৎসার পরও সম্পূর্ণ অক্ষম হয়ে পড়েছেন এবং অন্যের সহায়তা ছাড়া চলাফেরা করতে পারেন না। তারা এককালীন ৫ লাখ টাকা সহায়তা পাবেন, যা দুই ধাপে (২০২৪-২৫ অর্থবছরে ২ লাখ এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ৩ লাখ) দেওয়া হবে। পাশাপাশি, তারা মাসিক ২০ হাজার টাকা ভাতা, সরকারি হাসপাতালে আজীবন চিকিৎসা, প্রয়োজনে দেশি-বিদেশি উন্নত চিকিৎসা, কর্মসহায়ক প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন সুবিধা পাবেন।
‘খ’ শ্রেণি (গুরুতর আহত): ৯০৮ জন আহত ব্যক্তি এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন, যারা চিকিৎসার পরও আংশিক অক্ষম এবং স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য অন্যের সহায়তা প্রয়োজন। তারা এককালীন ৩ লাখ টাকা পাবেন, যা দুই ধাপে (২০২৪-২৫ অর্থবছরে ১ লাখ এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ২ লাখ) পরিশোধ করা হবে। এছাড়া, তাদের জন্য মাসিক ১৫ হাজার টাকা ভাতা, কর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ এবং সরকারি বা আধাসরকারি চাকরিতে অগ্রাধিকার সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।
‘গ’ শ্রেণি (সুস্থ হওয়া আহত): চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে ওঠা ১০,৬৪৮ জনকে এই ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে। তারা এককালীন ১ লাখ টাকা সহায়তা পাবেন, মাসিক ১০ হাজার টাকা ভাতা ও পুনর্বাসনের সুবিধা পাবেন। তবে তাদের তালিকা এখনো গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়নি।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত গেজেটে আহতদের মেডিকেল কেইস আইডি, নাম, বাবা-মায়ের নাম ও স্থায়ী ঠিকানা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
তাদের পরিচয়পত্র দেওয়া হবে। সেটি দেখিয়ে তারা সরকারি বিভিন্ন সুবিধা পাবেন।
এর আগে, গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জনের তালিকা প্রকাশ করে সরকার, যাদের পরিবারকে এককালীন ৩০ লাখ টাকা সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি মাসিক ২০ হাজার টাকা ভাতা ও চাকরিতে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।