alt

জাতীয়

খাদ্যে ‘খরচ কমার’ তথ্য দিলো বিবিএস, জানালো মূল্যস্ফীতি ২২ মাসে ‘সর্বনিম্ন’

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫

ফেব্রুয়ারি মাসে শহর ও গ্রাম সব জায়গায় ‘খরচ কমার’ তথ্য দিয়েছে সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। সংস্থাটি বলছে, ফেব্রুয়ারি মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ যা গত ২২ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। সবশেষ ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, সার্বিক মূল্যস্ফীতি মাসের ব্যবধানে এতটা কমে যাওয়ার কারণ নিম্নমুখী ‘খাদ্য মূল্যস্ফীতি’।

পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সবশেষ ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। এরপর থেকেই চড়তে থাকা মূল্যস্ফীতি আন্দোলনের মাস গত জুলাইয়ে দাঁড়িয়েছিল ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে। এক মাস আগেও, অর্থাৎ জানুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। সে হিসাবে মাসের ব্যবধানে কমল শূন্য দশমিক ৬২ শতাংশ পয়েন্ট।

বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হালনাগাদ তথ্যে দেখা যায়, বছরের শুরুর মাস জানুয়ারিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার চার মাস পর এক অঙ্কের ঘরে নেমে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ হয়েছিল। ফেব্রুয়ারিতে এসে তা আরও কমে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। এর অর্থ হল, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে পণ্য বা সেবা ১০০ টাকায় মিলেছে তা ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে কিনতে ব্যয় করতে হয়েছে ১০৯ টাকা ৩২ পয়সা।

পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, সার্বিক মূল্যস্ফীতি মাসের ব্যবধানে এতটা কমে যাওয়ার কারণ নিম্নমুখী খাদ্য মূল্যস্ফীতি। শহর ও গ্রামে একই চিত্র মিলেছে। ফেব্রুয়ারিতে এসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ২৪ শতাংশে যা জানুয়ারিতেও ছিল ১০ দশমিক ৭২ শতাংশ। উল্টো খাদ্যবহির্ভূত খাতে ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়ে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ। এক মাস আগেও যা ছিল ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। খাদ্যের দাম বড় রকমের কমার তথ্য মেলে শহরের খাদ্য খাতের মূল্যস্ফীতিতে।

এতে দেখা যায়, ফেব্রুয়ারিতে শহরের খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশে। জানুয়ারিতে যা ছিল ১০ দশমিক ৯৫ শতাংশ। অর্থাৎ এক মাসে মূল্যস্ফীতি কমল ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ পয়েন্ট। অন্যদিকে গ্রামের খাদ্য মূল্যস্ফীতি ফেব্রুয়ারিতে ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ পয়েন্ট কমে ৯ দশমিক ১৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। জানুয়ারিতে যা ছিল ১০ দশমিক ৬১ শতাংশ।

গ্রামে এর মধ্যে দশমিক ১২ শতাংশ পয়েন্ট খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ফেব্রুয়ারিতে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ। জানুয়ারিতে যা ছিল ৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ। শহরে খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে দশমিক ২ শতাংশ পয়েন্ট। ফেব্রুয়ারিতে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ২৭ শতাংশ। বছরের প্রথম মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ।

নানা কারণে বাড়তে থাকা মূল্যস্ফীতি চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাইয়ে গিয়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে ঠেকে যা অগাস্টে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে

নেমেছিল। সেপ্টেম্বরে তা আরও কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশে দাঁড়ায়। এরপর ২ দশমিক ০৭ শতাংশ পয়েন্ট বেড়ে অক্টোবরে দাঁড়ায় ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশে। পরের মাসে দশমিক ৫১ শতাংশ পয়েন্ট আরও বেড়ে যাওয়ায় কষ্ট বেড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষের।

নভেম্বরের তুলনায় ডিসেম্বরে সামান্য কমলেও দুই অঙ্কের মূল্যস্ফীতি নিয়েই ২০২৪ শেষ করেছিল বাংলাদেশ। ডিসেম্বরের তুলনায় জানুয়ারিতে এই সূচক আরও কিছুটা কমেছে, তবে আগের বছরের জানুয়ারির চেয়ে মূল্যস্ফীতির হার বেশিই রয়ে যায়।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য করার পর দেশ হাল ধরে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেয়ার পরপরই মুহাম্মদ ইউনূস মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলেন। মুদ্রা সরবরাহে লাগাম দিতে বারবার সুদের হার বাড়ানো হয়। কিন্তু সরকার মূল্যস্ফীতির নিম্নমুখিতার তথ্য দিলেও নিত্যপণ্যের বাজারে সে অর্থে এখনও সুফল মেলেনি।

