জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য আটজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে মনোনীত করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার সরকারের একটি উচ্চ পর্যায়ের সূত্র এই তথ্য জানিয়েছে।
শিগগিরই আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কারপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হবে বলে সূত্রটি জানিয়েছে। এ বছর স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানী, বিশিষ্ট বিজ্ঞানী অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম, ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ, লেখক ও বুদ্ধিজীবী বদরুদ্দীন উমর, কবি আল মাহমুদ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অন্যতম নকশাকার ভাস্কর নভেরা আহমেদ, পপসম্রাট আজম খান এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ।
এম এ জি ওসমানী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে তার নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন একজন বিজ্ঞানী, যিনি জ্যোতির্বিজ্ঞান ও গণিতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য বিমোচন ও শিক্ষা উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন। তার প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে সামাজিক উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
লেখক ও বুদ্ধিজীবী বদরুদ্দীন উমর তার রাজনৈতিক বিশ্লেষণ ও সাহিত্যকর্মের জন্য পরিচিত। কবি আল মাহমুদ আধুনিক বাংলা কবিতার অন্যতম প্রধান কবি, যিনি তার কবিতায় গ্রামীণ জীবন, প্রেম ও দেশপ্রেমকে তুলে ধরেছেন।
ভাস্কর নভেরা আহমেদ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অন্যতম নকশাকার ছিলেন। ভাস্কর্যশিল্পে তার অনন্য অবদান রয়েছে।
সংগীতাঙ্গনে বিপ্লব সাধন করা পপসম্রাট আজম খান স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশে ব্যান্ড সংগীতের প্রবর্তক হিসেবে পরিচিত। তার গান তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।
আবরার ফাহাদ ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী। ২০১৯ সালের অক্টোবরে এক নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন তিনি। বর্তমানে নিষিদ্ধ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের হাতে তার মৃত্যু বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে আলোড়ন তোলে।
স্বাধীনতা পুরস্কার দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা, যা প্রতি বছর জাতীয় পর্যায়ে অসামান্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করা হয়।
বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য আটজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে মনোনীত করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার সরকারের একটি উচ্চ পর্যায়ের সূত্র এই তথ্য জানিয়েছে।
শিগগিরই আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কারপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হবে বলে সূত্রটি জানিয়েছে। এ বছর স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানী, বিশিষ্ট বিজ্ঞানী অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম, ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ, লেখক ও বুদ্ধিজীবী বদরুদ্দীন উমর, কবি আল মাহমুদ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অন্যতম নকশাকার ভাস্কর নভেরা আহমেদ, পপসম্রাট আজম খান এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ।
এম এ জি ওসমানী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে তার নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন একজন বিজ্ঞানী, যিনি জ্যোতির্বিজ্ঞান ও গণিতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য বিমোচন ও শিক্ষা উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন। তার প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে সামাজিক উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
লেখক ও বুদ্ধিজীবী বদরুদ্দীন উমর তার রাজনৈতিক বিশ্লেষণ ও সাহিত্যকর্মের জন্য পরিচিত। কবি আল মাহমুদ আধুনিক বাংলা কবিতার অন্যতম প্রধান কবি, যিনি তার কবিতায় গ্রামীণ জীবন, প্রেম ও দেশপ্রেমকে তুলে ধরেছেন।
ভাস্কর নভেরা আহমেদ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অন্যতম নকশাকার ছিলেন। ভাস্কর্যশিল্পে তার অনন্য অবদান রয়েছে।
সংগীতাঙ্গনে বিপ্লব সাধন করা পপসম্রাট আজম খান স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশে ব্যান্ড সংগীতের প্রবর্তক হিসেবে পরিচিত। তার গান তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।
আবরার ফাহাদ ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী। ২০১৯ সালের অক্টোবরে এক নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন তিনি। বর্তমানে নিষিদ্ধ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের হাতে তার মৃত্যু বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে আলোড়ন তোলে।
স্বাধীনতা পুরস্কার দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা, যা প্রতি বছর জাতীয় পর্যায়ে অসামান্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করা হয়।