যে তিনজন তার জীবনে ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ’ তারা যে সবাই নারী সে কথা তুলে ধরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মন্তব্য করেছেন, ছেলেদের মতো মেয়েদেরও ‘সমান সুযোগ থাকা উচিত’। শনিবার আন্তর্জাতিক নারী দিবসে নিজের ফেইসবুক আইডিতে দেয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিন মানুষ হলেন আমার মা, স্ত্রী এবং কন্যা তিনজন অসাধারণ নারী। আমি সবসময় তাদের জন্য প্রতিটি সম্ভাবনা, সাফল্য ও সুখ নিশ্চিত করতে চেয়েছি। আমি নিশ্চিত যে, আপনারা যারা এটি পড়ছেন, তাদের অনেকেই একই অনুভূতি লালন করেন।’
তারেক রহমান তার দেয়া পোস্টের নিচে বেশ কয়েকটি পারিবারিক ছবিও দিয়েছেন, যেখানে খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, তার স্ত্রী জোবায়দা রহমান ও মেয়ে জায়মা রহমানকে দেখা যাচ্ছে।
নারী-পুরুষের সমান অধিকারের কথা উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লিখেছেন, “আমাদের মেয়েদেরও আমাদের ছেলেদের মতো সমান সুযোগ থাকা উচিত। তাদের ঘর ছেড়ে বাইরে আসতে হবে, তারা যেন কোনো হয়রানি ছাড়াই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে এবং কোনো ভয়-ভীতি ছাড়াই নিজেদের মত প্রকাশ করতে পারে। একটি নিরাপদ এবং সুরক্ষিত সমাজে নারীর সম্ভাবনাকে স্বীকৃতি দেয়ার মধ্যেই বিএনপির নীতি প্রণয়ন গভীরভাবে প্রোথিত। আমাদের ‘ফ্যামিলি কার্ড’ কর্মসূচি, নারী উদ্যোক্তাদের জন্য এসএমই ঋণ, তরুণীদের শিক্ষিত করার জন্য শিক্ষা এবং বৃত্তিমূলক প্রকল্পের মতো উদ্যোগ নারীর ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
আসুন আমরা একসঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ এবং ব্যক্তিগত আকাক্সক্ষাকে এগিয়ে নিয়ে যাই।”
এক-এগারোর পটপরিবর্তনের পর তৎকালীন সরকারের নির্যাতনে অসুস্থ হয়ে সুচিকিৎসার লন্ডন যান তারেক রহমান, সঙ্গে স্ত্রী জোবায়দা রহমান ও মেয়ে জায়মা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে।
গত ৫ আগস্ট ক্ষমতার পালাবদলের পর চলতি বছর জানুয়ারির প্রথম সাপ্তাহে উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনিও লন্ডনে যান এবং বর্তমানে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় আছেন।
ইংরেজিতে লেখা পোস্টে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বাংলাদেশের তরুণী ও নারীরা চারপাশের মানুষের মাধ্যমে ক্ষমতায়িত এবং সমর্থন পাওয়ার অধিকার রাখেন। প্রতিটি নারীরই যে কোনো পুরুষের মতো একই মর্যাদা, সুরক্ষা ও সুযোগ উপভোগ করা উচিত।’
‘আন্তর্জাতিক নারী দিবসে আমি আবারও নিশ্চিত করছি যে, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে পরিচালিত পূর্ববর্তী বিএনপি সরকারের মতো আমরা একটি ন্যায়সঙ্গত, সহনশীল ও সম্মানজনক সমাজ তৈরির জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করব। যেখানে লিঙ্গ, বর্ণ বা ধর্মের ভিত্তিতে বৈষম্য থাকবে না।’
শনিবার, ০৮ মার্চ ২০২৫
যে তিনজন তার জীবনে ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ’ তারা যে সবাই নারী সে কথা তুলে ধরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মন্তব্য করেছেন, ছেলেদের মতো মেয়েদেরও ‘সমান সুযোগ থাকা উচিত’। শনিবার আন্তর্জাতিক নারী দিবসে নিজের ফেইসবুক আইডিতে দেয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিন মানুষ হলেন আমার মা, স্ত্রী এবং কন্যা তিনজন অসাধারণ নারী। আমি সবসময় তাদের জন্য প্রতিটি সম্ভাবনা, সাফল্য ও সুখ নিশ্চিত করতে চেয়েছি। আমি নিশ্চিত যে, আপনারা যারা এটি পড়ছেন, তাদের অনেকেই একই অনুভূতি লালন করেন।’
তারেক রহমান তার দেয়া পোস্টের নিচে বেশ কয়েকটি পারিবারিক ছবিও দিয়েছেন, যেখানে খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, তার স্ত্রী জোবায়দা রহমান ও মেয়ে জায়মা রহমানকে দেখা যাচ্ছে।
নারী-পুরুষের সমান অধিকারের কথা উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লিখেছেন, “আমাদের মেয়েদেরও আমাদের ছেলেদের মতো সমান সুযোগ থাকা উচিত। তাদের ঘর ছেড়ে বাইরে আসতে হবে, তারা যেন কোনো হয়রানি ছাড়াই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে এবং কোনো ভয়-ভীতি ছাড়াই নিজেদের মত প্রকাশ করতে পারে। একটি নিরাপদ এবং সুরক্ষিত সমাজে নারীর সম্ভাবনাকে স্বীকৃতি দেয়ার মধ্যেই বিএনপির নীতি প্রণয়ন গভীরভাবে প্রোথিত। আমাদের ‘ফ্যামিলি কার্ড’ কর্মসূচি, নারী উদ্যোক্তাদের জন্য এসএমই ঋণ, তরুণীদের শিক্ষিত করার জন্য শিক্ষা এবং বৃত্তিমূলক প্রকল্পের মতো উদ্যোগ নারীর ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
আসুন আমরা একসঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ এবং ব্যক্তিগত আকাক্সক্ষাকে এগিয়ে নিয়ে যাই।”
এক-এগারোর পটপরিবর্তনের পর তৎকালীন সরকারের নির্যাতনে অসুস্থ হয়ে সুচিকিৎসার লন্ডন যান তারেক রহমান, সঙ্গে স্ত্রী জোবায়দা রহমান ও মেয়ে জায়মা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে।
গত ৫ আগস্ট ক্ষমতার পালাবদলের পর চলতি বছর জানুয়ারির প্রথম সাপ্তাহে উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনিও লন্ডনে যান এবং বর্তমানে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় আছেন।
ইংরেজিতে লেখা পোস্টে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বাংলাদেশের তরুণী ও নারীরা চারপাশের মানুষের মাধ্যমে ক্ষমতায়িত এবং সমর্থন পাওয়ার অধিকার রাখেন। প্রতিটি নারীরই যে কোনো পুরুষের মতো একই মর্যাদা, সুরক্ষা ও সুযোগ উপভোগ করা উচিত।’
‘আন্তর্জাতিক নারী দিবসে আমি আবারও নিশ্চিত করছি যে, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে পরিচালিত পূর্ববর্তী বিএনপি সরকারের মতো আমরা একটি ন্যায়সঙ্গত, সহনশীল ও সম্মানজনক সমাজ তৈরির জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করব। যেখানে লিঙ্গ, বর্ণ বা ধর্মের ভিত্তিতে বৈষম্য থাকবে না।’