ঈদকে সামনে রেখে যাত্রীদের নিরাপত্তায় প্রতিটি মেট্রোরেলের ভিতরেও এমআরটি পুলিশ দায়িত্ব পালন শুরু করেছে। প্রতিটি ট্রেনে ২ জন পুলিশ সদস্য ট্রেনে টহল দিচ্ছেন। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত তারা নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবেন। এমআরটি পুলিশের ডিআইজি সিদ্দিকী তানজিলুর রহমান মঙ্গলবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এমআরটি পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) নির্দেশে মেট্রোরেলের ভিতরে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ট্রেনের ভিতরে প্রচণ্ড ভিড় হয়। তা নিয়ন্ত্রণ ও যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি যাতে না হয় তার জন্য নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
ট্রেনের ভিতরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরা দেখবেন কোথাও কোনো সমস্যা হচ্ছে কিনা। যখন যার ডিউটি থাকবে তারা ট্রেনে দায়িত্ব পালন করবেন। পুলিশের সঙ্গে একজন করে আনসার সদস্য থাকতে পারে।
মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের একজন কর্মকর্তা সাংবাদিকদেরকে জানান, সামনে রোজার ঈদ। এই সময় যাত্রীরা যেন নিরাপদে ট্রেনের ভিতর চলাচল করতে পারে তার জন্য পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। আপাতত তারা দায়িত্ব পালন করবে।
উল্লেখ্য উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেলের ১৬টি স্টেশনের এখন সবগুলো খুলে দেয়া হয়েছে।
মেট্রোরেলের নিরাপত্তায় ২০২৩ সালের ২৪ মে ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট বা এমআরটি পুলিশ গঠনের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দেয়া হয়। এরপর ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে মেট্রোরেল স্ট্রেশন ও স্থাপনার নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন শুরু করে পুলিশ।
পুুলিশ সদরদপ্তর থেকে এমআরটি পুলিশের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। আর নিরাপত্তায় স্ট্রেশনে কন্ট্রোল রুম রয়েছে। সেখানে জরুরি যোগাযোগ করার জন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে।
কয়েকজন যাত্রী জানান, সম্প্রতি মেট্রোরেলে যাত্রীর সংখ্যা বেড়ে গেছে। এমনকি বন্ধের দিনও অতিরিক্ত যাত্রী হয়। প্রায় সময় ভিতরে দাঁড়ানো কষ্টকর। এরপরও কম সময়ে যানজট মুক্ত ভাবে গন্তব্যে পৌছতে অনেকেই ব্যক্তিগত গাড়ি রেখেও মেট্রোরেলে চলাচল করছে।
অভিযোগ রয়েছে, মেট্রোরেল স্টেশন কেন্দ্রিক নিচে ফুটপাটে দোকান বসানোর কারণে যাত্রীদের স্টেশনে উঠানামা প্রচ- কষ্টকর হয়ে পড়েছে। উঠতে নামতে শিশুসহ নারী যাত্রীদের বেশি কষ্ট হচ্ছে। কারণ উঠার সিড়ির পার্শ্বে ফুটপাটে বসানো হয়েছে নানা উপকরণের দোকান।
আবার অনেক যাত্রী রাতে মেট্রোরেলের সময় আরও বাড়ানোর দাবি করছেন। গণমাধ্যম কর্মীসহ বিভিন্ন প্রাইভেট অফিসে যারা রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত অফিস করেন। তাদের দাবি রাতে মেট্রোরেল চলাচলের সময় আরও বাড়ানো হোক। এতে বহু যাত্রী উপকৃত হবে এবং নিরাপদে কম সময়ের মধ্যে তারা বাসায় ফিরতে পারবে বলে মন্তব্য করেন।
মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫
ঈদকে সামনে রেখে যাত্রীদের নিরাপত্তায় প্রতিটি মেট্রোরেলের ভিতরেও এমআরটি পুলিশ দায়িত্ব পালন শুরু করেছে। প্রতিটি ট্রেনে ২ জন পুলিশ সদস্য ট্রেনে টহল দিচ্ছেন। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত তারা নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবেন। এমআরটি পুলিশের ডিআইজি সিদ্দিকী তানজিলুর রহমান মঙ্গলবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এমআরটি পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) নির্দেশে মেট্রোরেলের ভিতরে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ট্রেনের ভিতরে প্রচণ্ড ভিড় হয়। তা নিয়ন্ত্রণ ও যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি যাতে না হয় তার জন্য নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
ট্রেনের ভিতরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরা দেখবেন কোথাও কোনো সমস্যা হচ্ছে কিনা। যখন যার ডিউটি থাকবে তারা ট্রেনে দায়িত্ব পালন করবেন। পুলিশের সঙ্গে একজন করে আনসার সদস্য থাকতে পারে।
মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের একজন কর্মকর্তা সাংবাদিকদেরকে জানান, সামনে রোজার ঈদ। এই সময় যাত্রীরা যেন নিরাপদে ট্রেনের ভিতর চলাচল করতে পারে তার জন্য পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। আপাতত তারা দায়িত্ব পালন করবে।
উল্লেখ্য উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেলের ১৬টি স্টেশনের এখন সবগুলো খুলে দেয়া হয়েছে।
মেট্রোরেলের নিরাপত্তায় ২০২৩ সালের ২৪ মে ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট বা এমআরটি পুলিশ গঠনের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দেয়া হয়। এরপর ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে মেট্রোরেল স্ট্রেশন ও স্থাপনার নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন শুরু করে পুলিশ।
পুুলিশ সদরদপ্তর থেকে এমআরটি পুলিশের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। আর নিরাপত্তায় স্ট্রেশনে কন্ট্রোল রুম রয়েছে। সেখানে জরুরি যোগাযোগ করার জন্য হটলাইন চালু করা হয়েছে।
কয়েকজন যাত্রী জানান, সম্প্রতি মেট্রোরেলে যাত্রীর সংখ্যা বেড়ে গেছে। এমনকি বন্ধের দিনও অতিরিক্ত যাত্রী হয়। প্রায় সময় ভিতরে দাঁড়ানো কষ্টকর। এরপরও কম সময়ে যানজট মুক্ত ভাবে গন্তব্যে পৌছতে অনেকেই ব্যক্তিগত গাড়ি রেখেও মেট্রোরেলে চলাচল করছে।
অভিযোগ রয়েছে, মেট্রোরেল স্টেশন কেন্দ্রিক নিচে ফুটপাটে দোকান বসানোর কারণে যাত্রীদের স্টেশনে উঠানামা প্রচ- কষ্টকর হয়ে পড়েছে। উঠতে নামতে শিশুসহ নারী যাত্রীদের বেশি কষ্ট হচ্ছে। কারণ উঠার সিড়ির পার্শ্বে ফুটপাটে বসানো হয়েছে নানা উপকরণের দোকান।
আবার অনেক যাত্রী রাতে মেট্রোরেলের সময় আরও বাড়ানোর দাবি করছেন। গণমাধ্যম কর্মীসহ বিভিন্ন প্রাইভেট অফিসে যারা রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত অফিস করেন। তাদের দাবি রাতে মেট্রোরেল চলাচলের সময় আরও বাড়ানো হোক। এতে বহু যাত্রী উপকৃত হবে এবং নিরাপদে কম সময়ের মধ্যে তারা বাসায় ফিরতে পারবে বলে মন্তব্য করেন।