রোহিঙ্গাদের খাবারে বরাদ্দ অর্ধেকের বেশি কমানোর পরিকল্পনা জাতিসংঘের

ছবি

ইফতারে বেঁচে যাওয়া কমলা খাওয়ায় মাদ্রাসার ছাত্রকে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন

সাতকানিয়ায় গণপিটুনি: উদ্ধার হওয়া অস্ত্রটি সিএমপি’র কোতোয়ালী থানার

রাষ্ট্রীয় নির্দেশিকায় বিচার বিভাগকে ‘অসম্মান’, স্বরাষ্ট্র সচিবকে তলব

এবার আটজন স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত

‘টাকার প্রলোভনে’ অনেকেই গণঅধিকার থেকে এনসিপিতে, অভিযোগ নুরুলের

নিষিদ্ধ হিযবুত তাহরীর সমাবেশ করলে ব্যবস্থা: ডিএমপি

ছবি

বিয়াম ভবনে আগুন নাশকতা, না দুর্ঘটনা?

ছবি

রংপুরে চীফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম, রাঘব বোয়ালদের ধরবো, প্রতিষ্ঠান নয় ব্যক্তির বিচার হবে

অর্থপাচার মামলায় আপিলে খালাস তারেক ও মামুন

অন্তর্বর্তী সরকার তথ্য কমিশন কার্যকর করতে ‘উদাসীন’

ছবি

পোশাক নিয়ে ঢাবি ছাত্রীকে হেনস্তা: জামিনে মুক্ত যুবককে ফুল দিয়ে বরণ

ছবি

অস্থিতিশীলতার কারণে এ বছর নির্বাচন কঠিন হতে পারে : নাহিদ

কার্যালয়ে ফিরেছেন বিএসইসির চেয়ারম্যান, পদত্যাগ না করার সিদ্ধান্ত

ছবি

বাহিনী দিয়ে সব সময় ‘মব নিয়ন্ত্রণ করা যায় না’ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ভোট করবে কিনা, সিদ্ধান্ত আওয়ামী লীগকেই নিতে হবে: মুহাম্মদ ইউনূস

ছবি

স্বাধীনতা পুরস্কার নিতে অস্বীকৃতি জানালেন বদরুদ্দীন উমর

ছবি

সংলাপ শেষে রাজনৈতিক দলগুলোর জুলাই সনদ স্বাক্ষরের ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার

ছবি

মব নিয়ন্ত্রণে বাহিনীই যথেষ্ট নয়, সচেতনতা জরুরি—স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি

ঢাবি ছাত্রীকে হেনস্তার অভিযোগে গ্রেপ্তার যুবক জামিনে মুক্ত, ফুল দিয়ে বরণ

ছবি

চীন সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস

ছবি

স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৫: মনোনীত ৮ জন

ছবি

হিযবুত তাহরীর সভা-সমাবেশ করলে আইনি ব্যবস্থা নেবে পুলিশ : ডিএমপি

ছবি

এনআইডি সেবা ইসির অধীনে রাখার দাবিতে অবস্থান, কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

ছবি

বিচার বিভাগের মর্যাদা লঙ্ঘনের অভিযোগে স্বরাষ্ট্র সচিবকে তলব

ছবি

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে সিদ্ধান্ত তাদেরই: বিবিসিকে মুহাম্মদ ইউনূস

ছবি

জাতিসংঘের প্রতিবেদন: বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন, জড়িত নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো

শাহজালালে যাত্রীর ব্যাগ থেকে ২৫ লাখ টাকার ইউরো ও পাউন্ড জব্দ

সাইফুজ্জামান চৌধুরীর ৩৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

ছবি

বাংলা সাহিত্যের গভীরতা শিখিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ : চীনা অধ্যাপক দং ইউছেন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন ও ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ৪টি ভাতা বাড়ানোর কথা জানালেন বিদায়ী শিক্ষা উপদেষ্টা

ছবি

বিএসআরএম স্টিল মিলে ৬ মাসে ২৩ বার চুরি

ছবি

পরীক্ষা এগিয়ে আনার দাবিতে বিএমডিসি ভবনের সামনে ছাত্রদের অবস্থান

বসুন্ধরায় দুই ইরানি নাগরিককে মারধরে মামলা, গ্রেপ্তার ২

‘মামলা তো ডজনখানেক গড়াচ্ছে, আমাকে ফাঁসাতে একটা হত্যা মামলাই যথেষ্ট’, আদালতে ফারজানা রূপা

tab

জাতীয়

খাদ্যে ‘খরচ কমার’ তথ্য দিলো বিবিএস, জানালো মূল্যস্ফীতি ২২ মাসে ‘সর্বনিম্ন’

