নরসিংদীর সদর উপজেলার পাঁচদোনায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা এক নারীকে একটি বাসায় দুদিন আটকে রেখে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে।শনিবার রাতে ভুক্তভোগী ওই নারী বাদী হয়ে দুইজনের নাম উল্লেখ করে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মাধবদী থানায় মামলাটি করেন বলে মাধবদী থানার ওসি মো. নজরুল ইসলাম জানান।
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ওই গৃহবধূকে নরসিংদী সদর উপজেলার মাধবদী থানার পাঁচদোনা মোড়ে অবস্থিত একটি সাততলা ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে আটকে রেখে ওই নারীকে দলবেঁধে ধর্ষণ করা হয়। ভুক্তভোগী ওই নারী শুক্রবার রাতে মাধবদী থানায় হাজির হয়ে পুলিশকে ঘটনাটি জানান। তার অভিযোগের
পর গক শুক্রবার রাতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে মাধবদী থানার পুলিশ। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার ইকবাল হোসেন (৪৩) পাঁচদোনা ইউনিয়নের আসমান্দীচর এলাকার জয়নালের ছেলে। আরেক আসামি হলেন, একই এলাকার আব্দুল মোতালেবের ছেলে পাপ্পু মিয়া (২৯)।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ওই নারীর স্বামী একটি মামলায় জেলে ছিলেন। তখন ইকবাল হোসেন আইনজীবী সেজে তাকে মুক্ত করার নামে ওই নারীকে বিভিন্ন লোভ দেখান। পরে চারজন মিলে ওই নারীকে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে অজ্ঞান করে একটি ভবনে নিয়ে আটকে রেখে ধর্ষণ করে। ‘পুলিশ শুক্রবার রাতে দেখিয়ে দেয়া ওই ভবন পরিদর্শন করে। পরে নির্যাতিত নারী বাদী হয়ে মামলা করলে ইকবালকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেপ্তার করা হয়।’
মাধবদী থানার ওসি মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ভুক্তভোগী নারী ভগীরথপুর এলাকার একটি বাড়িতে স্বামীসহ থাকতেন। তার স্বামী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় করা একটি মামলায় জেলে ছিলেন। জেল থেকে মুক্ত হওয়ার পর স্বামীকে ঘটনা জানান ওই নারী। পরে এ ঘটনায় দুজনের নাম উল্লেখসহ ৫ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।’ আসামিদের মধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
রোববার, ০৯ মার্চ ২০২৫
নরসিংদীর সদর উপজেলার পাঁচদোনায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা এক নারীকে একটি বাসায় দুদিন আটকে রেখে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে।শনিবার রাতে ভুক্তভোগী ওই নারী বাদী হয়ে দুইজনের নাম উল্লেখ করে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মাধবদী থানায় মামলাটি করেন বলে মাধবদী থানার ওসি মো. নজরুল ইসলাম জানান।
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ওই গৃহবধূকে নরসিংদী সদর উপজেলার মাধবদী থানার পাঁচদোনা মোড়ে অবস্থিত একটি সাততলা ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে আটকে রেখে ওই নারীকে দলবেঁধে ধর্ষণ করা হয়। ভুক্তভোগী ওই নারী শুক্রবার রাতে মাধবদী থানায় হাজির হয়ে পুলিশকে ঘটনাটি জানান। তার অভিযোগের
পর গক শুক্রবার রাতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে মাধবদী থানার পুলিশ। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার ইকবাল হোসেন (৪৩) পাঁচদোনা ইউনিয়নের আসমান্দীচর এলাকার জয়নালের ছেলে। আরেক আসামি হলেন, একই এলাকার আব্দুল মোতালেবের ছেলে পাপ্পু মিয়া (২৯)।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ওই নারীর স্বামী একটি মামলায় জেলে ছিলেন। তখন ইকবাল হোসেন আইনজীবী সেজে তাকে মুক্ত করার নামে ওই নারীকে বিভিন্ন লোভ দেখান। পরে চারজন মিলে ওই নারীকে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে অজ্ঞান করে একটি ভবনে নিয়ে আটকে রেখে ধর্ষণ করে। ‘পুলিশ শুক্রবার রাতে দেখিয়ে দেয়া ওই ভবন পরিদর্শন করে। পরে নির্যাতিত নারী বাদী হয়ে মামলা করলে ইকবালকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেপ্তার করা হয়।’
মাধবদী থানার ওসি মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ভুক্তভোগী নারী ভগীরথপুর এলাকার একটি বাড়িতে স্বামীসহ থাকতেন। তার স্বামী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় করা একটি মামলায় জেলে ছিলেন। জেল থেকে মুক্ত হওয়ার পর স্বামীকে ঘটনা জানান ওই নারী। পরে এ ঘটনায় দুজনের নাম উল্লেখসহ ৫ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।’ আসামিদের মধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।