ঢাকার আশপাশের এলাকা, বিশেষ করে টঙ্গী, বসিলা, কেরানীগঞ্জ এবং মুন্সীগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে, কোস্ট গার্ড, বিজিবি, এবং আনসার সদস্যদের জন্য মোটরসাইকেল কেনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, যাতে তারা অলিগলিতে টহল দিয়ে দ্রুত অপরাধীদের ধরতে পারে।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশে চলমান বিশেষ অপারেশন ‘ডেভিল হান্ট’–এ পুলিশ ছাড়াও সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, আনসার, এবং কোস্ট গার্ড সদস্যরা অংশগ্রহণ করছে। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ‘ডেভিল হান্ট’ শব্দটি ব্যবহার না করে এই বিশেষ অভিযানের উদ্দেশ্য হিসেবে চিহ্নিত অপরাধী, সন্ত্রাসী, মাদক এবং চোরাকারবারীদের ধরার কথা জানিয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, রাজধানী ঢাকাসহ অন্যান্য এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে, এবং সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য নিয়মিত মনিটরিং চালানো হচ্ছে। এর মধ্যে, বিশেষ করে টঙ্গী, বসিলা, কেরানীগঞ্জ এবং মুন্সীগঞ্জ এলাকায় টহল বাড়ানো এবং স্থানীয় অলিগলিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য মোটরসাইকেল ক্রয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
এছাড়া, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যার মধ্যে রয়েছে:
পুলিশ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ এবং পাবলিক প্রসিকিউটরদের অংশগ্রহণে মানবাধিকার এবং পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়ে সারাদেশে ওয়ার্কশপ আয়োজন।
পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনীর মনোবল বাড়ানো এবং নিয়মিত পেট্রোলিং।
রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে চেকপোস্ট এবং টহল সংখ্যা বাড়ানো।
অপরাধপ্রবণ এলাকায় যৌথবাহিনী নিয়ে পরিচালিত বিশেষ অভিযান এবং ছিনতাইকারী, ডাকাত, কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে কম্বাইন্ড অভিযান।
মিথ্যা তথ্য ও গুজবের বিপরীতে সঠিক তথ্য প্রচারে পদক্ষেপ।
থানাভিত্তিক সন্ত্রাসী তালিকা হালনাগাদ ও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ঢাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কার্যকর উন্নয়ন এবং শহীদ পরিবারের মামলাগুলো গুরুত্ব সহকারে মনিটর করা হচ্ছে। পাশাপাশি, দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিভিন্ন ঘটনায় সরকার কঠোর মনিটরিং এবং পদক্ষেপ গ্রহণ অব্যাহত রেখেছে।
রোববার, ০২ মার্চ ২০২৫
ঢাকার আশপাশের এলাকা, বিশেষ করে টঙ্গী, বসিলা, কেরানীগঞ্জ এবং মুন্সীগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে, কোস্ট গার্ড, বিজিবি, এবং আনসার সদস্যদের জন্য মোটরসাইকেল কেনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, যাতে তারা অলিগলিতে টহল দিয়ে দ্রুত অপরাধীদের ধরতে পারে।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশে চলমান বিশেষ অপারেশন ‘ডেভিল হান্ট’–এ পুলিশ ছাড়াও সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, আনসার, এবং কোস্ট গার্ড সদস্যরা অংশগ্রহণ করছে। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ‘ডেভিল হান্ট’ শব্দটি ব্যবহার না করে এই বিশেষ অভিযানের উদ্দেশ্য হিসেবে চিহ্নিত অপরাধী, সন্ত্রাসী, মাদক এবং চোরাকারবারীদের ধরার কথা জানিয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, রাজধানী ঢাকাসহ অন্যান্য এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে, এবং সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য নিয়মিত মনিটরিং চালানো হচ্ছে। এর মধ্যে, বিশেষ করে টঙ্গী, বসিলা, কেরানীগঞ্জ এবং মুন্সীগঞ্জ এলাকায় টহল বাড়ানো এবং স্থানীয় অলিগলিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য মোটরসাইকেল ক্রয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
এছাড়া, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যার মধ্যে রয়েছে:
পুলিশ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ এবং পাবলিক প্রসিকিউটরদের অংশগ্রহণে মানবাধিকার এবং পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়ে সারাদেশে ওয়ার্কশপ আয়োজন।
পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনীর মনোবল বাড়ানো এবং নিয়মিত পেট্রোলিং।
রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে চেকপোস্ট এবং টহল সংখ্যা বাড়ানো।
অপরাধপ্রবণ এলাকায় যৌথবাহিনী নিয়ে পরিচালিত বিশেষ অভিযান এবং ছিনতাইকারী, ডাকাত, কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে কম্বাইন্ড অভিযান।
মিথ্যা তথ্য ও গুজবের বিপরীতে সঠিক তথ্য প্রচারে পদক্ষেপ।
থানাভিত্তিক সন্ত্রাসী তালিকা হালনাগাদ ও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ঢাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কার্যকর উন্নয়ন এবং শহীদ পরিবারের মামলাগুলো গুরুত্ব সহকারে মনিটর করা হচ্ছে। পাশাপাশি, দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিভিন্ন ঘটনায় সরকার কঠোর মনিটরিং এবং পদক্ষেপ গ্রহণ অব্যাহত রেখেছে।