জাতীয় পর্যায়ে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর লেখক ও বুদ্ধিজীবী বদরুদ্দীন উমরসহ আট বিশিষ্টজনকে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছে সরকার। তবে বদরুদ্দীন উমর জানিয়েছেন, তিনি এই পুরস্কার গ্রহণ করবেন না।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বদরুদ্দীন উমর বলেন, ‘১৯৭৩ সাল থেকে আমাকে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা থেকে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। আমি সেগুলোর কোনোটি গ্রহণ করিনি। এখন বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ। কিন্তু এই পুরস্কার গ্রহণ করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।’
তাঁর বিবৃতিটি গণমাধ্যমে পাঠিয়েছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সম্পাদক ফয়জুল হাকিম।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আগামী সপ্তাহে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করা হবে। তবে সরকারের উচ্চপর্যায়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, ২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের মধ্যে রয়েছেন—মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানী, বিজ্ঞানী অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম, ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ, কবি আল মাহমুদ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অন্যতম নকশাকার নভেরা আহমেদ, পপসম্রাট আজম খান ও আবরার ফাহাদ। বদরুদ্দীন উমর ছাড়া বাকি সবাই মরণোত্তরভাবে এই পুরস্কার পাচ্ছেন।
বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতিবছর স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে এই পুরস্কার দিয়ে আসছে। পুরস্কারপ্রাপ্তরা পাঁচ লাখ টাকা, স্বর্ণপদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র পান।
বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫
জাতীয় পর্যায়ে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর লেখক ও বুদ্ধিজীবী বদরুদ্দীন উমরসহ আট বিশিষ্টজনকে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছে সরকার। তবে বদরুদ্দীন উমর জানিয়েছেন, তিনি এই পুরস্কার গ্রহণ করবেন না।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বদরুদ্দীন উমর বলেন, ‘১৯৭৩ সাল থেকে আমাকে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা থেকে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। আমি সেগুলোর কোনোটি গ্রহণ করিনি। এখন বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ। কিন্তু এই পুরস্কার গ্রহণ করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।’
তাঁর বিবৃতিটি গণমাধ্যমে পাঠিয়েছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সম্পাদক ফয়জুল হাকিম।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আগামী সপ্তাহে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করা হবে। তবে সরকারের উচ্চপর্যায়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, ২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের মধ্যে রয়েছেন—মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানী, বিজ্ঞানী অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম, ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ, কবি আল মাহমুদ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অন্যতম নকশাকার নভেরা আহমেদ, পপসম্রাট আজম খান ও আবরার ফাহাদ। বদরুদ্দীন উমর ছাড়া বাকি সবাই মরণোত্তরভাবে এই পুরস্কার পাচ্ছেন।
বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতিবছর স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে এই পুরস্কার দিয়ে আসছে। পুরস্কারপ্রাপ্তরা পাঁচ লাখ টাকা, স্বর্ণপদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র পান।