জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের জন্য সরকারি হাই স্কুলে ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটার সংরক্ষণের আদেশ বাতিল করে নতুন আদেশ জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন আদেশে প্রতিটি শ্রেণীতে নির্ধারিত আসনের অতিরিক্ত একজন করে ভর্তির জন্য আসন সংরক্ষণ রাখার কথা বলা হয়েছে।
আগের আদেশ বাতিল করে ৩ মার্চ নতুন আদেশ জারি করা হয়। মঙ্গলবার আদেশটি প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
উপসচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার স্বাক্ষরিত নতুন আদেশ অনুযায়ী, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সরকারি স্কুলের ভর্তিতে লটারির জন্য নির্ধারিত আসন সংখ্যার অতিরিক্ত প্রতি শ্রেণীতে একজন করে ভর্তির জন্য আসন সংরক্ষিত থাকবে।’ এ আদেশ কেবলমাত্র ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রযোজ্য হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।
আদেশে বলা হয়েছে, আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের আসন নির্ধারণের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্র বা গেজেটের সত্যায়িত কপি আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে এবং ভর্তির সময় মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে।
এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ইস্যুকৃত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের গেজেট যথাযথভাবে যাচাই করে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।
অভ্যুত্থানে আহত বা শহীদ পরিবারের সদস্যদের পাওয়া না গেলে মেধা তালিকা থেকে ওই আসনে ভর্তি করতে হবে। কোনো অবস্থায় আসন শূন্য রাখা যাবে না।
গত ২০ ফেব্রুয়ারি এক আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে ভর্তিতে মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলে-মেয়েদের পাশাপাশি অভ্যুত্থানে আহত ও নিহত পরিবারের সদস্যদের জন্য মোট আসনের ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। ওই আদেশটি বাতিল করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের জন্য সরকারি হাই স্কুলে ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটার সংরক্ষণের আদেশ বাতিল করে নতুন আদেশ জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন আদেশে প্রতিটি শ্রেণীতে নির্ধারিত আসনের অতিরিক্ত একজন করে ভর্তির জন্য আসন সংরক্ষণ রাখার কথা বলা হয়েছে।
আগের আদেশ বাতিল করে ৩ মার্চ নতুন আদেশ জারি করা হয়। মঙ্গলবার আদেশটি প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
উপসচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার স্বাক্ষরিত নতুন আদেশ অনুযায়ী, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সরকারি স্কুলের ভর্তিতে লটারির জন্য নির্ধারিত আসন সংখ্যার অতিরিক্ত প্রতি শ্রেণীতে একজন করে ভর্তির জন্য আসন সংরক্ষিত থাকবে।’ এ আদেশ কেবলমাত্র ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রযোজ্য হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।
আদেশে বলা হয়েছে, আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের আসন নির্ধারণের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্র বা গেজেটের সত্যায়িত কপি আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে এবং ভর্তির সময় মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে।
এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ইস্যুকৃত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের গেজেট যথাযথভাবে যাচাই করে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।
অভ্যুত্থানে আহত বা শহীদ পরিবারের সদস্যদের পাওয়া না গেলে মেধা তালিকা থেকে ওই আসনে ভর্তি করতে হবে। কোনো অবস্থায় আসন শূন্য রাখা যাবে না।
গত ২০ ফেব্রুয়ারি এক আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে ভর্তিতে মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলে-মেয়েদের পাশাপাশি অভ্যুত্থানে আহত ও নিহত পরিবারের সদস্যদের জন্য মোট আসনের ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। ওই আদেশটি বাতিল করা হয়েছে।