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫

ফেব্রুয়ারি মাসে শহর ও গ্রাম সব জায়গায় ‘খরচ কমার’ তথ্য দিয়েছে সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। সংস্থাটি বলছে, ফেব্রুয়ারি মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ যা গত ২২ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। সবশেষ ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, সার্বিক মূল্যস্ফীতি মাসের ব্যবধানে এতটা কমে যাওয়ার কারণ নিম্নমুখী ‘খাদ্য মূল্যস্ফীতি’।

পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সবশেষ ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। এরপর থেকেই চড়তে থাকা মূল্যস্ফীতি আন্দোলনের মাস গত জুলাইয়ে দাঁড়িয়েছিল ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে। এক মাস আগেও, অর্থাৎ জানুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। সে হিসাবে মাসের ব্যবধানে কমল শূন্য দশমিক ৬২ শতাংশ পয়েন্ট।

বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হালনাগাদ তথ্যে দেখা যায়, বছরের শুরুর মাস জানুয়ারিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার চার মাস পর এক অঙ্কের ঘরে নেমে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ হয়েছিল। ফেব্রুয়ারিতে এসে তা আরও কমে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। এর অর্থ হল, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে পণ্য বা সেবা ১০০ টাকায় মিলেছে তা ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে কিনতে ব্যয় করতে হয়েছে ১০৯ টাকা ৩২ পয়সা।

পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, সার্বিক মূল্যস্ফীতি মাসের ব্যবধানে এতটা কমে যাওয়ার কারণ নিম্নমুখী খাদ্য মূল্যস্ফীতি। শহর ও গ্রামে একই চিত্র মিলেছে। ফেব্রুয়ারিতে এসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ২৪ শতাংশে যা জানুয়ারিতেও ছিল ১০ দশমিক ৭২ শতাংশ। উল্টো খাদ্যবহির্ভূত খাতে ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়ে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ। এক মাস আগেও যা ছিল ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। খাদ্যের দাম বড় রকমের কমার তথ্য মেলে শহরের খাদ্য খাতের মূল্যস্ফীতিতে।

এতে দেখা যায়, ফেব্রুয়ারিতে শহরের খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশে। জানুয়ারিতে যা ছিল ১০ দশমিক ৯৫ শতাংশ। অর্থাৎ এক মাসে মূল্যস্ফীতি কমল ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ পয়েন্ট। অন্যদিকে গ্রামের খাদ্য মূল্যস্ফীতি ফেব্রুয়ারিতে ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ পয়েন্ট কমে ৯ দশমিক ১৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। জানুয়ারিতে যা ছিল ১০ দশমিক ৬১ শতাংশ।

গ্রামে এর মধ্যে দশমিক ১২ শতাংশ পয়েন্ট খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ফেব্রুয়ারিতে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ। জানুয়ারিতে যা ছিল ৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ। শহরে খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে দশমিক ২ শতাংশ পয়েন্ট। ফেব্রুয়ারিতে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ২৭ শতাংশ। বছরের প্রথম মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ।

নানা কারণে বাড়তে থাকা মূল্যস্ফীতি চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাইয়ে গিয়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে ঠেকে যা অগাস্টে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে

নেমেছিল। সেপ্টেম্বরে তা আরও কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশে দাঁড়ায়। এরপর ২ দশমিক ০৭ শতাংশ পয়েন্ট বেড়ে অক্টোবরে দাঁড়ায় ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশে। পরের মাসে দশমিক ৫১ শতাংশ পয়েন্ট আরও বেড়ে যাওয়ায় কষ্ট বেড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষের।

নভেম্বরের তুলনায় ডিসেম্বরে সামান্য কমলেও দুই অঙ্কের মূল্যস্ফীতি নিয়েই ২০২৪ শেষ করেছিল বাংলাদেশ। ডিসেম্বরের তুলনায় জানুয়ারিতে এই সূচক আরও কিছুটা কমেছে, তবে আগের বছরের জানুয়ারির চেয়ে মূল্যস্ফীতির হার বেশিই রয়ে যায়।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য করার পর দেশ হাল ধরে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেয়ার পরপরই মুহাম্মদ ইউনূস মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলেন। মুদ্রা সরবরাহে লাগাম দিতে বারবার সুদের হার বাড়ানো হয়। কিন্তু সরকার মূল্যস্ফীতির নিম্নমুখিতার তথ্য দিলেও নিত্যপণ্যের বাজারে সে অর্থে এখনও সুফল মেলেনি।

back to top