আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চীফ প্রসিকিউটর মো: তাজুল ইসলাম বলেছেন, জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ আমাদের বীর সন্তানদের উপরে যে পৈশাচিক আক্রমণ চালানো হয়েছে , যারা এর আর্কিটেক্ট ছিল, যারা মাস্টারমাইন্ড, গ্রাউন্ড লেভেলে যারা আইন লঙ্ঘন করে অতি উৎসাহী হয়ে শুধুমাত্র শেখ হাসিনা বা ঊর্ধ্বতনদের নেক নজরে পড়ার জন্য যারা এই হত্যাকান্ডের সাথে সরাসরি জড়িত ছিল সে সমস্ত রাঘব বোয়ালদের আমরা ধরবো।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের সভা কক্ষে দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের উপর গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগ বিষয়ক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
কর্মশালায় ভিজুয়াল যুক্ত হন বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দ রিজওয়ানা হাসান,
বক্তব্য দেন পুলিশ মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম, অ্যাটর্নি জেনারেল, মো: আসাদুজ্জামানসহ অনেকে।
কর্মশালায় রংপুর বিভাগের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সকল ডিসি ও বিচার বিভাগের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তাজুল ইসলাম বলেন,আমাদের লক্ষ্য হলো সত্যিকার অর্থে যারা এই গনহত্যায় পৃষ্ঠপোষকতা করেছে তাদের বিচার নিশ্চিত করা। গোটা পুলিশ বাহিনী নয়।আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে পঞ্চাশ জনের কিছু বেশি পুলিশ সদস্যদের কে আমরা আসামি করেছি। অথচ বাংলাদেশে ২০০০ এর বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। । এর সাথে হাজার হাজার পুলিশ বাহিনীর সদস্য জড়িত ছিল। ২৫ হাজারের বেশি আহত হয়েছে। কিন্তু হাজার হাজার পুলিশকে ধরছি না, এটার বার্তা হল- এটাই যে বাকীদের ঢালাওভাবে আমরা শিকারে পরিণত করব না।
তাজুল ইসলাম বলেন,আমরা কনস্টেবল পর্যায়ের কাউকে ধরতে চাই না। যারা হুকুমদাতা মাস্টারমাইন্ড শেখ হাসিনা ও তার পরবর্তী এরা ছিল তাদেরকে ধরবো। আমি আশ্বস্ত করে বলতে চাই, তারা যে সরাসরি নির্দেশ দিয়েছেন তার প্রমাণ আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের তদন্ত সংস্থার কাছে আছে।
বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫
আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চীফ প্রসিকিউটর মো: তাজুল ইসলাম বলেছেন, জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ আমাদের বীর সন্তানদের উপরে যে পৈশাচিক আক্রমণ চালানো হয়েছে , যারা এর আর্কিটেক্ট ছিল, যারা মাস্টারমাইন্ড, গ্রাউন্ড লেভেলে যারা আইন লঙ্ঘন করে অতি উৎসাহী হয়ে শুধুমাত্র শেখ হাসিনা বা ঊর্ধ্বতনদের নেক নজরে পড়ার জন্য যারা এই হত্যাকান্ডের সাথে সরাসরি জড়িত ছিল সে সমস্ত রাঘব বোয়ালদের আমরা ধরবো।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের সভা কক্ষে দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের উপর গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগ বিষয়ক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
কর্মশালায় ভিজুয়াল যুক্ত হন বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দ রিজওয়ানা হাসান,
বক্তব্য দেন পুলিশ মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম, অ্যাটর্নি জেনারেল, মো: আসাদুজ্জামানসহ অনেকে।
কর্মশালায় রংপুর বিভাগের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সকল ডিসি ও বিচার বিভাগের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তাজুল ইসলাম বলেন,আমাদের লক্ষ্য হলো সত্যিকার অর্থে যারা এই গনহত্যায় পৃষ্ঠপোষকতা করেছে তাদের বিচার নিশ্চিত করা। গোটা পুলিশ বাহিনী নয়।আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে পঞ্চাশ জনের কিছু বেশি পুলিশ সদস্যদের কে আমরা আসামি করেছি। অথচ বাংলাদেশে ২০০০ এর বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। । এর সাথে হাজার হাজার পুলিশ বাহিনীর সদস্য জড়িত ছিল। ২৫ হাজারের বেশি আহত হয়েছে। কিন্তু হাজার হাজার পুলিশকে ধরছি না, এটার বার্তা হল- এটাই যে বাকীদের ঢালাওভাবে আমরা শিকারে পরিণত করব না।
তাজুল ইসলাম বলেন,আমরা কনস্টেবল পর্যায়ের কাউকে ধরতে চাই না। যারা হুকুমদাতা মাস্টারমাইন্ড শেখ হাসিনা ও তার পরবর্তী এরা ছিল তাদেরকে ধরবো। আমি আশ্বস্ত করে বলতে চাই, তারা যে সরাসরি নির্দেশ দিয়েছেন তার প্রমাণ আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের তদন্ত সংস্থার কাছে আছে।