ঠাকুরগাঁওয়ে পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া স্কুলশিক্ষক মোজাম্মেল হক মানিককে জেলহাজতে পাঠিয়েছে আদালত।
জেলার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরিফুল ইসলাম রবিবার সকালে অভিযুক্ত শিক্ষককে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে আদালতে তোলার সময় আসামি মানিককে দেখেই উৎসুক জনতা গণধোলাই দেয়। পরে অতিরিক্ত পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এর আগে ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ঘটনার দিন রাতেই জেলা সদরের ভুল্লী থানায় শিক্ষক মোজাম্মেল হক মানিকের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই শিক্ষার্থীর পরিবার অভিযোগ করেন,
গত ৮ মার্চ ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নে মাদারগঞ্জ কচুবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। ওইদিন বিকেলে অভিযুক্ত সেই শিক্ষককে আটক করে পুলিশ।
ভুক্তভোগীর পরিবারের লোকজন জানিয়েছেন, শিশুটির চিৎকারে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসার আগেই ওই শিক্ষকের লোকজন তাকে উদ্ধার করে জেলা শহরের সেবা হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনিস্টিক সেন্টার নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে নিয়ে আসে। সেখানে গোপনে চিকিৎসা দেয়ার চেষ্টা হয়। পরবর্তীতে শিশুটিকে ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
রোববার, ০৯ মার্চ ২০২৫
ঠাকুরগাঁওয়ে পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া স্কুলশিক্ষক মোজাম্মেল হক মানিককে জেলহাজতে পাঠিয়েছে আদালত।
জেলার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরিফুল ইসলাম রবিবার সকালে অভিযুক্ত শিক্ষককে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে আদালতে তোলার সময় আসামি মানিককে দেখেই উৎসুক জনতা গণধোলাই দেয়। পরে অতিরিক্ত পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এর আগে ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ঘটনার দিন রাতেই জেলা সদরের ভুল্লী থানায় শিক্ষক মোজাম্মেল হক মানিকের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই শিক্ষার্থীর পরিবার অভিযোগ করেন,
গত ৮ মার্চ ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নে মাদারগঞ্জ কচুবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। ওইদিন বিকেলে অভিযুক্ত সেই শিক্ষককে আটক করে পুলিশ।
ভুক্তভোগীর পরিবারের লোকজন জানিয়েছেন, শিশুটির চিৎকারে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসার আগেই ওই শিক্ষকের লোকজন তাকে উদ্ধার করে জেলা শহরের সেবা হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনিস্টিক সেন্টার নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে নিয়ে আসে। সেখানে গোপনে চিকিৎসা দেয়ার চেষ্টা হয়। পরবর্তীতে শিশুটিকে ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।