ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জয়সওয়াল
বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জয়সওয়াল বলেছেন, ‘গণতান্ত্রিক উপায়ে’ বাংলাদেশের সব সমস্যার সমাধান চায় ভারত।
রণধীর জয়সওয়াল শুক্রবার এক ব্রিফিংয়ে কথা বলেন। অন্তর্ভুক্তি ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক উপায়ে বাংলাদেশের সব সমস্যার সমাধানের ওপর জোর দিয়ে মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, তারা একটি স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও প্রগতিশীল বাংলাদেশকে সমর্থন করবেন, যেখানে অন্তর্ভুক্তি ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক উপায়ে সব সমস্যার সমাধান হবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে জয়সওয়াল বলেন, “গুরুতর অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত উগ্রপন্থিরা ছাড়া পাওয়ার কারণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপ হয়েছে।
গণআন্দোলনে ২০২৪ সালের ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে টানাপোড়েন চলছে। এর মধ্যেই অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন সংক্রান্ত বিষয় পর্যালোচনায় বৈঠকে বসেছেন বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) কর্মকর্তারা। বৃহস্পতিবার কলকাতায় শুরু হওয়া দুদিনের বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন জেআরসি, বাংলাদেশের সদস্য মোহাম্মদ আবুল হোসেন। উভয়পক্ষের ১১ সদস্যের দলে ভারত প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে আছেন দেশটির যৌথ নদী কমিশনের সদস্য শারদ চন্দ্র। তারা সেখানে তিন দশক পুরনো গঙ্গা পানি বণ্টন চুক্তি নবায়নের ব্যাপারে খুঁটিনাটি আলোচনা করেছেন।
মুখপাত্র জয়সওয়াল বলেন, দুই পক্ষ গঙ্গা পানি চুক্তি, পানির প্রবাহ ও অন্যান্য পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন। ক্ষমতার পালাবদলের পর বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি ও ধর্মী উপসনালয়ে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের খবরও পাওয়া যায়। এ বিষয়ে ভারত উদ্বেগ প্রকাশ করে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আসছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জয়সওয়ালের শুক্রবারের ব্রিফিংয়ে সংখ্যালঘু নিপীড়নের অভিযোগ নিয়েও কথা ওঠে। তিনি বলেন, কোনো পার্থক্য তৈরি না করে সহিংসতা, হত্যা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনবে বলে তারা প্রত্যাশা করেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জয়সওয়াল
শুক্রবার, ০৭ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জয়সওয়াল বলেছেন, ‘গণতান্ত্রিক উপায়ে’ বাংলাদেশের সব সমস্যার সমাধান চায় ভারত।
রণধীর জয়সওয়াল শুক্রবার এক ব্রিফিংয়ে কথা বলেন। অন্তর্ভুক্তি ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক উপায়ে বাংলাদেশের সব সমস্যার সমাধানের ওপর জোর দিয়ে মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, তারা একটি স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও প্রগতিশীল বাংলাদেশকে সমর্থন করবেন, যেখানে অন্তর্ভুক্তি ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক উপায়ে সব সমস্যার সমাধান হবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে জয়সওয়াল বলেন, “গুরুতর অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত উগ্রপন্থিরা ছাড়া পাওয়ার কারণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপ হয়েছে।
গণআন্দোলনে ২০২৪ সালের ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে টানাপোড়েন চলছে। এর মধ্যেই অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন সংক্রান্ত বিষয় পর্যালোচনায় বৈঠকে বসেছেন বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) কর্মকর্তারা। বৃহস্পতিবার কলকাতায় শুরু হওয়া দুদিনের বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন জেআরসি, বাংলাদেশের সদস্য মোহাম্মদ আবুল হোসেন। উভয়পক্ষের ১১ সদস্যের দলে ভারত প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে আছেন দেশটির যৌথ নদী কমিশনের সদস্য শারদ চন্দ্র। তারা সেখানে তিন দশক পুরনো গঙ্গা পানি বণ্টন চুক্তি নবায়নের ব্যাপারে খুঁটিনাটি আলোচনা করেছেন।
মুখপাত্র জয়সওয়াল বলেন, দুই পক্ষ গঙ্গা পানি চুক্তি, পানির প্রবাহ ও অন্যান্য পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন। ক্ষমতার পালাবদলের পর বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি ও ধর্মী উপসনালয়ে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের খবরও পাওয়া যায়। এ বিষয়ে ভারত উদ্বেগ প্রকাশ করে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আসছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জয়সওয়ালের শুক্রবারের ব্রিফিংয়ে সংখ্যালঘু নিপীড়নের অভিযোগ নিয়েও কথা ওঠে। তিনি বলেন, কোনো পার্থক্য তৈরি না করে সহিংসতা, হত্যা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনবে বলে তারা প্রত্যাশা করেন।