মাগুরায় শিশু ধর্ষণের ঘটনার বিচার ১৮০ দিনের মধ্যে শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়।
রোববার এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
একইসঙ্গে, শিশুটির ছবি পত্রিকা, অনলাইন পোর্টাল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি)।
শিশুটির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সমাজসেবা অফিসার নিয়োগেরও নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সৈয়দ মাহসিব হোসাইন, সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট হামিদুল মিসবাহ ও অ্যাডভোকেট মিথুন রায় চৌধুরী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান।
সৈয়দ মাহসিব হোসাইন জানান, শিশুটির ওপর ঘটে যাওয়া ভয়াবহ ঘটনার সংবাদ আদালতের নজরে আনেন তারা, যার পরিপ্রেক্ষিতে আদালত দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নেয়।
এ ঘটনায় শিশুটির মা মাগুরা সদর থানায় চারজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন— শিশুটির ভগ্নিপতি সজীব হোসেন (১৮), সজীবের বাবা হিটু মিয়া (৪২), সজীবের ভাই রাতুল শেখ (১৭) এবং তাদের মা জাবেদা বেগম (৪০)। চারজনকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলার নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সজীবের সহায়তায় তার বাবা হিটু মিয়া শিশুটিকে ধর্ষণ করেন। এ ঘটনা জানতেন রাতুল ও জাবেদা। পরবর্তী সময়ে বিষয়টি ধামাচাপা দিতে শিশুটিকে হত্যার চেষ্টাও করা হয়।
রোববার, ০৯ মার্চ ২০২৫
মাগুরায় শিশু ধর্ষণের ঘটনার বিচার ১৮০ দিনের মধ্যে শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়।
রোববার এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
একইসঙ্গে, শিশুটির ছবি পত্রিকা, অনলাইন পোর্টাল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি)।
শিশুটির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সমাজসেবা অফিসার নিয়োগেরও নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সৈয়দ মাহসিব হোসাইন, সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট হামিদুল মিসবাহ ও অ্যাডভোকেট মিথুন রায় চৌধুরী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান।
সৈয়দ মাহসিব হোসাইন জানান, শিশুটির ওপর ঘটে যাওয়া ভয়াবহ ঘটনার সংবাদ আদালতের নজরে আনেন তারা, যার পরিপ্রেক্ষিতে আদালত দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নেয়।
এ ঘটনায় শিশুটির মা মাগুরা সদর থানায় চারজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন— শিশুটির ভগ্নিপতি সজীব হোসেন (১৮), সজীবের বাবা হিটু মিয়া (৪২), সজীবের ভাই রাতুল শেখ (১৭) এবং তাদের মা জাবেদা বেগম (৪০)। চারজনকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলার নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সজীবের সহায়তায় তার বাবা হিটু মিয়া শিশুটিকে ধর্ষণ করেন। এ ঘটনা জানতেন রাতুল ও জাবেদা। পরবর্তী সময়ে বিষয়টি ধামাচাপা দিতে শিশুটিকে হত্যার চেষ্টাও করা হয়।