জাতীয় পর্যায়ে ‘গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ’ অবদানের জন্য আট বিশিষ্টজনকে ২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছে সরকার।
বৃহস্পতিবার সরকারের একটি উচ্চপর্যায়ের সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। শিগগিরই আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের নাম ঘোষণা করা হবে।
এ বছর স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত ব্যক্তির মধ্যে আছেন মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এমএজি ওসমানী (মরণোত্তর), বিজ্ঞানী জামাল নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর), ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর), লেখক ও রাজনীতিক বদরুদ্দীন উমর, কবি আল মাহমুদ (মরণোত্তর), কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অন্যতম নকশাকার নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর), পপস¤্রাট আজম খান (মরণোত্তর) ও আবরার ফাহাদ।
এর মধ্যে আবরার ফাহাদ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ছিলেন। ২০১৯ সালের অক্টোবরে বর্তমানে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের নির্যাতনে তিনি নিহত হন।
স্বাধীনতা পুরস্কার দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। গত বছর (২০২৪) ১০ জনকে এ পুরস্কার দেয়া হয়েছিল। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতিবছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে।
স্বাধীনতা পুরস্কারের ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে পাঁচ লাখ করে টাকা, আঠারো ক্যারেট মানের ৫০ গ্রাম সোনার পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেয়া হয়।
স্বাধীনতা পুরস্কার দিতে গত ২ মার্চ জাতীয় পুরস্কারসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা হয়। সভা শেষে কমিটির সভাপতি ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘এবার আমরা একুশে পদক যেভাবে দিয়েছি, আমরা একবারই সম্ভবত এ পুরস্কারগুলো দিতে পারবো। কিন্তু দেখেই যেন মনে হয় এ পুরস্কারগুলো অনন্যধর্মী,
অন্য বছর এ ধরনের পুরস্কার দেয়া হয় না। পরেও দেয়া হবে কিনা আমি জানি না।’
ওইদিন কমিটির সদস্য ও আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘এ পুরস্কারের (স্বাধীনতা পুরস্কার) মহিমা উপলব্ধি করে দল ও গোষ্ঠীগত চিন্তার ঊর্ধ্বে থেকে স্যারের (ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ) নেতৃত্বে আমরা এমন সব নাম সুপারিশ করেছি, আপনারা একুশে পদক দেখে খুশি হয়েছিলেন এ পুরস্কার দেখে আরও খুশি হবেন। মনে হবে পুরস্কার দিতে পেরে আমরা নিজেরা ধন্য হচ্ছি।’
বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫
জাতীয় পর্যায়ে ‘গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ’ অবদানের জন্য আট বিশিষ্টজনকে ২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছে সরকার।
বৃহস্পতিবার সরকারের একটি উচ্চপর্যায়ের সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। শিগগিরই আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের নাম ঘোষণা করা হবে।
এ বছর স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত ব্যক্তির মধ্যে আছেন মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এমএজি ওসমানী (মরণোত্তর), বিজ্ঞানী জামাল নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর), ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর), লেখক ও রাজনীতিক বদরুদ্দীন উমর, কবি আল মাহমুদ (মরণোত্তর), কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অন্যতম নকশাকার নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর), পপস¤্রাট আজম খান (মরণোত্তর) ও আবরার ফাহাদ।
এর মধ্যে আবরার ফাহাদ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ছিলেন। ২০১৯ সালের অক্টোবরে বর্তমানে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের নির্যাতনে তিনি নিহত হন।
স্বাধীনতা পুরস্কার দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। গত বছর (২০২৪) ১০ জনকে এ পুরস্কার দেয়া হয়েছিল। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতিবছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে।
স্বাধীনতা পুরস্কারের ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে পাঁচ লাখ করে টাকা, আঠারো ক্যারেট মানের ৫০ গ্রাম সোনার পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেয়া হয়।
স্বাধীনতা পুরস্কার দিতে গত ২ মার্চ জাতীয় পুরস্কারসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা হয়। সভা শেষে কমিটির সভাপতি ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘এবার আমরা একুশে পদক যেভাবে দিয়েছি, আমরা একবারই সম্ভবত এ পুরস্কারগুলো দিতে পারবো। কিন্তু দেখেই যেন মনে হয় এ পুরস্কারগুলো অনন্যধর্মী,
অন্য বছর এ ধরনের পুরস্কার দেয়া হয় না। পরেও দেয়া হবে কিনা আমি জানি না।’
ওইদিন কমিটির সদস্য ও আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘এ পুরস্কারের (স্বাধীনতা পুরস্কার) মহিমা উপলব্ধি করে দল ও গোষ্ঠীগত চিন্তার ঊর্ধ্বে থেকে স্যারের (ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ) নেতৃত্বে আমরা এমন সব নাম সুপারিশ করেছি, আপনারা একুশে পদক দেখে খুশি হয়েছিলেন এ পুরস্কার দেখে আরও খুশি হবেন। মনে হবে পুরস্কার দিতে পেরে আমরা নিজেরা ধন্য হচ্ছি।’